বিনা পুজিতে লাভজনক ব্যবসা কিভাবে করবেন জেনে নিন

বর্তমান সময়ে বিনা পুঁজিতে ব্যবসা করতে চায় না এমন কোন মানুষ খুঁজে পাওয়া খুবই দুষ্কর ব্যাপার। তার কারণ একটা মানুষ চাই যে কিছু করতে। সেটা বিনা পুঁজিতে ব্যবসা হোক অথবা অন্য কোন কাজ। আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা চিন্তা-ভাবনা করেন আমি কিভাবে কোন টাকা ছাড়া ব্যবসা শুরু করব। অনেক তথ্য খুঁজে বেড়ান কিন্তু সঠিক তথ্য কোথাও খুঁজে পান না। তাহলে এই সম্পূর্ণ পোস্টটি শুধুমাত্র আপনার জন্য। এই সম্পূর্ণ পোস্টটি জুড়ে আমি বিনা পুঁজিতে লাভজনক ব্যবসা কিভাবে করবেন তা নিয়ে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করব।
বিনা পুজিতে লাভজনক ব্যবসা
সূচিপত্র:তাই আপনি যদি বাসায় বসে না থেকে কোন টাকা ছাড়া ব্যবসা শুরু করতে চান এবং অর্থ উপার্জন করতে চান তাহলে আমার পোস্টটি সম্পন্ন মনোযোগ দিয়ে পড়তে থাকুন। সম্পূর্ণ পোস্ট মনোযোগ দিয়ে পড়লে আশা করি আপনি বিভিন্ন লাভজনক ব্যবসা সম্পর্কে জেনে যাবেন যেগুলো আপনি কোন টাকা ছাড়াই শুরু করতে পারেন।

ভূমিকা

আমরা সকলেই জানি যে আমাদের দরকার একটা পরিচিতি। মানুষ বলে যে লোকটা এই করে ওই করে ইত্যাদি। অনেকে আছেন যারা জীবনে কিছু করতে চান কিন্তু টাকার অভাবে করতে পারেন না। তাহলে আমার পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়তে থাকুন। আমি এই সম্পূর্ণ পোস্টটি জুড়ে কিছু ব্যবসা সম্পর্কে ধারণা দেয়ার চেষ্টা করব। যেই ব্যবসাগুলো আপনি কোন টাকা ছাড়াই শুরু করতে পারবেন খুবই সহজে।

আপনারা ইন্টারনেটে অথবা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভিন্ন ব্যবসার তথ্য খোঁজেন যেগুলো কোন টাকা বিনিয়োগ না করে শুরু করতে পারেন। কিন্তু সঠিক তথ্য আপনি কোথাও খুঁজে পান না। হলে তো সেই সঠিক তথ্য গুলো সহজ ভাবে আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করা আমার কাজ। চলুন সেই ব্যবসা গুলোর সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

বিনা পুজিতে লাভজনক ব্যবসা

আমরা তো সবাই চাই বিনা অর্থ বিনিয়োগে কিছু একটা করতে।বর্তমানে আমাদের দেশে বিনা পুঁজিতে বিভিন্ন ধরনের ব্যবসা করা যায়। এমন অনেক ব্যবসা রয়েছে যাতে কোনো পরিমাণে অর্থ বিনিয়োগ করতে হয় না শুধুমাত্র আপনার পরিশ্রমের মাধ্যমে আপনি অনায়াসে শুরু করতে পারবেন। চলুন বিনা পুঁজিতে ১৫ টি লাভজনক ব্যবসা সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক। আমি নিমনে ১৫ টি লাভজনক ব্যবসা সম্পর্কে আলোচনা করছি যেগুলো আপনি কোন ধরনের ইনভেস্ট ছাড়া শুরু করতে পারবেন।

ব্লগ বিজনেস

যারা বিনা পুঁজিতে ব্যবসা শুরু করতে চান তাদের জন্য ব্লক বিজনেস। আপনাদের আগে ব্লগ বিজনেস শুরু করার আগে জানতে হবে ব্লক বিজনেস আসলে কি। সাধারণত বিভিন্ন সার্ভিস অথবা বিভিন্ন পণ্য বিভিন্ন ব্লগ কন্টেন্টের মাধ্যমে বিক্রি করে ব্যবসা পরিচালনা করায় ব্লগ বিজনেস। ব্লক বিজনেস শুরু করতে হলে আপনাকে সবার শুরুতে একজন ভালো রাইটার অথবা লেখক হতে হবে।
তার কারণ হচ্ছে, আপনি যদি আপনার ব্লগ কন্টেন্টের মাধ্যমে মানুষের মনে জায়গা করে না নিতে পারেন তাহলে আপনার ক্ষেত্রে এটি করা কঠিন হয়ে যাবে। সে ক্ষেত্রে ভালো ধরনের কনটেন্ট লিখে ভক্তদের মাঝে আপনার পরিচিতি করে তুলতে হবে। আর ব্লগ বিজনেসের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে উন্নত মানের কন্টেন্ট তৈরি করা। অর্থাৎ আপনি যদি সঠিক কনটেন্ট তৈরি করতে পারেন তাহলে গুগল সার্চ ইঞ্জিনে আপনার কনটেন্ট প্রথম পাতায় দেখাবে।

যার কারণে আপনার তৈরি করা ব্লগে প্রচুর পরিমাণে ভিজিটর এবং ট্রাফিক আসবে। যার কারণে আপনি খুব সহজে আপনার বিভিন্ন সার্ভিস এবং তার সাথে সাথে আপনার বিভিন্ন ধরনের পণ্য খুব সহজে বিক্রি করতে পারবেন।

মন্তব্য

পরিশেষে বলা যায় যে আপনি যদি ব্লগ বিজনেস করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই একজন ভালো কনটেন্ট রাইটার হতে হবে। যাতে করে মানুষ কোন ব্লগ লিখে সার্চ করলে আপনার ব্লগ অথবা কনটেন্ট সবার প্রথমে দেখায়। এতে করে আপনার ভিজিটর এবং ট্রাফিক প্রচুর পরিমাণে বৃদ্ধি পাবে। তার সাথে সাথে নিয়ে আপনার বিভিন্ন সার্ভিস এবং আপনার পণ্য প্রচুর পরিমাণে বিক্রি করতে পারবেন। তাই উন্নত এবং ভালো মানের ব্লগ তৈরি করুন।

ইউটিউব চ্যানেল

আপনি যদি কোন পরিমাণে অর্থ খরচ না করে ব্যবসা করতে চান তাহলে ইউটিউব অন্যতম। আপনারা সবাই জানেন যে, বর্তমান সময়ে ইউটিউব থেকে পৃথিবীর প্রচুর মানুষ প্রচুর পরিমাণে অর্থ উপার্জন করছেন। আর এর মধ্যে যাদের সাবস্ক্রাইবার সংখ্যা ৮০ হাজার বা ১ লাখের ওপর হয়ে গেছে তারা ভালো পরিমাণে অর্থ উপার্জন করতে পারছেন। এজন্য তাদের খুব বেশি অর্থ বিনিয়োগ করতে হচ্ছে না। সে ক্ষেত্রে আপনাকে প্রথম একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলতে হবে।
পরবর্তীতে ভালো মানের কনটেন্ট তৈরি করতে হবে যেগুলো মানুষ পছন্দ করে। এর পরবর্তীতে সাবস্ক্রাইব বৃদ্ধি করার জন্য যেসব সঠিক উপায় রয়েছে সেই উপায়গুলো মেনে চলে সাবসক্রাইব সংখ্যা বৃদ্ধি করতে হবে। এভাবে আপনি সুন্দর সুন্দর কনটেন্ট দিতে থাকলে এবং মানুষের পছন্দমতো কন্টেন্ট তৈরি করতে থাকলে। ধীরে ধীরে আপনার ইউটিউবে সাবস্ক্রাইব সংখ্যা বৃদ্ধি পেতে থাকবে এবং আপনি অনেক মানুষের মনে জায়গা করে নিতে পারবেন।

এর পরবর্তীতে আপনি youtube এর সকল পদ্ধতি অবলম্বন করার পর ইউটিউব আপনাকে মনিটাইজেশন দিবে। পরবর্তীতে আপনি ইউটিউব থেকে এড দেখিয়ে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। এছাড়াও আপনি খুব সহজে আপনার ভিডিওতে বিভিন্ন কোম্পানির সার্ভিস অথবা বিভিন্ন কোম্পানির পণ্য প্রমোট করেও অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। মূলত একবার যদি আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেল দাঁড় করাতে পারেন তাহলে আপনি বিভিন্ন উপায়ে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।

মন্তব্য

ইউটিউব চ্যানেল শুরু করতে গেলে অবশ্যই আপনাকে মানুষ পছন্দ করে এমন কনটেন্ট তৈরি করতে হবে। এছাড়াও আপনাকে ইউটিউবের নির্দেশনা মত তাদের সকল টার্মস এন্ড কন্ডিশন অথবা আইন ও নির্দেশনা মেনে চলতে হবে। এর পরবর্তীতে ইউটিউবের সকল শর্ত পূরণ করার পর ইউটিউব আপনাকে মনিটাইজেশন দিবে। তবে আপনাকে একটি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে আপনি এমন কোন কাজ করবেন না যাতে যেটি ইউটিউব এর নির্দিষ্ট আইনের বাহিরে যায়। তাই আপনার অবসর সময় নষ্ট না করে শুরু করে দিন ইউটিউব কনটেন্ট তৈরি করা।

ড্রপশিপিং ব্যবসা

বিনা পুঁজিতে ব্যবসার মধ্যে ড্রপ শিপিং অন্যতম। আপনাকে শুরুতেই ড্রপ শিপিং কি জানতে হবে। মূলত আপনি অনলাইনে বিভিন্ন স্টোরের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের কোম্পানির পণ্য নির্দিষ্ট গ্রাহকদের মধ্যে উপস্থাপন করবেন। আর এই উপস্থাপন করার কাজই হচ্ছে ড্রপ শিপিং। আর আপনি যখন বিভিন্ন কোম্পানির পণ্য বিভিন্ন গ্রাহকের কাছে তুলে ধরবেন। গ্রাহকদের উক্ত পণ্য গুলো পছন্দ হলে পণ্যটি ক্রয় করার জন্য অর্ডার করবেন।
আর উক্ত অর্ডার আপনি যে কোম্পানির পণ্য বিক্রি করছেন সেই কোম্পানির কাছে পৌঁছে দিবেন। এরপর কোম্পানি গ্রাহকের পছন্দ করা পণ্য সুন্দরভাবে গ্রাহকের কাছে পৌঁছিয়ে দিবেন। আপনার মাথায় এখন প্রশ্ন আসতে পারে এইখানে আমার লাভ কোথায়। এখানে আপনার লাভ হচ্ছে কোম্পানির নির্দিষ্ট মূল্যের থেকে যত বেশি মূল্য দিয়ে আপনি গ্রাহকের কাছে পণ্য বিক্রি করতে পারবেন আপনার লাভ তত বেশি হবে। যেমন, আপনি গ্রাহকের কাছে একটি প্যান্ট উপস্থাপন করলেন।
প্যান্টির কোম্পানির মূল্য ৮০০ টাকা। কিন্তু আপনি সেই প্যান্টটি গ্রাহকের কাছে এক হাজার টাকা দিয়ে বিক্রি করলেন। তাহলে বাকি ২০০ টাকা আপনার লাভ। মূলত এটাই হচ্ছে ড্রপ শিপিং এর ব্যবসা। তবে আপনাকে একটি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে উক্ত ব্যবসার জন্য আপনার একটি ভালো ওয়েবসাইট থাকতে হবে এবং উক্ত ওয়েবসাইটে যথেষ্ট পরিমাণে ভিজিটর এবং ট্রাফিক আসতে হবে। এতে করে আপনি বিভিন্ন পণ্যের প্রমোট করে অথবা বিভিন্ন প্লাটফর্মে স্টোর খুলে বিভিন্ন কোম্পানির পণ্য উপস্থাপন করে উপার্জন করতে পারবেন।

মন্তব্য

উক্ত ব্যবসা করতে হলে আপনার সর্ব প্রথম একটি ভালো ওয়েবসাইট থাকতে হবে এবং ওয়েবসাইটটিতে যথেষ্ট পরিমাণে ট্রাফিক এবং ভিজিটর থাকতে হবে যাতে করে আপনি তাদেরকে নির্দিষ্ট কোম্পানির পণ্য উপস্থাপন করতে পারেন। এছাড়াও উক্ত ব্যবসায় আপনাকে সঠিক ভাবে অন্য উপস্থাপন করতে হবে যাতে করে আপনার ওয়েবসাইটের ভিজিটর অথবা কাস্টমাররা পণ্য কিনতে আগ্রহী হয়। তাহলে আশা করি আপনি সম্পূর্ণ বিষয় সম্পর্কে বুঝতে পেরেছেন।

ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট

মূলত যারা কোম্পানি থেকে দূরে থেকে বিভিন্ন দাপ্তরিক কাজ করে থাকে তাদের সাধারণত ভার্চুয়াল এসিস্ট্যান্ট বলা হয়। ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট এর কাজগুলো হলো,,
  • বিভিন্ন ফাইল তৈরি করা
  • সমস্ত ক্লায়েন্টের সাথে যোগাযোগ
  • মিটিং এর সুব্যবস্থা করা
  • ক্লায়েন্টদের মিল গ্রহণ
  • এবং ক্লায়েন্টদের মেইল পাঠানো
  • সর্বশেষ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম পরিচালনা করা
উপরে দেখে আশা করি বুঝতে পেরেছেন একজন ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্টের কাজ গুলো কি রকম হয়ে থাকে। বর্তমান প্রেক্ষাপটে দাঁড়িয়ে একজন ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট হয়ে প্রচুর পরিমাণে অর্থ উপার্জন করা সম্ভব বলে আমি মনে করি। এছাড়াও আপনি চাইলে ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট নিয়ে একটি ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট সাপ্লাই এজেন্সি খুলতে পারেন। আর উক্ত এজেন্সির কাজ হবে ক্লায়েন্টদের ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট সাপ্লাই দেওয়া নির্দিষ্ট অর্থের বিনিময়ে। তাই দেরি না করে নিজের ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট ব্যবসা শুরু করে দিন।

মন্তব্য

উক্ত ব্যবসায়ী আপনাকে অবশ্যই মনোযোগী হতে হবে। অর্থাৎ আপনাকে উপরে দেখানো সমস্ত কাজগুলি ভালোভাবে সম্পন্ন করতে হবে। কাজের প্রতি মনোযোগী হলে আপনি ভাল পরিমাণে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। এছাড়াও আপনি যদি কাজে অভ্যস্ত হয়ে যান তাহলে আপনার একটি নিজস্ব এজেন্সি খুলতে পারেন। তবে প্রথমে আপনাকে নিজের এজেন্সি খুলতে হবে এমন কোন ব্যাপার নাই। প্রথমে আপনি সাধারণভাবে শুরু করতে পারবেন।

অনলাইন কনসালটেন্ট

আপনার কাছে যদি কোন পরিমাণে অর্থ না থেকে থাকে কিন্তু আপনি যদি ব্যবসা করতে চান তাহলে অনলাইন কনসাল্টেন্ট হিসেবে শুরু করতে পারে। অনেকেই উক্ত কাজ করে ভালো পরিমাণে অর্থ উপার্জন করছে। মূলত কনসালটেন্ট হচ্ছে বিভিন্ন বিষয়ের উপরে অনলাইনে পরামর্শ প্রদান করা। অর্থাৎ আপনার যেই বিষয়ে ভালো জ্ঞান রয়েছে আপনি সেই বিষয়ে অনলাইনে পরামর্শ দেওয়া শুরু করতে পারেন। আমি নিচে কয়েকটি কনসালটেন্ট তুলে ধরছি। আপনি এগুলো থেকে যদি কোন একটা বিষয়ে পারদর্শী হয়ে থাকেন তাহলে অনায়াসে শুরু করতে পারেন। যেমন,
  • ডিজিটাল মার্কেটিং
  • বিনিয়োগ
  • বিভিন্ন আইন
  • শরীরচর্চা
  • ফ্রিল্যান্সিং
  • খেলাধুলা
  • গ্রাফিক্স ডিজাইন
  • কন্টেন্ট রাইটিং
  • বিভিন্ন মোটিভেশনাল স্পিচ ইত্যাদি
আপনি উপরে দেখানো সমস্ত সাবজেক্ট এর মধ্যে থেকে যে কোন একটি বেছে নিতে পারেন। প্রথমত আপনার কাজ হবে মানুষকে ফ্রিতে পরামর্শ দেওয়া। পরবর্তীতে আপনি যখন মানুষের মধ্যে পরিচিত লাভ করবেন তখন আপনি আপনার বিজনেস শুরু করতে পারবেন। আপনার পরিচিতি হয়ে গেলে পরবর্তীতে আপনি অর্থের বিনিময়ে বিভিন্ন গ্রাহকদের পরামর্শ দিবেন। উক্ত কাজে যদি আপনার একটি নিজস্ব ইউটিউব চ্যানেল অথবা নিজস্ব ওয়েবসাইট থাকে তাহলে ভালো হয়।

এর কারণ হচ্ছে আপনি আপনার নিজস্ব ওয়েবসাইট অথবা ইউটিউব চ্যানেলে মানুষদের কাছে আপনার কাজের অভিজ্ঞতা এবং ফিডব্যাক খুবই সহজে তুলে ধরতে পারবেন। এতে করে তাড়াতাড়ি আপনি প্রচুর গ্রাহক পেয়ে যাবেন।

মন্তব্য

অনলাইনে টিকে থাকতে হলে এবং অর্থ ছাড়া ব্যবসা তৈরি করতে হলে আপনাকে প্রচুর পরিমাণে ধৈর্য ধারণ করতে হবে ।ধৈর্য ধারণ করে মনোযোগ সহকারে আপনার সবটুকু দিয়ে কাজ করলে আপনি তাড়াতাড়ি সফল হবেন। এছাড়াও আপনাকে গ্রাহকদের জানাতে হবে আপনি কি কি বিষয়ে পারদর্শী এবং গ্রাহক আপনার মাধ্যমে কি কি সেবা পাবে সেগুলো। তাহলে আশা করি আপনি দ্রুত উপার্জন করতে পারবেন।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম পরিচালনা

বর্তমান বিশ্বে সবচেয়ে লাভজনক একটি ব্যবসা হচ্ছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম পরিচালনা। এমন অনেক প্রতিষ্ঠান এবং অনেক মানুষ রয়েছে যারা দক্ষ ব্যক্তির খোঁজ করে থাকেন তাদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম পরিচালনা করার জন্য। সে ক্ষেত্রে আপনাকে উক্ত ব্যবসা করতে হলে অবশ্যই একজন দক্ষ হতে হবে। কারণ আপনি যদি দক্ষ হয়ে থাকেন তাহলে অনায়াসে বিভিন্ন কোম্পানির সাথে যোগাযোগ করে তাদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম পরিচালনা করতে পারবেন।

এতে করে আপনি ভালো পরিমাণে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। তবে আপনি এই কাজটি করে যদি অভ্যস্ত এবং দক্ষ হয়ে যান। তাহলে আপনি আপনার কয়েকটি বন্ধুকে নিয়ে সম্মিলিতভাবে একটি এজেন্সি খুলতে পারেন। আপনার কাজের দক্ষতা যদি ভালো হয়ে থাকে তাহলে আপনার ক্লায়েন্ট এর অভাব হবে না আশা করি।

মন্তব্য

উক্ত ব্যবসা শুরু করতে অবশ্যই আপনাকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম পরিচালনায় হিসেবে খুবই দক্ষ থাকতে হবে। আপনি যদি দক্ষ না থাকেন তাহলে কোন মানুষ অথবা কোন কোম্পানি আপনাকে কাজ দেবে না। তাই আপনি যদি দক্ষ হয়ে থাকেন তাহলে বিভিন্ন কোম্পানির সাথে যোগাযোগ করে ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন। কিছু করার পেছনের দক্ষতা প্রয়োজন।

আবাসিক হোটেল

বর্তমানে একটি লাভজনক ব্যবসা হচ্ছে আবাসিক হোটেল ব্যবসা। তবে উক্ত ব্যবসায় অবশ্যই একটি সুন্দর পর্যটক জায়গায় আপনার একটি সুন্দর বাড়ি থাকতে হবে। তাহলে আপনি বিনা অর্থ বিনিয়োগে আপনার বাড়িকে আবাসিক হোটেল হিসেবে তৈরি করতে পারেন। সে ক্ষেত্রে আপনি যদি তাদের জন্য সুন্দর রুমের ব্যবস্থা করেন এবং তাদের ভালোভাবে আপ্যায়ন করতে পারেন তাহলে আপনি অনেক টাকা উপার্জন করতে পারবেন।

অনেক মানুষ আছেন যারা বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে ঘরোয়া পরিবেশ পছন্দ করে। আপনি এই বিষয়টিকে কাজে লাগিয়ে আপনার নিজের বাড়িতে আবাসিক হোটেলের রূপান্তরিত করতে পারেন। তাহলে আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন কিভাবে শুরু করবেন।

মন্তব্য

যদিও আবাসিক হোটেল ব্যবসা শুরু করতে হলে প্রথমত আপনার একটি পর্যটকীয় জায়গায় একটি সুন্দর বাড়ি থাকতে হবে। আর সেই বাড়িতে আপনি যদি ভালোভাবে অতিথি আপ্যায়নের ব্যবস্থা শুরু করেন তাহলে ধীরে ধীরে আপনার পরিচিতি বাড়তে থাকবে। যদিও শুরু করতে একটু সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে। কিন্তু ধৈর্য ধারণ করে কাজ করলে আপনি এক সময় ভালো পরিমাণে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।

ট্রেনিং সেন্টার

বর্তমানে ট্রেনিং সেন্টার প্রচুর পরিমাণে রয়েছে এবং অনেক মানুষ তাদের বাসা বাড়িতে কাজে লাগিয়ে শুরু করছেন নিজস্ব ট্রেনিং সেন্টার। এতে করে কোনো পরিমাণে অর্থ বিনিয়োগ না করে অনেক টাকা লাভবান হতে পারছেন। সে ক্ষেত্রে আপনি নিচে দেখানো বিষয়গুলো নিয়ে নিজ বাড়িতে ট্রেনিং সেন্টার খুলতে পারেন। যেমন,
  • ফ্যাশন ডিজাইনার
  • ডিজিটাল মার্কেটিং
  • ফ্রিল্যান্সিং
  • কন্টেন্ট রাইটিং
  • শরীরচর্চা
  • ফেসবুক মার্কেটিং ইত্যাদি
আপনি যদি ওপরে দেখানো কোন একটাতে পারদর্শী হয়ে থাকেন তাহলে অনায়াসে একটি ট্রেনিং সেন্টার গড়ে তুলতে পারবেন। আপনি চাইলে অন্যান্য বিষয়ের ট্রেনিং দিতে পারেন। সে ক্ষেত্রে আপনি যদি ফ্যাশন ডিজাইনার হন তাহলে আরো ভালো হয়। তার কারণ হচ্ছে অনেক মানুষ আছেন যারা বিভিন্ন ফ্যাশন ডিজাইন শিখতে চাই। আপনি তাদেরকে একত্রে করে ট্রেনিং করাতে পারেন। এতে করে ভালো পরিমান অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।

মন্তব্য

আপনি যদি বিনা পুঁজিতে অর্থ উপার্জন করতে চান তাহলে ট্রেনিং সেন্টার আপনার জন্য অন্যতম। তার কারণ আপনি যে কোন বিষয়ে লোকদের ট্রেনিং করিয়ে ভালো পরিমাণে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। আর বর্তমানে একজন ট্রেনারের চাহিদা প্রচুর পরিমাণে রয়েছে। আর এই সুযোগটাই আপনি কাজে লাগিয়ে নিজের বাড়িতেই শুরু করতে পারেন নিজের ট্রেনিং সেন্টার।

ঘটক ব্যবসা

ব্যবসাটার কথা শুনে আপনাদের অন্যরকম লাগতে পারে অথবা অন্য কোন চিন্তাভাবনা মাথায় আসতে পারে। মনে হতে পারে আমি ঘটকের ব্যবসা শুরু করব এইটা কোনদিনই সম্ভব না আমার দ্বারা। আপনি মনে করেন যে ঘটক ব্যবসা করতে হলে আপনাকে মানুষের বাড়ি গিয়ে গিয়ে পাত্র দেখতে হবে এবং পাত্রী দেখতে হবে।তাহলে আমি বলব আপনি আগের যুগে পড়ে রয়েছেন।

তার কারণ এখন যাবতীয় সবকিছু অনলাইনে হয়। আর এই ঘটক ব্যবসা শুরু করতে আপনাকে কোন পরিমাণে অর্থ বিনিয়োগের প্রয়োজন হবে না। আপনি চাইলে একটি ওয়েবসাইট অথবা একটি ফেসবুক পেজের মাধ্যমে এটি শুরু করতে পারেন। আর উক্ত ফেসবুক পেজ অথবা ওয়েবসাইটে নির্দিষ্ট পাত্র এবং প্রার্থী এসে তাদের সমস্ত তথ্য দিয়ে নিবন্ধন করবে।

আর আপনার ওয়েবসাইটে নির্দিষ্ট ফ্রি দেওয়া থাকবে যেটা পরিশোধ করে সকলে পাত্র এবং পাত্রীর বায়োডাটা দেখতে পারবে খুব সহজে। এছাড়াও যদি পাত্র অথবা পাত্রী দেখে পছন্দ হয়ে বিয়ে ঠিক করে তাহলে আপনাকে নির্দিষ্ট পরিমাণে ফ্রি হিসেবে অর্থ প্রদান করবেন। এতে করে আপনি ভালো অংকের টাকা উপার্জন করতে পারবেন।

মন্তব্য

তবে উক্ত ব্যবসা করতে গেলে আপনাকে প্রথমে মানুষের কাছে পরিচিতি স্থাপন করতে হবে। তার কারণ হচ্ছে যদি আপনার ওয়েবসাইট অথবা আপনার ফেসবুক পেজ বিশ্বস্ত না হয় তাহলে আপনার ওয়েবসাইটে দেওয়া ফেসবুক পেজে কেউ নিবন্ধন করবে না। তাই শুরুতেই আপনার ওয়েবসাইট মানুষদের কাছে পরিচিত লাভ করতে হবে তখন আপনি অনাকে ব্যবসাটি শুরু করতে পারবেন। আর অনলাইনে ব্যবসা করতে গেলে আপনাকে অবশ্যই ধৈর্য ধারণ করতে হবে।

গ্যারেজ ব্যবসা

সাধারণত এখন মানুষ গাড়ির সুরক্ষার জন্য গাড়ি গ্যারেজে রেখে থাকে। সে ক্ষেত্রে গ্যারেজ ব্যবস্থা করতে গেলে আপনাকে প্রথমে আপনার বাড়ির নিচতলা একটি ফাঁকা জায়গা থাকতে হবে। যেখানে আপনি গ্যারেজ ব্যবসাটি চালু করতে পারেন। শহরে আপনাদের অনেকের অনেক বাসা থেকে থাকে। নিচ তলায় অনেক খানি জায়গা পড়ে থাকে আপনি সেই গুলোকে কাজে লাগিয়ে শুরু করতে পারেন।

মন্তব্য

আপনার যদি একটি বাসা থেকে থাকে আর বাসার নিচ তলায় যথেষ্ট পরিমাণ জায়গা থেকে থাকে এবং উক্ত বাসা শহরের মধ্যে হয়ে থাকে। তাহলে আপনি বাসা কে কাজে লাগিয়ে অনায়েসে গ্যারেজ ব্যবসা শুরু করতে পারেন। আর এই গ্যারেজ ব্যবসায় অবশ্যই আপনার বাসায় যথেষ্ট পরিমাণে জায়গা থাকা প্রয়োজন। আর সর্বশেষ প্রয়োজন ধৈর্য। ধৈর্য না ধরলে আপনি টিকে থাকতে পারবেন না।

কনটেন্ট রাইটিং এজেন্সি

উক্ত ব্যবসা আপনার কোন ধরনের অর্থের প্রয়োজন হবে না। তবে উক্ত ব্যবসার জন্য আপনাকে একজন ভালো রাইটার হতে হবে। অর্থাৎ আপনি যদি একজন ভালো রাইডার হয়ে থাকেন তাহলে অনায়াসে আপনি ঘরে বসে চালু করতে পারবেন আপনার নিজস্ব এজেন্সি। যেহেতু আপনি একজন ভালো কনটেন্ট রাইটার সে ক্ষেত্রে রাইটারদের সাথে আপনার ভালো যোগাযোগ থাকবে অবশ্যই। সেই ক্ষেত্রে আপনি কয়েকজনকে নিয়ে অনায়াসে ব্যবসা পরিচালনা করতে পারবেন। তাই দেরি না করে শুরু করে দিন কন্টেন্ট রাইটিং এজেন্সি।

মন্তব্য

কনটেন রাইটিং এজেন্সি খুলতে হলে আপনাকে অবশ্যই একজন ভালো এবং প্রফেশনাল কন্টেন্ট রাইটার হতে হবে। এছাড়াও এজেন্সি চালু করার জন্য আপনার পরিচিত কয়েকজন কনটেন্ট রাইটার কে নিয়ে এটিই পরিচালনা করতে পারেন।

কমিশনের বিনিময়ে পণ্য বিক্রয়

আপনি যদি বিনা অর্থ লাগিয়ে একটি ব্যবসা শুরু করতে চান তাহলে কমিশনের বিনিময়ে পণ্য বিক্রয় অন্যতম। তবে উক্ত ব্যবসা শুরু করতে হলে আপনাকে অনেক অভিজ্ঞ হতে হবে। তার কারণ আপনাকে একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সাথে যোগাযোগ করতে হবে এবং তাদের কনভেন্স করে কমিশনের বিনিময়ে পণ্য বিক্রি করার কাজ নিতে হবে। এর পরবর্তীতে আবার সেই পণ্যগুলি ক্রেতাদের মন জয় করতে হবে এবং পণ্যগুলি বিক্রি করতে হবে।

বর্তমানে এই পণ্য গুলি বেশি এফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে হয়ে থাকে। তারা সাধারণত বিভিন্ন ব্লগ পোষ্টের মাধ্যমে অন্যের সম্পর্কে ধারণা দিয়ে পণ্য বিক্রি করে থাকেন। আপনি চাইলে অনলাইনে অ্যাফিলিয়েট মাধ্যমেও করতে পারেন।

মন্তব্য

উক্ত ব্যবসা করা একটু কষ্টকর। তাই আপনাকে যথেষ্ট পরিমাণে অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। যাতে করে আপনি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সাথে যোগাযোগ করে কমিশনের মাধ্যমে পণ্য বিক্রি করার কথাটা বলতে পারেন এবং কাজ নিতে পারেন। এরপর পরবর্তীতে ক্রেতাদেরকে পূর্ণ সম্পর্কে যথেষ্ট পরিমাণে ধারণা দিতে হবে এবং পণ্যগুলো বিক্রি করতে হবে। তাই প্রচুর জ্ঞান থাকা প্রয়োজন। পর্যাপ্ত পরিমাণে জ্ঞান না থাকলে আপনি ব্যবসাটি করতে পারবেন না।

ওয়েবসাইট তৈরির ব্যবসা

আমরা যখন কোন কিছু লিখে গুগলে সার্চ করি তখন আমাদের মাঝে google বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইটের তথ্য তুলে ধরে। আর বর্তমান বিশ্বে প্রায় ১.৮৮ বিলিয়নেরও বেশি ওয়েবসাইট রয়েছে। আর দিন দিন ওয়েবসাইট তৈরির সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এখন সবকিছু অনলাইনের মাধ্যমে পরিচালিত হওয়ার কারণে ওয়েবসাইটের প্রয়োজনীয়তা বৃদ্ধি পেয়েছে। নতুন অথবা পুরাতন যে কোন কোম্পানি তৈরি করছে তাদের নিজস্ব ওয়েবসাইট। এছাড়া বিভিন্ন মানুষ বিভিন্ন কনটেন্ট তৈরি করতে ব্যবহার করছেন তাদের নিজস্ব ওয়েবসাইট।

তাই দিন দিন ওয়েবসাইটের চাহিদা বেড়েই যাচ্ছে। তাই আপনি বিনা পুঁজিতে ওয়েবসাইট তৈরির বাবাকে বেছে নিতে পারেন। সে ক্ষেত্রে আপনি বাড়িতে বসে আপনার কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপ দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন। আপনার কাছে ওয়েবসাইট তৈরি করা সংখ্যা বেশি হয়ে যায় তাহলে দুজন বন্ধু মিলে টিম তৈরি করে কাজ করতে পারেন। পরবর্তীতে আপনারা অভিজ্ঞ হয়ে গেলে একটি ওয়েবসাইট তৈরির এজেন্সি খুলতে পারেন।

মন্তব্য

উক্ত ব্যবসা করতে হলে আপনাকে আগে ওয়েবসাইট তৈরি সম্পর্কে জানতে হবে। সে ক্ষেত্রে আপনি গুগল অথবা ইউটিউব থেকে ওয়েবসাইট তৈরি করার বিভিন্ন তথ্য জানতে পারেন। আর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে মনোযোগ। আপনি মনোযোগ এবং ধৈর্য সহকারে কাজ করলে খুব তাড়াতাড়ি সফল হবেন। আর অনলাইন জগতে টিকে থাকতে হলে প্রচুর ধৈর্যের প্রয়োজন।

ডেটা এন্ট্রি সার্ভিস

বর্তমান প্রেক্ষাপটে দাঁড়িয়ে বিভিন্ন কোম্পানি তাদের ডেটাবেজ তৈরি করার জন্য কোন নির্দিষ্ট কর্মী রাখেন না। বরং বিভিন্ন ডেটা এজেন্সির মাধ্যমে কাজগুলো সম্পন্ন করে থাকে। আর বর্তমানে এর চাহিদা প্রচুর পরিমাণে বৃদ্ধি পেয়েছে। সে ক্ষেত্রে আপনি বিনা পুঁজির ব্যবসা হিসেবে ডেটা এন্ট্রি কে বেছে নিতে পারেন। প্রথমত আপনি একাই ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন।

যখন দেখবেন আপনার ক্লায়েন্টের সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং আপনি একাই কাজগুলো সম্পন্ন করতে পারছেন না। তখন আপনি আরো ফ্রিল্যান্সারদের আপনার দলে শামিল করতে পারেন। আরো আপনি চাইলে একটি ডাটা এন্ট্রি সার্ভিস এজেন্সি খুলতে পারেন।

মন্তব্য

ডাটা এন্ট্রি সার্ভিস করতে গেলে আপনাকে অবশ্যই ডেটা এন্ট্রি সম্পর্কে জানতে হবে। আপনি চাইলে আপনার পরিচিত কারো থেকে শিখে নিতে পারেন অথবা ইউটিউব অথবা গুগল ঘাটাঘাটি করে শিখতে পারেন। আপনি যদি আগে থেকেই ডেটা এন্টি সম্পর্কে জেনে থাকেন তাহলে তার কোন কথাই নেই। তবে ফ্রিল্যান্সিংয়ের এই সেক্টরগুলোতে অতিরিক্ত ধৈর্য ধারণ করে থাকতে হয়। না হলে সফলতা অর্জন করা যায় না। তাই ধৈর্য এবং পরিশ্রম করুন ও নিজের ক্যারিয়ার গড়ে তুলুন।

ই-বুক বিক্রি

বর্তমান যুগে মানুষ ডিজিটাল হয়ে গেছে। যার কারণে মানুষ এখন বইয়ের পাশাপাশি ব্যবহার করছেন বিভিন্ন ধরনের ই-বুক। অনেকেই এখন কাগজের বই না পড়ে পড়তে চান বিভিন্ন ধরনের ই-বুক। তাই দিন দিন ইবুকের চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। আর আপনি যদি একজন ভালো লেখক হয়ে থাকেন তাহলে আপনি বিনা পুঁজিতে ই-বুক ব্যবসা শুরু করতে পারেন। 

আর ই বুক লেখা খুবই সহজ একটি কাজ। আপনি মাইক্রোসফট ওয়ার্ড অথবা গুগল ডক্সে বিভিন্ন ওয়ার্ড লেখে সেটির পিডিএফ বানিয়ে ফেলবেন। এরপর ই-বুক তৈরি করে এটি অনায়াসে অনলাইনে বিক্রি করে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।

মন্তব্য

অন্যান্য কাজের চেয়ে ই-বুক বিক্রি সবচেয়ে সহজ কাজ। তবে ই-বুক তৈরি করতে গেলে আপনাকে একজন ভালো লেখক হতে হবে এবং ধৈর্যের সাথে লিখে সেগুলো অনলাইনে বিক্রি করতে হবে।

শেষ কথা

এই সম্পূর্ণ পোস্টটি জুড়ে আমি বিনা পুঁজিতে বিভিন্ন লাভজনক ব্যবসা সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। এই সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার পর যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করুন এবং নিত্য প্রয়োজনীয় বিভিন্ন তথ্য পেতে ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করুন। সর্বশেষ সম্পূর্ণ পোষ্টটি পড়ার পর আপনার মতামত কমেন্টে জানাতে ভুলবেন না ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url