মিল্ক শেক খেলে কি ওজন বাড়ে - মিল্ক শেক এর উপকারিতা ও অপকারিতা
আজকের আর্টিকেলটিতে মিল্ক শেক খেলে কি ওজন বাড়ে ও মিল্ক শেক এর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরা হবে। তাই আপনারা যদি মিল্ক শেক খেলে কি ওজন বাড়ে এ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে চান তাহলে পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
পোস্টসূচিপত্র:মিল্ক শেক হলো একধরণের পুষ্টি উপাদান। যেটা গরুর মানসম্মত দুধ দিয়ে তৈরি করা হয়ে থাকে। তাই আপনারা যারা এই মিল্ক শেক খেয়ে থাকেন অথবা ভবিষ্যৎ এ খাবেন বলে ভাবছেন তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি। সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন।
ভূমিকা
মিল্ক শেক হলো একটি তরল জাতীয় খাবার পণ্য। যা দুগ্ধ অথবা দুগ্ধ প্রক্রিয়াজাত পণ্য হতে তৈরি করা হয়ে থাকে। এই শেকের মধ্যে অনেক পুষ্টিকর খাবারের পাশাপাশি অনেক ধরণের ফলের রস ও মিশানো হয়। যা আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারি হয়ে থাকে। এটি অনেক মিষ্টি স্বাদ যুক্ত পানিয়। যা খেতে অনেক মজাদার ও খেতে অনেক আরাম দায়ক ও বটে।
আপনি যদি আজকের এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকেন তাহলে আপনি আসল মিল্ক শেক চেনার উপায়, মিল্ক শেক খাওয়ার নিয়ম, মিল্ক শেক এর দাম কত, মিল্ক শেক এর সাইড ইফেক্ট সহ আরো অনেক বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবেন। তাহলে আর দেরি কেন, চলুন বিস্তারিত আলোচনায় যাওয়া যাক।
মিল্ক শেক খেলে কি হয়
মিল্ক শেক খাওয়ার কারণটা কি অথবা মিল্ক শেক খেলে কি হয় সেই সম্পর্কে আমাদের সকলেরই জানা উচিত। কারণ না জেনে আমরা যদি প্রতিদিন মিল্ক শেক খাই তাহলে সেটা কেন খাচ্ছি সেটা বুঝতে পারবো না। তাই আমাদেরকে এই বিষয় সম্পর্কে ভালোভাবে জানা উচিত। তাহলে চলুন এখন জেনে নেওয়া যাক।
মিল্ক শেক খেলে শরীরের বিভিন্ন উপকার পাওয়ার পাশাপাশি এটি খেলে কোন ক্ষতি হওয়ার চান্স তো থাকেই না বরং উপকার হয় আমাদের। এই মিল্ক শেক আমাদের শরীরের ওজন বৃদ্ধি করতেও অনেক সহযোগিতা করে। এতে প্রায় ৫৯ রকমের উপাদান রয়েছে। তার মধ্যে থেকে কিছু উপাদান হলো
- খেজুর
- কিসমিস
- মিষ্টি কুমড়া
- গাজর
সহ আরো অনেক কিছু। যার জন্য আমাদের শরীরের ভেতরের সকল প্রকার ভিটামিন, মিনারেল এবং ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণ হয়ে যায়। তাই যদি আপনি অনেকটাই পরিমাণে চিকন হয়ে থাকেন। অথবা আপনার চিকন শরীর নিয়ে অনেক চিন্তিত হয়ে থাকেন তাহলে আপনার জন্য সঠিক সু পরামর্শ হলো আপনি এই মিল্ক শেক খান।
আসল মিল্ক শেক চেনার উপায়
আপনারা যারা বাজার থেকে অথবা অনলাইনের বিভিন্ন শপ থেকে মিল্ক শেক কিনে থাকেন, তারা সকলেই ভাবছেন যে আপনি আসল মিল্ক শেক কোনটা আর নকল মিল্ক শেক কোনটা এটা চিনবেন কি করে। আপনি যদি এই বিষয়ে না জেনে থাকেন তাহলে চিন্তার কোন কারণ নেই আপনি এখনই জেনে নিন।
প্যাকেজিংঃ আপনি যখন কোন অনলাইন শপ অথবা বাজারের দোকান থেকে পণ্য কিনবেন তখন সেই পণ্যের প্রথমেই প্যাকেজিং টা ভালো করে দেখে নিবেন। তার সকল গুণাগুণ সম্পর্কে ভালোভাবে দেখে নিন। সেই পণ্যের প্যাকেজের রং, লোগো ভালো করে দেখে নিবেন।
পণ্যের রঙঃ পণ্য কিনার আগে অবশ্যই সেই পণ্যের রঙের দিকে ভালো করে লক্ষ্য করবেন। কারণ আসল পণ্যের থেকে নকল পণ্যের রং অনেকটাই আলাদা ধরণের হবে। তার জন্য আগে থেকেই সেই পণ্যের কোম্পানির থেকে পণ্যের রং চিনে নিবেন।
পণ্যের গন্ধঃ যেকোন পণ্য কিনার আগে সেই পণ্যের গন্ধ সম্পর্কে জেনে নিবেন। তার কারণ হলো একটি ভালো মানের পণ্যের কখনো তীব্র অথবা খারাপ স্বাদযুক্ত হবে না। তাই কোন পণ্য কিনার আগে অবশ্য এই বিষয় সম্পর্কে খেয়াল রাখবেন।
মূল্যঃ একটি ভালো মানের পণ্যের অনেক দাম নির্ধারণ করা থাকে। কারণ একই আসল পণ্যের তৈরি করতে ্প্রায় অনেকটাই হয়ে থাকে। তাই এর মূল্য অনেকটাই হয়ে থাকে। সে জন্য একটি ভালো পণ্যের দামের সাথে তুলনা করে খারাপ পণ্যের ও একই দাম নির্ধারণ করা হয়। যাতে করে সহজেই কেউ বুঝতে না পারে যে এটি একটি নকল পণ্য।
তাই আপনারা সকলেই পণ্য কিনার সময়ে এই বিষয় টি সম্পর্কে খেয়াল রাখবেন। দামের ভ্রমে কখনোই পরবেন না। আশা করছি আপনি বিষয়গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত বুঝতে পেরেছেন।
মিল্ক শেক খাওয়ার নিয়ম
পৃথিবীর সকল কাজেরই কিছু নিয়ম রয়েছে। তেমনি এই মিল্ক শেক ও এর কোন ব্যাতিক্রম নয়। এই মিল্ক শেক খাওয়ার ও কিছু নিয়ম কানুন রয়েছে। তাই এই সকল নিয়ম কানুন মেনে আপনি যদি এটি খান তাহলে আপনি সঠিক উপকার পাবেন। তা না হলে এর উল্টোটা ঘোটে গিয়ে আপনি অনেক বিপদের সম্মুক্ষিন হতে পারেন। তাহলে এখন জেনে নিন এর নিয়ম সম্পর্কে।
- মিল্ক শেক খাওয়ার জন্য প্রথমে একগ্লাস কুসুম কুসুম গরম দুধ নিতে হবে।
- তাতে ১-২ চা চামচ পরিমাণ মিল্ক শেক মিশিয়ে নিয়ে খেতে হবে।
- প্রতিদিন রাতে আপনি যখন খাবার খাবেন তার মিনিমাম ৩০ মিনিট পূর্বে খেতে হবে।
- তাহলেই আশা করছি আপনি অনেক ভালো একটি ফলাফল পাবেন অল্পকিছু দিনের মধ্যেই।
মিল্ক শেক খেলে কি ওজন বাড়ে
মিল্ক শেক খেলে শরীরের ওজন বৃদ্ধি পায় কিনা সেই বিষয়ে অনেকেই অনেক সন্ধিহান রয়েছেন। আপনি ও যদি এই বিষয়ে সন্ধিহান হয়ে থাকেন তাহলে আজকেরি এই পোস্টটি পড়তে থাকুন। আশা করছি আপনার সকল সন্দেহ দূর হয়ে যাবে।
মিল্ক শেক বিভিন্ন ধরণের পাওয়া যায়। তার মধ্যে রয়েছে কলার মিল্ক শেক ও বাদামের মিল্ক শেক। কলার মিল্ক শেকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, ফাইটো-নিউট্রিয়েন্টস, অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টস। যা আমাদের শরীরের অনেক পুষ্টির যোগান দেয়।
এর পাশা পাশি রয়েছে বাদামের মিল্ক শেক। তবে এখানে একটি কথা হলো আপনার শরীরের ওজন বৃদ্ধির ক্ষেত্রে একটি লক্ষ্যনিয় বিষয় হলো আপনি কতটুকু পরিমাণে প্রতিদিন ক্যালরি গ্রহণ করছেন সেটাও অনেকটাই নির্ভর করে। তার কারণ হলো শরীরের ওজন বৃদ্ধির ক্ষেত্রে ক্যালরি অনেক বড় ভূমিকা রাখে।
আরো পড়ুনঃ গর্ভাবস্থায় কি কি খাওয়া যাবে না
মিল্ক শেক আপনি যদি প্রতিদিন নিয়োমিত পরিমাণে গ্রহন করে থাকেন তাহলে এর মাধ্যমে আপনার শরীরে অনেক পরিমাণে চিনি এবং অনেক ক্যালরি প্রবেশ করবে। যার প্রতিশ্রুতিতে আপনার শরীরের ওজন বৃদ্ধির ক্ষেত্রে অনেক প্রভাব ফেলবে।
ক্যালরি গ্রহণের ওপরে নির্ভর করেই শরীরের ওজন বৃদ্ধি পাওয়া বা হ্রাস পাওয়া ঘটে থাকে। তাই আপনি আপনার শরীরের ওজন বৃদ্ধি করতে প্রতিদিন নিয়োমিত পরিমাণ মিল্ক শেক গ্রহণ করুন। তবে আপনি অনেক ওজন বৃদ্ধি করতে বাদামের মিল্ক শেক গ্রহণ করুন।
মিল্ক শেক এর দাম কত
মিল্ক শেক এর দাম নিয়ে আমরা অনেকেই অনেক চিন্তার মধ্যে থাকি। না জানি এটার দাম কত হবে। তাই আমরা নানান জায়গার অনেক খোঁজাখুঁজি করে থাকি। তারপরেও সঠিক তথ্যটি জানতে পারি না। তাই এই পর্বে আপনি মিল্ক শেক এর দাম সম্পর্কে একটি সঠিক তথ্য পাবেন। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক।
আমাদের দেশে প্রায় সব দোকানেই সাধারণত মিল্ক শেক ১ কেজি অথবা ১ লিটার ভাবে বিক্রি করা হয়ে থাকে। তবে আপনি যদি চান তাহলে আপনি ও ১০০ মিলি থেকে শুরু করে কয়েক হাজার লিটার পরিমাণ পর্যন্ত ক্রয় করতে পারবেন। আমাদের দেশে সব দোকানে মিল্ক শেক বিক্রি করা হয়ে থাকলেও, কিছু হাতে গোনা দোকানে অনেক বেশি পরিমাণ বিক্রি করা হয়ে থাকে।
এই মিল্ক শেক যেহেতু আমাদের অনেক পুষ্টি চাহিদা মিটিয়ে থাকে তাই এই পণ্যটির মূল্য কিছুটা বেশি। তাই আপনি যখন মিল্ক শেক কিনতে যাবেন তখন একটু বিপাকে পরতে পারেন। তাই আপনি আগে থেকেই দাম জেনে থাকলে অনেক সুবিধা হবে আপনাদের। তাহলে চলুন এখন এই দাম/মূল্য সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
মিল্ক শেক এর উপকারিতা
ইতিপূর্বে আমরা মিল্ক শেক খাওয়ার নিয়ম জানলাম এবং তার সাথে সাথে মিল্কশেক এর দাম কত সেটাও আমরা জানতে পারলাম। এই পর্যায়ে আমরা সকলেই মিল্ক শেখ এর উপকারিতা সম্পর্কে জানব। তাহলে চলুন এখন আর বেশি দেরি না করে এর উপকারিতা গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
মিল্ক শেক এর উপকারিতা গুলো হলঃ
- এটিতে অনেক পুষ্টি উপাদান রয়েছে। তাই বলা যায় এটি অনেক পুষ্টি উপাদানে ভরপুর।
- মানব দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
- শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন এর সরবরাহ করে।
- মস্তিষ্কের সক্ষমতা বজায় রাখতে সহায়তা করে।
- শরীরে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম সরবরাহ করে।
- হার্ট সুস্থ রাখে।
- দাঁতের গোড়ালি এবং দাঁত অনেক মজবুত করে।
- আমাদের দেহে কার্বোহাইডেট এর ঘাটতি পূরণ করে।
- পেশির গঠনে সহায়তা করে।
- ওজন বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
এখানে উল্লেখিত উপকারিতা গুলো ছাড়াও মিল্কশেকের আরো অনেক না জানা উপকারিতা রয়েছে। তাই আপনি প্রতিদিন নিয়মিত মিল্ক শেক গ্রহণ করুন। এতে আপনি অনেক সচল থাকবেন প্রতিদিন। তবে অবশ্যই আপনি মিল্ক গ্রহণের জন্য সঠিক এবং আসল অরিজিনাল মিলছে কিনবেন।
মিল্ক শেক এর অপকারিতা
ইতিপূর্বে আমরা মিল্ক শেক এর উপকারিতা গুলো সম্পর্কে জানতে পারলাম। আমরা সকলেই জানি প্রতিটি জিনিসেরই একটি উপকারী দিক এবং একটি অপকারিতা থাকে। তাই এরও কিছু অপকারিতা রয়েছে। যেগুলো সম্পর্কে আমরা এখন জানতে পারবো।
কোন জিনিস বেশি পরিমাণে গ্রহণ করা সেটা ভালোর থেকে অনেক খারাপ এ বয়ে নিয়ে আসতে পারে। তাই বেশি পরিমাণে গ্রহণের থেকে আমাদের সকলকে বিরত থাকতে হবে। উপকারিতার দিক চিন্তা করে তার অপকারিতা টেনে নিয়ে আশা যাবে না।
আরো পড়ুনঃ হার্ট ভালোবাসা বোঝার উপায়
আপনি যদি প্রতিদিন ব্যানানা ফ্লেভারের মিলছে গ্রহণ করে থাকেন আর সেটাও যদি অতিরিক্ত মাত্রায় গ্রহণ করেন তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনার পেটে গ্যাসের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তার পাশাপাশি অনেক বদ হজম হতে পারে। যার ফলে আপনার অনেক সমস্যা দেখা দিতে পারে।
এর পাশাপাশি রয়েছে কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে। আপনি যদি প্রতিদিন গ্রহণ করেন তাহলে শরীরে কোলেস্টেরল আর ট্রাই গ্লিসারাইড এর মাত্রা অনেকটাই বৃদ্ধি পেয়ে যাবে। যার ফলে আপনি বিভিন্ন জটিল রোগে ভুগতে পারেন। তাই আমাদের সকলকে এই দিকে লক্ষ্য রেখে গ্রহণ করতে হবে।
উপরে উল্লিখিত এই সামান্য কিছু ক্ষতির দিক ছাড়া আর অন্য কোন ক্ষতির কথা জানতে পারা যায় নি। তাই এক কথায় বলা যেতে পারে, মিল্ক শেক একজন মানুষের জন্য অনেক উপকারি। তাই প্রতিদিন উপরের দেখানো নিয়ম অনুযায়ি ১-২ চা চামচ পরিমাণে গ্রহণ করুন। আশা করছি আপনি অনেক উপকার পাবেন।
মিল্ক শেক এর সাইড ইফেক্ট
আপনরা সকলেই এইমাত্র জানতে পারলাম মিল্ক শেক এর উপকারিতা ও অপকারিতার দিক সম্পর্কে। এখন আমরা জানতে চলেছি মিল্ক শেক এর সাইড ইফেক্ট গুলো কি কি রয়েছে সেই সম্পর্কে। তাহলে আর দেরি নয়, জেনে নেই আমরা।
আরো পড়ুনঃ ব্লু কাঠ চশমা চেনার উপায়
আওনি যদি প্রতিদিন নিয়োমিত পরিমাণ চকলেট মিল্ক শেক গ্রহণ করেন তাহলে আপনি অনেক স্বাদ পাবেন নিশ্চই। তবে এটি আপনার শরীরের রক্তনালীর জন্য খুব একটা ভালো হবে না। গবেষণায় পাওয়া তথ্য অনুযায়ি তারা জানিয়েছেন, মিল্ক শেক শরীরের রক্তনালী আর তার পাশাপাশি লোহিত রক্ত কণিকার কোষের অস্বাস্থ্যকর পরিবর্তন করে ফেলতে পারে।
এই ছিলো মিল্ক শেক এর কিছু সাইড ইফেক্ট। আশা করছি আপনাকে বুঝাতে সক্ষম হয়েছি। এই নিয়ে যদি আপনার কোন একান্ত মতামত থাকে তাহলে আমাদেরকে মন্তব্যের মাধ্যমে জানাতে পারেন।
মিল্ক শেক সম্পর্কে সাধারণ জিজ্ঞাসা (FAQ)
প্রশ্নঃ কোন মিল্কশেক খাওয়া ভালো?
উত্তরঃ এখন পর্যন্ত বিভিন্ন গবেষণার মাধ্যমে জানা গিয়েছে চকোলেট ওটস ব্যানানা মিল্কশেক অনেক ভালো একটি মিল্কশেক।
প্রশ্নঃ ব্যানানা শেক কখন খাওয়া ভালো?
উত্তরঃ ব্যানানা শেক সকালের নাস্তার পরে এবং সন্ধ্যায় খাওয়া অনেক উপকারি হবে। তাই এই সময়টাতেই খাওয়া অনেক ভালো।
প্রশ্নঃ ওজন বাড়ানোর শেক কি?
উত্তরঃ ওজন বাড়ানোর জন্য চকলেটি মিল্ক শেক ভালো হবে। কারণ এতে বেশীরভাগ কার্বোহাইড্রেট এবং প্রোটিন থাকে।
প্রশ্নঃ মিল্কশেকের সাথে কি ভালো যায়?
উত্তরঃ মিল্কশেকের সাথে প্রেটজেল, পপকর্ন, চকলেট এবং মিষ্টি এই সকল অনেক ভালো যায়।
প্রশ্নঃ মিল্ক শেক প্রতিদিন কতটুকু পরিমাণে খেতে হবে?
উত্তরঃ মিল্ক শেক প্রতিদিন বেশি না খেয়ে ১-২ চামচ গ্রহণ করতে হবে।
শেষ কথা
আজকে আমাদের এই আর্টিকেলের প্রধান আলোচনার বিষয়ে ছিলো মিল্ক শেক খেলে কি ওজন বাড়ে এবং তার সাথে মিল্ক শেক এর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে। আশা করছি আপনি উক্ত বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এবং বুঝতে পেরেছেন। এই রকম আর্টিকেল প্রতিদিন ফ্রীতে পড়তে আমাদের সাথেই থাকুন। ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url