টাইগার মুরগির বাচ্চা চেনার উপায় - টাইগার মুরগির খাবার তালিকা

বর্তমান সময়ে অত্যন্ত একটি লাভজনক উপায় হল টাইগার মুরগি চাষ পদ্ধতি।বর্তমান প্রেক্ষাপটে দাঁড়িয়ে অনেক মানুষ টাইগার মুরগি পালন করে লাভবান হচ্ছেন।আমাদের মধ্যে অনেক মানুষ আছেন যারা টাইগার মুরগির বিভিন্ন খাদ্য তালিকা খুঁজে বেড়ান কিন্তু সঠিক তথ্য কোথাও খুঁজে পান না।সম্পূর্ণ পোস্টটি জুড়ে আমি টাইগার মুরগির খাদ্য তালিকা এবং টাইগার মুরগির বাচ্চা চেনার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করব।
সূচিপত্র:তাই আপনি যদি টাইগার মুরগির সঠিক খাদ্য তালিকা সম্পর্কে জানতে চান তাহলে সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন ।সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়লে আশা করি টাইগার মুরগির সকল খাদ্য তালিকা সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে তথ্য পেয়ে যাবেন।

ভূমিকা

বর্তমানে একটি লাভজনক ব্যবসা হল টাইগার মুরগী পালন।দেশের বিভিন্ন কৃষক এবং অন্যান্য মানুষ বাণিজ্যিকভাবে শুরু করছেন টাইগার মুরগি পালন।আর এ টাইগার মুরগি পালন করে তারা খুব ভালো পরিমাণ অর্থের মুখ দেখতে পাচ্ছেন। আপনাদের মাথায় অনেকগুলো প্রশ্ন ঘুরপাক খায় তারমধ্যে রয়েছে টাইগার মুরগির খাদ্যা তালিকা। এই সম্পূর্ণ পোস্টটি জুড়ে টাইগার মুরগির খাদ্য তালিকা সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হবে। তাই টাইগার মুরগির সঠিক খাদ্য তালিকা সম্পর্কে জানতে সম্পন্ন পোস্টিং মনোযোগ দিয়ে পড়ার অনুরোধ রইলো।

টাইগার মুরগির খাবার তালিকা

প্রথম দিন

সাধারণত টাইগার মুরগির বয়স অনুযায়ী ওজন হবে ৫৬ গ্রাম প্রথম দিনে। যার কারণে টাইগার মুরগী বৃদ্ধি হিসেবে ১৪ গ্রাম এবং গড় দৈনিক বৃদ্ধি হবে শূন্য। এক্ষেত্রে ০. ২৩২ খাদ্য রুপান্তরের হার ও ১৩ গ্রাম দৈনিক খাদ্য গ্রহণ। যার কারণে প্রথম দিনে খাদ্য তালিকায় ১৩ গ্রাম খাবারের পরিমাণ হবে।

দ্বিতীয় দিন

দ্বিতীয় দিনে টাইগার মুরগির বয়স অনুযায়ী 72 গ্রাম ওজন হবে ও জন বৃদ্ধি পাবে ১৬ গ্রাম। সে ক্ষেত্রে 0. ৪১৭ গ্রাম ও ০ শতাংশ গড় বৃদ্ধি হবে খাদ্য পরিবর্তনের হার। অর্থাৎ দ্বিতীয় দিনে এসে খাবারের পরিমাণ দাঁড়াবে ১৭ গ্রাম ও ৩০ গ্রাম সর্বমোট খাদ্য গ্রহণ হবে।

তৃতীয় দিন

সাধারণত তৃতীয় দিনে টাইগার মুরগির সর্বমোট ৪৯ গ্রাম ওজন হবে। এর সাথে সাথে ১৭ গ্রাম দৈনিক বৃদ্ধির হার এবং ০% গড় বৃদ্ধির হার হবে। এরপরে খাদ্য পরিবর্তনের হার ০. ৫৭৩ গ্রাম ও ২১ গ্রাম দৈনিক খাদ্য গ্রহণের পরিমাণ দাঁড়াবে। অর্থাৎ ৫১ গ্রাম খাদ্য গ্রহণ হবে সর্বমোট।

চতুর্থ দিন

চতুর্থ দিন অনুযায়ী ১০৯ গ্রাম ওজন হবে এক একটি টাইগার মুরগির বাচ্চার। সে ক্ষেত্রে গড় দৈনিক বৃদ্ধি 20 গ্রাম হবে এবং দৈনিকের মত গড় করলে সর্বমোট গড় ০%। এছাড়াও ০. ৬৭৯ গ্রাম খাদ্য রূপান্তরের হার এবং ২৩ গ্রাম দৈনিক খাদ্য বৃদ্ধির হার হবে। তাহলে সর্বশেষ মোট খাদ্য গ্রহণ হবে ৭৪ গ্রাম।

পঞ্চম দিন

এরপরে পঞ্চম দিনে সর্বমোট ওজন হবে প্রায় ১৩১ গ্রাম। এছাড়াও ২২ গ্রাম প্রতিদিন বৃদ্ধির হবে। এছাড়াও দৈনিক বৃদ্ধির হার ০% ই থাকবে। আরো 0. ৭৭৩ খাদ্য রূপান্তরের হার এবং ২৭ গ্রাম খাদ্য গ্রহণের পরিমাণ থাকবে। তালিকায় হিসাব করলে ১৫০ গ্রাম খাবারের পরিমাণ দাঁড়াবে।

ষষ্ঠ দিন

ঠিক ষষ্ঠ দিনের মাথায় টাইগার মুরগির ওজন ১৫৭ গ্রামে দাঁড়াবে। এছাড়াও ২৬ গ্রাম বেড়ে যাবে খাদ্য খাওয়ার পরিমাণ এবং খাদ্য দৈনিকের গড় করলে সর্বমোট ০ পার্সেন্ট ই থাকবে। এছাড়াও ০. ৮৪১ গ্রাম খাদ্য রূপান্তরের হার বৃদ্ধি পাবে এবং 31 গ্রাম দৈনিক খাদ্য খাওয়ার পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে। তাহলে ষষ্ঠ দিনে এসে সর্বমোট খাদ্য খাবারের পরিমাণ দাঁড়াবে ১৩২ গ্রাম।

সপ্তম দিন

সপ্তম দিনে টাইগার মুরগির বাচ্চাগুলোর ওজন দাঁড়াবে ১৮৫ গ্রাম বয়স অনুযায়ী। এছাড়াও ২৮ গ্রামে এসে দাঁড়াবে প্রতিদিনের খাদ্য বৃদ্ধির পরিমাণ। তবে ৭ দিনে এসে টাইগার মুরগির বাচ্চার বৃদ্ধির হার পরিবর্তন হবে। সে ক্ষেত্রে বৃদ্ধির হার দাঁড়াবে ২৬.৪ এ। ছাড়াও ০.৯০২ পার্সেন্ট খাদ্য রূপান্তরের হাড় বৃদ্ধি পাবে। আরো ৩৫ গ্রাম বৃদ্ধি পাবে দৈনিক খাদ্য গ্রহণ ও সর্বশেষ ১৬৭ গ্রাম হবে মোট খাদ্য গ্রহণের পরিমাণ।

উপরে আমি টাইগার মুরগির প্রথম দিন থেকে শুরু করে সাত দিনের তালিকা হিসাব তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। যদি আপনার ওপরে তথ্যগুলো পড়ে ভালো লাগে তাহলে চলুন এবার নিচে আরো কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করা যাক।

টাইগার মুরগির বাচ্চা চেনার উপায়

তো বন্ধুরা আপনারা তো টাইগার মুরগি চেনার উপায় সম্পর্কে জেনেই গেলেন। চলুন এবার টাইগার মুরগির বাচ্চা চেনার বিভিন্ন উপায় সম্পর্কে জেনে নি। দেখেন ভাই শুরুতেই বলি আপনি যদি কোন একটা ব্যবসা অর্থাৎ কোন খামার করতে যান আপনি যেই জিনিস এই খামার করেন না কেন আপনাকে শুরুতে সেই জিনিসটা সম্পর্কে জানতে হবে। অর্থাৎ আপনি টাইগার মুরগির খামার করতে চাইলে কিন্তু আপনি টাইগার মুরগির বাচ্চা চিনেন না।
আর এই বাচ্চা চেনার কারণে আপনি যার কাছে বাচ্চা কিনতে গেছেন সে আপনাকে টাইগার মুরগির বদলে অন্য মুরগির বাচ্চা দিয়ে দিল। তাহলে কিন্তু আপনি আপনার টাইগার মুরগি পালন করে খুব বেশি পরিমাণে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন না। তাহলে আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে যে আপনি টাইগার মুরগির বাচ্চাটা নিচ্ছেন সেটি আদেও কি টাইগার মুরগির বাচ্চা না অন্য কোন মুরগির বাচ্চা। আপনি যদি সঠিক জায়গার মুরগির বাচ্চা নির্বাচন করতে পারেন এবং এগুলো ক্রয় করে আপনার খামার তৈরি করতে পারেন।

তাহলে আমার মতে আপনি ভাল পরিমানে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন এবং লাভমান হবেন। তার কারণ হচ্ছে অন্যান্য মুরগি থেকে টাইগার মুরগির রোগ বালাই কম হয়। এছাড়াও অন্যান্য মুরগি থেকে টাইগার মুরগি থেকে আপনি খুব বেশি পরিমাণে ডিম পাবেন। আবার আপনি চাইলে এগুলো মাংস আকারে বাজারে বিক্রি করতে পারেন। চলুন এবার দেখে নিই টাইগার মুরগির বাচ্চা চেনার উপায় সম্পর্কে,,
  • প্রথমত আপনাকে একটি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে যে, টাইগার মুরগির বাচ্চা অন্যান্য সাধারণ মুরগির বাচ্চা থেকে আলাদা হয়ে থাকে। আপনি যদি ভালোভাবে খেয়াল করেন তাহলে এটি আপনার চোখে পড়বে।
  • দ্বিতীয়ত আপনি টাইগার মুরগির বাচ্চা নেওয়ার আগে শুরুতেই একটি বিষয় খেয়াল করবেন যে বাচ্চার পা গুলো কেমন। যদি দেখেন বাচ্চার পা গুলো একটু মোটা মোটা তাহলে বুঝে নিবেন এটি অরিজিনাল টাইগার মুরগির বাচ্চা কিন্তু যদি দেখেন বাচ্চার পা গুলো একটু চিকন তাহলে বুঝবেন বাচ্চাটি টাইগার মুরগির বাচ্চা না। তার কারণ হচ্ছে টাইগার মুরগির বাচ্চার পা সব সময় একটু মোটা আকারের হয়ে থাকে।
  • তৃতীয়ত যে বিষয়টি লক্ষ্য করবেন সেটি হলো, টাইগার মুরগির শরীর। সাধারণত টাইগার মুরগির বাচ্চার শরীর অন্যান্য মুরগির থেকে আলাদা হয়ে থাকে। অন্যান্য মুরগির থেকে টাইগার মুরগির বাচ্চার শরীর গোলাকার এবং মোটা হয়ে থাকে। তাই গোলাকার এবং মোটা দেখলে বুঝে নিবেন এটি টাইগার মুরগির বাচ্চা।
  • আপনি আরেকটি বিষয় খেয়াল করবেন টাইগার মুরগির বাচ্চার পা মোটা হয় এবং তার সাথে সাথে টাইগার মুরগির বাচ্চার মাথা বড় হয়ে থাকে। ঠিক এই কারণেই অন্যান্য মুরগির বাচ্চা থেকে টাইগার মুরগির বাচ্চা আলাদা। আপনি একটু লক্ষ্য করলেই বিষয়টি খেয়াল করতে পারবেন।
  • পাঁচ নাম্বারে আপনি খেয়াল করবেন বাচ্চাটির ওজন কেমন আছে। সাধারণত অন্যান্য মুরগির বাচ্চার থেকে টাইগার মুরগির বাচ্চার ওজন সব সময় বেশি হয়ে থাকে। যদি আপনি টাইগার মুরগির বাচ্চা হাতে নেন তাহলে যদি দেখেন তার ওজন বেশি তাহলে বুঝে নিবেন এটি টাইগার মুরগির বাচ্চা।
  • সর্বশেষ যদি আরো সহজ করে বলি যদি দেখেন বাচ্চাটির ওজন ৫০ গ্রাম অথবা 50 গ্রামের অধিক তাহলে বুঝে নিবেন টাইগার মুরগির বাচ্চা। তার কারণ সাধারণ মুরগির চেয়ে টাইগার মুরগির বাচ্চার ওজন বেশি হয়ে থাকে।
তো বন্ধুগণ উপরের তথ্যগুলো পড়ে আশা করি আপনি টাইগার মুরগির বাচ্চা চেনার বিভিন্ন উপায় সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে ধারণা পেয়ে গেছেন। এখন আমি আশা করি আপনি টাইগার মুরগির বাচ্চা দেখে চিনতে পারবেন। চলুন এবার আরো কিছু তথ্য জেনে নেওয়া যাক।

টাইগার মুরগির বাচ্চার দাম

বর্তমানে মুরগি পালনকে ঠেকিয়ে টাইগার মুরগি পালন লাভজনক হয়ে উঠেছে। তার কারণ হচ্ছে টাইগার মুরগি পালন অত্যন্ত একটি লাভজনক পদ্ধতি। সাধারণত টাইগার মুরগি অন্যান্য মুরগি থেকে অনেক মোটা এবং বেশি ওজনের হয়ে থাকে। এছাড়াও টাইগার মুরগির রোগ বালাই কম বলে এটি অন্যান্য মুরগির চেয়ে ওজনে বেশি হয়। এছাড়াও আপনি টাইগার মুরগি থেকে অনেক বেশি পরিমাণে ডিম পাবেন অন্যান্য মুরগির থেকে।
আপনাদের টাইগার মুরগি পালনের আগে একটি বিষয় মাথায় আসে যে আমি টাইগার মুরগি পালন করব কিন্তু টাইগার মুরগির বাচ্চার দাম আসলে কত টাকা। আপনি যদি টাইগার মুরগির দাম সম্পর্কে না জানেন তাহলে কিন্তু আপনাকে যে কোন মানুষ বেশি অর্থের পরিমাণে বাচ্চা বিক্রি করে দিবে। চলুন এবার জেনে নিই টাইগার মুরগির সঠিক মূল্য সম্পর্কে,,
  • একদিন বয়সী বাচ্চার দাম - ৫০ থেকে ৬০ টাকা প্রায়।
  • ৮ থেকে ১০ দিন বয়সী বাচ্চার দাম - ৭০ থেকে ৮০ টাকা প্রায়।
  • তিন থেকে চার সপ্তাহ বয়সের বাচ্চার দাম - ১০০ থেকে ১২০ টাকা প্রায়।
উপরে তথ্য সম্পন্ন পড়ে আশা করি আপনি টাইগার মুরগির সঠিক মূল্য সম্পর্কে জেনে গেছেন। তবে আপনি একটি বিষয় খেয়াল রাখবেন যে বাজারের অধ্যাপত্তির কারণে টাইগার মুরগির বাচ্চার দাম কম এবং বেশি হতে পারে। তাই বাচ্চা কেনার আগে অবশ্যই ভালোভাবে জেনে শুনে তারপর ক্রয় করবেন। চলুন এবার টাইগার মুরগি সম্পর্কে আরো কিছু তথ্য জেনে নেই।

টাইগার মুরগির বৈশিষ্ট্য

  • প্রথমে টাইগার মোরগ সর্বোচ্চ ৬ থেকে ৮ কেজি ওজনের হয়ে থাকে এবং টাইগার মুরগি প্রায় চার থেকে পাঁচ কেজি ওজন হয়।
  • সাধারণত টাইগার মুরগি বিক্রয়ের উপযোগী হয় দুই থেকে আড়াই মাসের মধ্যে।
  • প্রতিদিন টাইগার মুরগী খাবার খেয়ে থাকে প্রায় ১৩০ থেকে ১৫০ গ্রাম।
  • একজন প্রাপ্তবয়স্ক টাইগার মুরগি প্রায় ১৭০ থেকে  ১৮০ টি ডিম দেয়।
  • সাধারণত একটি টাইগার মুরগি সাড়ে পাঁচ থেকে ছয় মাসের মধ্যে ডিম দেওয়া শুরু করে।
  • টাইগার মুরগি সাধারণত দুই বছর থেকে আড়াই বছর বয়স পর্যন্ত ডিম পাড়ে।
  • সর্বশেষ দেড় থেকে  দুই বর্গফুট জায়গা লাগে টাইগার মুরগি বসবাসের জন্য।
তাহলে আশা করি আপনি উপরে তথ্যগুলো দেখে টাইগার মুরগির বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে জেনে গেছেন। চলুন টাইগার মুরগির কিছু ছবি দেখেনি।

টাইগার মুরগির ভ্যাকসিন তালিকা

  • ১০ থেকে ১৫ দিনের মাথায় - গামবোরী ভ্যাকসিন।
  • ১৮ থেকে ২০ দিনের মাথায় - গামবােরা ভ্যাকসিন।
  • ২০ থেকে ২৫ দিনের মাথায় - রানীক্ষেত অথবা ল্যাসােটা ভ্যাকসিন।
বিশেষ সতর্কতাঃসাধারণত বাচ্চার বয়স ২২ থেকে ২৫ দিনের মধ্যে রানীক্ষেত অথবা ল্যাসােটা ভ্যাকসিনটি প্রয়োগ করতে হবে। তবে খেয়াল রাখবেন এই সময় টাইগার মুরগির বাচ্চাদের জন্য খুবই বিপদজনক। এক কথায় ২০ থেকে ২৫ দিন বাচ্চাদের জন্য একটি বিপদজনক সময়। তাই এই কয়েকটা দিনগুলোতে টাইগার মুরগির বাচ্চাগুলোকে ভালোভাবে খেয়াল রাখতে হবে এবং ভালো পরিমাণে যত্ন করতে হবে। তা না হলে বাচ্চার সমস্যা হতে পারে। সর্বশেষ ভ্যাকসিন গুলো প্রয়োগ করার আগে অবশ্যই একটি অভিজ্ঞ ভ্যানেটারি ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন।

টাইগার মুরগী নিয়ে সাধারণ জ্ঞান এবং প্রশ্ন ও উত্তর FAQ

প্রশ্নঃ টাইগার মুরগি কত দিনে কত কেজি হয়?
উত্তরঃ সাধারণত একটি টাইগার মুরগি ১ কেজি ওজন হয় ৩৫দিনে।

প্রশ্নঃ টাইগার মুরগি কি কি খায়?
উত্তরঃ সাধারণত টাইগার মুরগি ১০০ থেকে ১২০ গ্রাম ফিডএবং ঘাস খায় ৪০ থেকে ৫০%।

প্রশ্নঃ টাইগার মুরগির ওজন কেমন হয়?
উত্তরঃ সাধারণত একটি প্রজাতির টাইগার মুরগি ১৮ থেকে ২০ কেজি ওজনের পর্যন্ত হয়ে থাকে।

প্রশ্নঃ বয়লার প্রতিদিন কত গ্রাম ফিট খায়?
উত্তরঃ সাধারণত একটি বয়লার মুরগি প্রতিদিন ১৯০ গ্রাম ফিড খায়।

প্রশ্নঃ টাইগার মুরগি বিক্রয়ের উপযোগী হয় কত দিনে?
উত্তরঃ সাধারণত একটি টাইগার মুরগী বিক্রয়ের উপযোগী হয় দুই থেকে আড়াই মাসের মধ্যে।

প্রশ্নঃ প্রতিদিন টাইগার মুরগি কতটুক খাবার খায়?
উত্তরঃ একটি টাইগার মুরগি প্রতিদিন ১৩০ থেকে ১৫০ গ্রাম খাবার খেয়ে থাকে।

প্রশ্নঃ টাইগার মুরগি কত বছর বয়সে ডিম দেওয়া শুরু করে?
উত্তরঃ সাধারণত একটি টাইগার মুরগি ছয় মাসের মধ্যে ডিম দেওয়া শুরু করে।

প্রশ্নঃ টাইগার মুরগি পালন করতে কতটা জায়গা লাগে?
উত্তরঃ দেড় থেকে ২ বর্গফুট জায়গা লাগে।

প্রশ্নঃ কত বছর টাইগার মুরগি ডিম পাড়ে?
উত্তরঃ সাধারণত একটি টাইগার মুরগি দুই থেকে আড়াই বছর পর্যন্ত ডিম পাড়ে।

শেষ কথা

এই সম্পূর্ণ পোস্টটি জুড়ে আমি টাইগার মুরগির সঠিক খাবার তালিকা সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়ার পদ্ধতি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করুন এবং নিত্য প্রয়োজনের বিভিন্ন তথ্য পেতে ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করুন। সর্বশেষ সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার পর আপনার মতামত কমেন্টে জানাতে ভুল বেন না ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url