ওয়ার্ড প্রসেসর কি - ওয়ার্ড প্রসেসরের সুবিধা কয়টি
আমাদের মধ্যে অনেকে আছে যাদের ওয়ার্ড প্রসেসর কাজ করে কিভাবে এবং ওয়ার্ড প্রসেসর এর গুরুত্ব সম্পর্কে তেমন কোন ধারণা নেই।ওয়ার্ড প্রসেসর কি এবং ওয়ার্ড প্রসেসর এর সম্পর্কে সকল তথ্য এই সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে পেয়ে যাবেন। ওয়ার্ড প্রসেসর এবং এর কাজ কি প্রতিটা বিষয়ে জানতে পারবেন।
তাই আপনি যদি ওয়ার্ড প্রসেসরের সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান। তাহলে সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন। তাহলে আশা করি ওয়ার্ড প্রসেসরের সম্পর্কে সবকিছু আপনি জানতে পারবেন।
ভূমিকা।ওয়ার্ড প্রসেসর কি
আমাদের মাথায় অনেক প্রশ্ন জাগে যেমন,ওয়ার্ড প্রসেসর কি ভাবে কাজ করে এবং এর গুরুত্ব কি।সাধারণত ওয়ার্ডপ্রেস হলো একটি কম্পিউটারের ছোট্ট একটি অ্যাপ। যার মাধ্যমে বিভিন্ন ডকুমেন্টের গঠন নির্ধারণ, ডকুমেন্ট প্রস্তুত এবং ডকুমেন্ট সংরক্ষণের কাজে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এই সম্পূর্ণ পোস্টটি জুড়ে ওয়ার্ড প্রসেসরের সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। তাই সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।
ওয়ার্ড প্রসেসর এর গুরুত্ব
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির সময়ে এসে ওয়ার্ড প্রসেসরে গুরুত্ব অনেক। কারণ এই ওয়ার্ড প্রসেসর ব্যবহার করে ফটিক এবং সুন্দরভাবে লেখালেখি করা যায়। তার সাথে সাথে ভুল হওয়ার সাথে সাথে লেখাটির সংশোধন করার সুবিধা পাওয়া যায়। বিভিন্নভাবে লেখা যায়, যেমন, লেখার আকার ছোট এবং বড়, রঙিন করা এবং বক্স আকারে উপস্থাপন করতে ওয়ার্ড প্রসেসরের গুরুত্ব খুবই বেশি।
এছাড়াও বিভিন্ন গ্রাফ টেবিল, বিভিন্ন ছবি এবং ডকুমেন্ট কে আকর্ষণীয় করে তোলা যায়। এখান থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য ডকুমেন্ট থেকে কপি করার সুবিধা রয়েছে। এখানে ডকুমেন্ট সুরক্ষিত করে রেখে সেটা যতবার ইচ্ছা প্রিন্ট করা সম্ভব। তাই পরিশেষে বলা যায় যে ওয়ার্ড প্রসেসরের গুরুত্ব অনেক।
ওয়ার্ড প্রসেসিং প্রোগ্রাম কি
ওয়ার্ড প্রসেসিং প্রোগ্রাম হল, ছবি সম্পাদনা, হিসাব-নিকাশ, লেখালেখির কাজ এবং তথ্য ব্যবস্থাপনা করার একটি মাধ্যম। এই ওয়ার্ড প্রসেসিং প্রোগ্রাম এর মাধ্যমে আমরা ছবি সম্পাদনা করতে পারি। তার পাশাপাশি বিভিন্ন ব্যবসার হিসাব নিকাশ সঠিক এবং সুন্দরভাবে পরিচালনা করতে পারি। তার সাথে লেখালেখির কাজ করতে পারি। লেখালেখি করে একটি পূর্ণ ডকুমেন্ট তৈরি করতে পারি।
আবার সেটা ডকুমেন্টগুলো সংরক্ষণ করে রেখে দিতে পারি এবং পরবর্তীতে চাইলে সেই ডকুমেন্ট গুলা যত খুশি ততবার প্রিন্ট করতে পারি। এবং তার সাথে সাথে তথ্য ব্যবস্থাপনা করা যায় এই ওয়ার্ড প্রসেসিং প্রোগ্রামের মাধ্যমে। ওয়ার্ড প্রসেসিং প্রোগ্রাম এর মাধ্যমে আমরা এই কয়েকটি কাজ সুস্থ এবং সফলভাবে করতে পারি।
ওয়ার্ড প্রসেসর ব্যবহারের কৌশল
- সাধারণত আপনার খেয়াল রাখতে হবে যে সেভ অপশন তখনই ব্যবহার করবেন যখন আপনার ইডিট অথবা রাইটিং শেষ হয়ে যাবে। এডিট অথবা রাইটিং শেষ হওয়ার পরে যে কোন ফাইল সেভ করবেন।
- প্রথমত আপডেট ভার্সন মাইক্রোসফট অফিস ডাউনলোড করার ক্ষেত্রে আপনার নেট কানেকশন যাতে ভালো থাকে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
- এরপরে ডাউনলোড হয়ে যাওয়ার পর এটি চালু করে নতুন একটি উইন্ডো খুলবেন। তারপর বামদিকে দিকের কোনায় থাকা অফিস বাটনে ক্লিক করবেন।
- তারপর আপনার যে স্ক্রিন টি দেখা যাবে সর্বপ্রথম এবং এটি ব্যবহৃত হবে নতুন ডকুমেন্ট খোলার বিভিন্ন ক্ষেত্রে।
- যদি কখনো আপনি ডকুমেন্টটি কে ভিন্ন নামে সংরক্ষণ করতে চান তাহলে সেভ এজ অপশন ব্যবহার করে। আপনার পছন্দের ফরমেট অনুযায়ী ফাইল সেভ করবেন।
- একটি জিনিস খেয়াল রাখবেন যখন আপনার লেখালেখির কাজ পুরোপুরি শেষ হয়ে যাবে তখনই আপনি ক্লোজ অপশনটি ব্যবহার করতে পারবেন।
ওয়ার্ড প্রসেসিং প্রোগ্রাম কোনটি
সাধারণত ওয়ার্ড প্রসেসর প্রোগ্রাম হল এম এস ওয়ার্ড। এম এস ওয়ার্ড কে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড বলা হয়ে থাকে। তাহলে এক কথায় বলতে গেলে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড একটি ওয়ার্ড প্রসেসিং সফটওয়্যার। এর মাধ্যমে বিভিন্ন লেখালেখি টাইপ করা এবং বিভিন্ন লেখালেখি এডিট করা এবং তার সাথে সাথে প্রিন্টিং এর কাজ খুব সহজে করা যায়।
ওয়ার্ড প্রসেসরের সুবিধা কয়টি
ওয়ার্ড প্রসেসের সুবিধা অনেকগুলা রয়েছে। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো,
- ওয়ার্ড প্রসেসর প্রোগ্রাম ব্যবহার করে আমরা নিখুঁতভাবে বিভিন্ন ডকুমেন্ট তৈরি করতে পারি।
- আমরা যেই ডকুমেন্টগুলো তৈরি করি। এই সংরক্ষিত ডকুমেন্ট গুলা যত খুশি ততবার কপি করতে পারি।
- সাধারণত প্রিন্টারের সাহায্যে খুবই সুন্দরভাবে ডকুমেন্ট গুলা প্রিন্ট করা যায়।
- একসাথে অনেকগুলো ডকুমেন্ট নিয়ে কাজ করা যায়।
- ডকুমেন্ট লেখার জন্য বিভিন্ন ফ্রন্ট ব্যবহার করা যায়।
- সাধারণত ডকুমেন্টে কোন লেখা মুছে দেওয়ার দরকার হলে সেটি মুছে দেওয়া যায় অনায়াসে।
- আমাদের মেমোরিতে সংরক্ষিত ডকুমেন্ট গুলা পরবর্তীতে পুনরায় ব্যবহার করা যায়।
- ডকুমেন্টের যে কোন অংশ এডিট এবং মডিফাই করা যায়। যেমন, আন্ডারলাইন এবং ইটালিক।
- আমাদের তৈরি ডকুমেন্টের লেখার মধ্যে ভুল সংশোধন করা যায়।
- আমাদের তৈরি করা ডকুমেন্টে যেকোনো জায়গায় ছবি অথবা চাট লাগানো যায়।
- সাধারণত আমাদের ডকুমেন্টে কোন বানান ভুল থাকলে সেটি সংশোধন করা যায়।
- ডকুমেন্টের মধ্যে ইচ্ছামত টেবিল তৈরি করা যায় এবং তার সাথে সাথে টেবিল ফরম্যাটিং করা যায়।
- সর্বশেষ যেই সুবিধা টি হল। এটি হচ্ছে আমাদের ডকুমেন্টে নিরাপত্তার জন্য পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা যায়।
ওয়ার্ড প্রসেসর শব্দের অর্থ কি
সাধারণত ওয়াড প্রসেসর শব্দের অর্থ হচ্ছে, একটি কম্পিউটার অ্যাপ্লিকেশন। যেটা বিভিন্ন ডকুমেন্ট সংরক্ষণ, ডকুমেন্ট সম্পাদনা এবং ডকুমেন্টের গঠন নির্ধারণের কাজ করে থাকে। 1979 সালে বিশ্বের সর্বপ্রথম ওয়ার্ড প্রসেসরের উপলব্ধি হয়। ওয়ার্ড প্রসেসরের নামটি হল WORDSTAR।
কয়েকটি ওয়ার্ড প্রসেসরের নাম
- MICROSOFT WORD.
- WORD PAD.
- GOOGLE DOC.
- WPS OFFICE.
- LOTUS WORD PRO.
- NOTEPAD.
- WORD PERFECT.
- APPLE WORKS.
ওয়ার্ড প্রসেসর ব্যবহার করে কি কি করা যায়?
- প্রথমত আপনি খুব সহজে যে কোন ধরনের টেক্সট ওয়ার্ড প্রসেসর ব্যবহার করে লিখতে পারবেন।
- খুব সহজে কপি এবং পেস্ট করতে পারবেন।
- এছাড়াও লেখার মধ্যে যদি কোন ভুল থাকে তাহলে খুব সহজে সেটি বের করতে পারবেন।
- আপনি চাইলে খুব সহজে টেক্সটের মধ্যে যেকোনো ধরনের টেক্সট ডিলেট অথবা ইনসার্ট করতে পারবেন।
- এছাড়াও আপনি খুব সহজে কমান্ড দিতে পারবেন।
- এছাড়াও ওয়ার্ড প্রসেসর এ আপনার ফাইল গুলি সেভ করে রাখতে পারবেন পরবর্তীতে ব্যবহার করার জন্য।
- একটি শব্দ চেঞ্জ করে অন্য একটি শব্দ যোগ করতে পারবেন খুব সহজে।
- এছাড়াও আপনি বিভিন্ন টেক্সট, বিভিন্ন ফ্রন্ট এবং বিভিন্ন কালার ব্যবহার করতে পারবেন খুবই সহজে।
- এছাড়াও আপনি চাইলে প্রিন্টারের মাধ্যমে আপনার লেখাগুলো প্রিন্ট করতে পারবেন।
ওয়ার্ড প্রসেসর ওপেন করার নিয়ম
সাধারণত বর্তমান প্রেক্ষাপটে দাঁড়িয়ে আমাদের সবার ল্যাপটপ অথবা কম্পিউটারে ওয়ার্ড প্রসেসর ইন্সটল করা থাকে। যদি আপনার কম্পিউটার অথবা ডেস্কটপে না ইন্সটল করা থাকে তাহলে এটি অবশ্যই ইন্সটল করে নেবেন। এর পরবর্তীতে আপনি ওয়ার্ড প্রসেসর অ্যাপটির ওপরে ক্লিক করবেন। ক্লিক করার পর আপনার সামনে একটি মেনু বার চলে আসবে। আপনি মেনু বার থেকে সবার প্রথমে ফাইল লেখা অংশে ক্লিক করবেন।
ফাইল অপশনে ক্লিক করার পর আপনি সরাসরি ব্ল্যাক ডকুমেন্টে অপশনে ক্লিক করে প্রবেশ করুন। তাহলে আপনি একটি ব্ল্যাক পেজ দেখতে পাবেন। মূলত এই ব্ল্যাক পেজ থেকে আপনি আপনার যে কোন লেখালেখির কাজ খুব সহজে সম্পন্ন করতে পারবেন। তাহলে আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন।
ওয়ার্ড প্রসেসর নিয়ে সচরাচর জিজ্ঞাসা ও প্রশ্ন উত্তর FAQ
প্রশ্নঃওয়ার্ড প্রসেসর শব্দের অর্থ কি?
উত্তরঃ ওয়ার্ড প্রসেসর শব্দের অর্থ হচ্ছে একটি শব্দ প্রক্রিয়াকরণ।
প্রশ্নঃওয়ার্ড প্রসেসিং বলতে কী বোঝ?
উত্তরঃ সাধারণত শব্দ প্রক্রিয়াকরণকে ওয়ার্ড প্রসেসিং বলে। অর্থাৎ,কম্পিউটারের মাধ্যমে প্রসেস করে বিভিন্ন দলিল অথবা ডকুমেন্ট তৈরি করার পদ্ধতিকে ওয়ার্ড প্রসেসিং বলে।
প্রশ্নঃওয়ার্ড প্রসেসর এর সবচেয়ে বড় সুবিধা কি?
উত্তরঃ খুব সুন্দর ফরমেটিং, বিভিন্ন ফ্রন্ট এ লেখা এবং কালার গ্রেডিং করা।
প্রশ্নঃওয়ার্ড প্রসেসিং কাকে বলে উদাহরণ দাও?
উত্তরঃ কম্পিউটার ব্যবহার করে বিভিন্ন সম্পাদনা, বিভিন্ন ডকুমেন্ট এবং বিভিন্ন দলিল তৈরি করাকে বোঝায়।
প্রশ্নঃওয়ার্ড প্রসেসর তিন প্রকার কি কি?
উত্তরঃ ওয়ার্ড প্রসেসর তিন প্রকার। যথা,
- সফটওয়্যার
- যান্ত্রিক
- এবং ইলেকট্রনিক
প্রশ্নঃ১৯৭৯ সালে ব্যবহৃত প্রথম ওয়ার্ড প্রসেসিং প্রোগ্রাম কোনটি?
উত্তরঃ অনেকে ৭৯ সালে ব্যবহৃত প্রথম ওয়ার্ড প্রসেসিং প্রোগ্রাম হচ্ছে,WordStar।
প্রশ্নঃওয়ার্ড প্রসেসর এর সুবিধা ও অসুবিধা?
উত্তরঃ ওয়ার্ড প্রসেসরের সুবিধা হচ্ছে, একটি নির্দিষ্ট নদীকে সুন্দরভাবে তৈরি করা এবং সম্পাদনা করা যায়। আর ওয়ার্ড প্রসেসরের অসুবিধা হচ্ছে, এটি ব্যবহার করতে অবশ্যই একটি কম্পিউটার অথবা ডেস্কটপ এর প্রয়োজন।
প্রশ্নঃসহজ ওয়ার্ড প্রসেসিং প্রোগ্রাম আছে কি?
উত্তরঃ সবথেকে সহজ ওয়ার্ড প্রসেসিং প্রোগ্রাম হচ্ছে গুগল ডক্স।
প্রশ্নঃমাইক্রোসফট অফিস কে আবিষ্কার করেন?
উত্তরঃচার্লস সিমোনি ও রিচার্ড ব্রোডি সম্মিলিতভাবে।
প্রশ্নঃকোন ওয়ার্ড প্রসেসর প্রথম তৈরি হয়?
উত্তরঃElectric pencil.
প্রশ্নঃকোনটি মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের সংস্করণ নয়?
উত্তরঃ মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ২২০০।
প্রশ্নঃওয়ার্ড প্রসেসর প্রোগ্রাম কোনটি?
উত্তরঃ ওয়ার্ড প্রসেসর প্রোগ্রাম হচ্ছে,মাইক্রোসফট ওয়ার্ড।
প্রশ্নঃওয়ার্ড প্রসেসিং এর সুবিধা?
উত্তরঃ ওয়ার্ড প্রসেসিং এর প্রধান সুবিধা হচ্ছে, একটি মানুষ যদি কলম ব্যবহার করে লেখালেখি করে তাহলে আপনি তার থেকে দ্রুত লেখা টাইপ করতে পারবেন।
প্রশ্নঃমাইক্রোসফট 365 কতদিন?
উত্তরঃ Microsoft 365 অফিস প্রথম চালু হয় ২০১১ সালে।
প্রশ্নঃExcel এর স্রষ্টা কে?
উত্তরঃচার্লস সিমোনি।
প্রশ্নঃবিল গেটস কত বছর বয়সে মাইক্রোসফট প্রতিষ্ঠা করেন?
উত্তরঃ বিল গেটস প্রথম মাইক্রোসফট প্রতিষ্ঠা করেন যখন তার ২০ বছর বয়স ছিল।
প্রশ্নঃওয়ার্ড প্রসেসিং সফটওয়্যার কে আবিষ্কার করেন?
উত্তরঃউলরিচ স্টেইনহিলপার।
প্রশ্নঃওয়ার্ড প্রসেসিং এর চারটি কাজ কি কি?
উত্তরঃ ওয়ার্ড প্রসেসিং এর চারটি কাজ হচ্ছে,
- সম্পাদনা করা
- সংরক্ষণ করা
- বিভিন্ন নথি তৈরি করা
- এবং সর্বশেষ মুদ্রণ করা ইত্যাদি
শেষ কথা।ওয়ার্ড প্রসেসর কি
এই সম্পূর্ণ পোস্টটিতে আমি ওয়ার্ড প্রসেসর কি এবং ওয়ার্ড প্রসেসর এর সমস্ত বিষয় আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি। আশা করি আপনি সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ার পর আপনার কাঙ্ক্ষিত তথ্য সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানতে পেরে গেছেন। এই সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার পর যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করুন। যাতে করে আপনার মত আপনার বন্ধুরাও তাদের কাঙ্ক্ষিত তথ্য সংগ্রহ করতে পারে।আর এরকমই নিত্য প্রয়োজনীয় বিভিন্ন তথ্য সম্পর্কে জানতে আমাদের ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করতে থাকুন। আর সর্বশেষ সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার পর আপনার মতামত কমেন্টে জানাতে ভুলবেন না ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url