SEO এর কাজ কি - এসইও শিখতে কতদিন লাগে

SEO এর পূর্ণরূপ হল সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন। এটি বেশিরভাগ ব্যবহার হয় ডিজিটাল মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে। যেমন যেকোনো ওয়েবসাইটে শত শত কিওয়ার্ডের জন্য সার্চ ইঞ্জিনের জায়গা নিয়ে থাকে। আর সাধারণত এটাকে আমরা ‍RANK বলে থাকি। আমরা অনেকেই SEO এর নানান কাজ সম্পর্কে জানিনা। এমনকিSEO এর কাজ কি এবং কেন SEO করা হয় এই বিষয়ে অজানা।
SEO এর কাজ কিআপনারা অনেকেই SEO কি এবং এসইও দিয়ে কি করা হয়। এ বিষয় সম্পর্কে অনেকেরই ধারণা নাই। এই সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়লে আপনারা SEO বিষয়ে সকল ধারণা পেয়ে যাবেন।

ভূমিকা।seo এর কাজ কি

SEO এর পূর্ণরূপ হল সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন। এটি বেশিরভাগ ব্যবহার হয় ডিজিটাল মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে। যেমন যেকোনো ওয়েবসাইটে শত শত কিওয়ার্ডের জন্য সার্চ ইঞ্জিনের জায়গা নিয়ে থাকে। আর সাধারণত এটাকে আমরা ‍RANK বলে থাকি। এই সম্পূর্ণ পোস্টটিতে SEO এর কাজ এবং এসইও কেন করা হয় এই বিষয়ে আলোচনা করা হবে। তাই seo এর কাজ কি জানতে সম্পন্ন পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।

SEO কি 

আমরা অনেকেই জানিনা SEO এর কাজগুলো কি এবং SEO কি।সাধারণত SEO এর পূর্ণরূপ হল সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন। অর্থাৎ আমরা যখন গুগলে কোন কিছু তথ্য জানার জন্য সার্চ করি তখন ওই সার্চ ইঞ্জিন কতগুলো রেজাল্ট দেখায় এটাকে আমরা এসইও বলে থাকি। এই এসইও মাধ্যমে আমরা আমাদের পছন্দমত বিভিন্ন লিংকে ক্লিক করে আমাদের দরকারি তথ্যগুলা খুঁজে পেতে সাহায্য করে এই এসইও ।

সাধারণত গুগল কিংবা অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিন আমরা যেই তথ্য পাওয়ার জন্য সার্চ করি ওই তথ্যগুলোর রেজাল্ট দেখায়। সেই পদ্ধতিকে আমরা বলে থাকি সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন। তাহলে সর্বশেষে বোঝা গেল আমরা কোন কিছু সার্চ করলে যে কাঙ্ক্ষিত তথ্য গুলো আমরা খুঁজে পাই সাধারণত ওইটাকেই এসইও বলে।

কেন SEO করা হয়

SEO এর কাজ কি এইটা তো আমরা জানলাম কিন্তু এবার জানতে হবে কেন SEO করা হয়।আমরা সাধারণত SEO করে থাকি যাতে আমাদের ওয়েবসাইটটি সার্চ ইঞ্জিনে RANK করার জন্য। এসইও করার জন্য কেউ যদি বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিনে বিভিন্ন তথ্য পাওয়ার জন্য সার্চ করে তাহলে আমাদের পেজটি প্রথমে আসার জন্য আমরা এসইও করে থাকি। সাধারণত মানুষ গুগল অথবা অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিনে সার্চ করার পর প্রথমে যার ওয়েবসাইটটি আসে তারা সাধারণত সেই ওয়েবসাইটেই ভিজিট করে।

তাই বলা যায় যে এসইও করার মাধ্যমে আমাদের ওয়েবসাইটটি রেঙ্কে এক নাম্বারে দেখায়। এতে আমাদের ওয়েবসাইটের ভিজিটর বাড়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে এবং আমাদের ইনকামের সম্ভাবনা বেশি থাকে। যদি আপনার ওয়েবসাইটটি সবার প্রথমে থাকে তাহলে সেই ওয়েবসাইটে ভিজিটর সংখ্যা প্রচুর পরিমাণে থাকে।

সহজ কথায় একটা উদাহরণ দিয়ে আপনাকে বোঝায়, আপনি ধরেন আপনার একটা স্বাস্থ্য এবং টিপসের একটি পেজ অথবা ওয়েবসাইট রয়েছে। আপনি অবশ্যই চাইবেন যে কেউ স্বাস্থ্য বিষয়ক সার্চ করলে আপনার ওয়েবসাইট যেন সবার সামনে দেখায়। আর এই সবার সামনে দেখানোর জন্য এসিও করা হয়। তাহলে আশা করি আপনি বুঝতে পারছেন এসইও কেন করা হয়।

এসইও শিখতে কতদিন লাগে

আমাদের মধ্যে অনেক মানুষ আছেন যাদের মাথায় একটি প্রশ্ন ঘুরপাক খায়। প্রশ্নটি হচ্ছে, এসইও শিখতে আমার কতদিন সময় লাগবে। আবার অনেক মানুষ মনে করেন এসিও হয়তো অনেক কঠিন একটা জিনিস। যেটি আমরা শিখতে গেলে প্রায় তিন চার বছর চলে যাবে। তবে বলে রাখি এটি আপনাদের একটি ভুল ধারণা। মানুষ কোন কিছু শেখার আগে তাকে অনেক ভয় করে।

মনে করে যে আমরা হয়তো এই জিনিসটা শিখতে পারবো না এবং অনেক কঠিন জিনিস এগুলো আমার দ্বারা হবে না। আসলে এইগুলা আপনাদের ভুল ধারণা। মূলত আপনি যদি এসইও শিখে অর্থ উপার্জন করতে চান এবং আপনার ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে চান। এক্ষেত্রে, আপনি যদি স্কিল লেভেল এসইও শিখতে চান তাহলে সর্বোচ্চ 1 থেকে 2 মাস সময়ের মধ্যে শিখে ফেলতে পারবেন যদি মনোযোগ সহকারে কাজ করে থাকেন।

এর পরবর্তীতে আপনি যদি একজন এডভান্স লেভেলের SEO শিখতে চান তাহলে প্রায় ৬ মাস থেকে শুরু করে এক বছর পর্যন্ত সময় লাগবে। তবে সময়টা নির্ভর করে আপনি কাজে কতটুকু মনোযোগী এবং পরিশ্রমী তার ওপর। আপনি যদি মনোযোগ সহকারে কাজ করেন তাহলে অবশ্যই এডভান্স লেভেলের এসইও ছয় মাস থেকে এক বছরের মধ্যে শিখে ফেলতে পারবেন। সর্বশেষ আপনি যদি প্র্যাকটিকাল ভাবে SEO শিখতে চান তাহলে আপনার সর্বোচ্চ চার মাস থেকে শুরু করে ৮ মাস পর্যন্ত সময় লাগতে পারে।

পরিশেষে একটা কথাই বলবো যদি সফলতা অর্জন করতে চান তাহলে পরিশ্রম করতে হবে এবং নিজের উপরে বিশ্বাস রাখতে হবে। তাহলে খুব সহজে আপনি সফলতা অর্জন করতে পারবেন। আর শিখাটা আপনার উপর নির্ভর করে। আপনি যত পরিশ্রম সহকারে শিখবেন তত তাড়াতাড়ি শিখে ফেলতে পারবেন। আপনি যদি গুরুত্ব সহকারে না করে অবহেলা করে কাজ করেন তাহলে শিখতে শিখতে আপনার প্রায় এক যুগ চলে যাবে তাও আপনি শিখতে পারবেন না। তাই অবশ্যই ধৈর্য এবং পরিশ্রম করুন আর সফলতা অর্জন করুন।

এসইও কত প্রকার

ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভাষায় এসইও সাধারণত ৭প্রকার যেমন,
  • Technical SEO (টেকনিক্যাল এসইও)
  • Off-Page SEO (অফ পেজ এসইও)
  • On-Page SEO (অন পেজ এসইও)
  • Content SEO (কনটেন্ট এসইও) 
  • Local SEO (লোকাল এসইও) 
  • Mobile SEO (মোবাইল এসইও) 
  • E-commerce SEO (ই-কমার্স এসইও) 

Technical SEO কি

টেকনিক্যাল এসইও দ্বারা বিভিন্ন ওয়েবসাইট এবং সার্ভার অপটিমাইজেশন এর প্রক্রিয়া গুলোর উপর কাজ করা হয়। যাতে সার্চ ইঞ্জিন স্পাইডার গুলো ভালোভাবে কাজ করে এবং ইনডেক্স করতে সক্ষম হয়। সাধারণত টেকনিক্যাল SEO করা হয় যাতে আমাদের ওয়েবসাইটের কোন প্রবলেম না হয়।। যেমন গুগল কিন্তু রোবটের মাধ্যমে আমাদের ওয়েবসাইটটি চেক করে।যে আমাদের ওয়েবসাইটে কোন পরিমাণ টেকনিক্যাল প্রবলেম আছে কিনা।

যদি কোন টেকনিক্যাল প্রবলেম থাকে তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটটি google রাঙ্কে সবার সামনে নিয়ে যাওয়া সম্ভব নয়। টেকনিক্যাল এসইও দ্বারা আমাদের ওয়েব সাইটটির প্রবলেম গুলা সমাধান করা হয়। তাহলে পরিশেষে বলা যায় যে টেকনিক্যাল এসইও হচ্ছে আমাদের ওয়েবসাইটের কোন প্রবলেম থাকলে সেটি দূর করার জন্য ব্যবহার করা হয়।

On page SEO কি

অন পেজ এসইও মানে হচ্ছে যে কাজগুলো আমরা আমাদের ওয়েবসাইটের ভিতরে করে থাকি সাধারণত তাকে অন পেজ এসইও বলা হয়। এক কথায় এর মাধ্যমে আমাদের ওয়েবসাইটের সমস্ত প্রবলেম এর সমাধান করা যায় যেমন, আমাদের ওয়েবসাইটে আর্টিকেলের বিভিন্ন প্রবলেম, আমাদের ওয়েবসাইটের লিঙ্কইনের বিভিন্ন প্রবলেম, তারপরে আমাদের ওয়েবসাইটের বিভিন্ন ফুটার মেনু, মেইন মেনু। এক কথায় বলতে গেলে একটি ওয়েবসাইটের সম্পন্ন স্ট্রাকচার এর নিয়ন্ত্রণ on page Seo দ্বারা করা হয়।

কথাই বলতে গেলে অন পেজ এসইও হচ্ছে আমাদের ওয়েবসাইটের এমন একটি প্রসেস যার মাধ্যমে আমাদের ওয়েবসাইটের যে কোন জায়গা অপ্টোমাইজ করে ট্রাফিক বা ভিজিটর পাওয়া যায়। এই এসইও কে অপটিমাইজ করতে আমরা ওয়েবপেজ ও এইচটিএমএল সোর্স কোড এই দুই ভাবেই ব্যবহার করে থাকি।

এই টেকনিকগুলো ব্যবহার করে খুব সহজেই আমাদের ওয়েবসাইটটিকে রেঙ্কে আনা সম্ভব। তাতে আমাদের ওয়েবসাইটের ভিজিটর বাড়বে এবং আমাদের ইনকাম বেশি হবে। আরো সহজ করে বললে এর কাজ হল বিভিন্ন মাধ্যমে আমাদের ওয়েবসাইটের ব্লগ অথবা ওয়েবসাইটের কনটেন্টগুলা সার্চ ইঞ্জিনে নিয়ে যাওয়ার জন্য কাজ করে থাকে।

off page SEO কি

অফ পেজ এসইও বলতে বোঝায় আমাদের নিজের ওয়েবসাইটকে এমন কিছু টেকনিক ইউজ করে ব্যবহার করা অথবা সার্চ ইঞ্জিন অপ্টোমাইজেশন করা। যেখানে সরাসরি ভাবে ওয়েবসাইটের ভিতরে কাজ করা হয় না। সোজা কথাই বলতে গেলে এর মাধ্যমে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এর সমস্ত কাজ করার জন্য ওয়েবসাইটের বাহিরে গিয়ে এসইও টেকনিক ব্যবহার করতে হয়।

সাধারণত একটি ওয়েবসাইটে অবশ্যই ট্রাফিক থাকতে হবে। আর ট্রাফিক থাকার জন্য ওয়েবসাইটটি রেংক করতে হবে। তাহলে আমরা সবশেষে বুঝতে পারলাম অফ পেজ এসিও হচ্ছে সরাসরি ওয়েবসাইটের ভিতরে কাজ না করে ওয়েবসাইটের বাহিরে ওয়েবসাইট রাঙ্ক করতে কিছু কাজ করা।

আমাদের ওয়েবসাইটের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি করলে আমাদের ওয়েবসাইটটি রেঙ্কে যাবে। আর ওয়েবসাইট রাঙ্কে গেলে আমাদের ট্রাফিক এবং ভিজিটর বাড়বে।

এসইও কৌশল এর ওপর ভিত্তি করে এর টাইপ সমূহ

মূলত গুগল সার্চ ইঞ্জিনের ভাষ্যমতে এসইও এর তিনটি টাইপ রয়েছে। যেমন,
  • হোয়াইট হ্যাট এসইও
  • ব্ল্যাক হ্যাট এসইও
  • এবং গ্রে হ্যাট এসইও
আমি নিচে এই তিনটি এসইও সম্পর্কে আপনাদের মাঝে বিস্তারিত কিছু তথ্য তুলে ধরছি যাতে করে আপনারা উক্ত বিষয়ে সম্পর্কে সঠিক ধারণা পেতে পারেন।।

হোয়াইট হ্যাট এসইও

মূলত হোয়াইট হ্যাট এসইও হচ্ছে এমন একটি প্রথা যেটি মূলত সার্চ ইঞ্জিনের সকল নির্দেশনা মোতাবেক মেনে চলা কাজগুলোকে বোঝানো হয়ে থাকে। অর্থাৎ, সহজ ভাষায় বলতে গেলে বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইট অথবা বিভিন্ন ওয়েব পেজ সার্চ লিস্টে র‍্যাঙ্ক করার জন্য, গুগলের সঠিক নির্দেশনা মেনে কাজ করাকে বোঝায়। মূলত লং টার্ম গোল মাথায় রেখে বিভিন্ন ওয়েবপেজ অথবা ওয়েবসাইট এ এসইও করা হয়। আর বর্তমান প্রেক্ষাপটে দাঁড়িয়ে সবচেয়ে জনপ্রিয় এসইও মধ্যে এটি অন্যতম।

পরিশেষে এটাই বলা যায় যে, গুগলের নীতিমালা মেনে যে এসিওর কার্যক্রম সম্পন্ন করে বিভিন্ন ওয়েব পেজ এবং ওয়েবসাইট র‍্যাঙ্ক করানো হয় মূলত একে হোয়াইট হ্যাট এসইও বলা হয়ে থাকে।

ব্ল্যাক হ্যাট এসইও

মূলত ব্ল্যাক হ্যাট এসইও হোয়াইট হ্যাট এসইও থেকে একদমই আলাদা। অর্থাৎ বিপরীতমুখী। মূলত এর মাধ্যমে বিভিন্ন ওয়েবসাইট অথবা ওয়েব পেজ SERPS এ ভালো র‍্যাঙ্ক করানোর জন্য গুগল সার্চ অ্যালগরিদম এর দুর্বলতা খুঁজে বের করে ও তার অপব্যবহার করে ওয়েব পেজ রাঙ্কে রাখে। মূলত ওয়েব পেজ অথবা ওয়েবসাইটে দ্রুত উন্নতির জন্য ব্ল্যাক হেড এসিও ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এছাড়াও এডির মূল সুবিধা হচ্ছে এটি ব্যবহার করার মাধ্যমে গুগল সার্ভার থেকে আপনার ওয়েবসাইট মধ্যে ফেলা যাই খুব দ্রুত।

গ্রে হ্যাট এসইও

মূলত সাদা ও কালো টুপি এসইও এর মিশ্রণ হচ্ছে গ্রে হ্যাট এসইও। মূলত এইটটি ক্লাইন্ট থেকে দ্রুত ফলাফল দেখার জন্য অথবা বিভিন্ন চাপের কারণে এই এসইও ব্যবহার করা হয়। মূলত ক্লাইন্টের ক্লাবের কারণে বিভিন্ন এজেন্সি উক্ত এসইও ব্যবহার করে থাকে। তবে আমার মতে এই এসইও ব্যবহার না করাই ভালো। এটি ব্যবহার করার কারণে হয়তো গুগল আপনার ওয়েবসাইট কে গুগল থেকে নিষিদ্ধ করে দিবে না। কিন্তু google আপনার ওয়েবসাইট সম্পর্কে বাজে ধারণা পোষণ করবে। যার কারণে আপনার ওয়েবসাইটের রেংকিং ভালো থাকবে না।

মার্কেটিং স্ট্রেটিজির ওপর ভিত্তি করে এসইও প্রকারভেদ

মূলত আমাদের সবারই ধারণা আছে যে, এসইও হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটি নির্দিষ্ট উপাদান। আর মার্কেটিং এর সিগমেন্ট অনুযায়ী এটিকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়। যথা,
  • লোকাল এসইও
  • ইন্টারন্যাশনাল এসইও

লোকাল এসইও

মূলত লোকাল এসইও হচ্ছে এমন একটি মাধ্যম যার মাধ্যমে কোন স্পেসিফিক লোকজনকে টার্গেট করে এবং যে এসইও স্ট্যাটাজি ফলো করা হয় এগুলোকে বোঝায়। সে ক্ষেত্রে এটি সমস্ত গুগল সার্চ এর ৪৬ পার্সেন্ট স্থানীয় কিওয়ার্ড অথবা লোকাল মার্কেট রিলেটেড হয়ে থাকে।

ইন্টারন্যাশনাল এসইও

মূলত ইন্টারন্যাশনাল এসইও হচ্ছে এমন একটি মাধ্যম যার মাধ্যমে কোন নির্দিষ্ট এলাকা টার্গেট না করে সমগ্র পৃথিবীকে রেংকিংয়ে রাখার একটি পদ্ধতি।

SEO এর কাজ কি নিয়ে সচরাচর জিজ্ঞাসা ও প্রশ্ন উত্তর FAQ

প্রশ্নঃএস ই ও এর কাজ কি?
উত্তরঃ মূলত এর প্রধান কাজ হল বিভিন্ন ওয়েব পেজ থবা ওয়েবসাইট কে সার্চ ইঞ্জিনের র‍্যাঙ্কে আনা।

প্রশ্নঃSEO হতে হলে কি করতে হবে?
উত্তরঃ SEO শিখার দুইটি উপায় রয়েছে। যেমন,
  • কোন অভিজ্ঞ এসইও এক্সপার্টের থেকে শিখা।
  • এবং গুগল থেকে বিভিন্ন ব্লক পোস্টের মাধ্যমে অথবা ইউটিউব দেখে শেখা।
প্রশ্নঃএস ই ও শিখতে কত দিন লাগে?
উত্তরঃ মূলত সময় লাগে,,
  • বেসিক শিখতে এক থেকে দুই মাস সময় লাগে।
  • আপনি যদি এডভান্স লেভেলে শিখতে চান তাহলে ৬ মাস থেকে এক বছর পর্যন্ত সময় লাগে।

প্রশ্নঃএসইও করে মাসে কত টাকা আয় করা যায়?
উত্তরঃ প্রায় ৩০০ ডলার থেকে শুরু করে ১০০০ ডলার পর্যন্ত উপার্জন করা সম্ভব সঠিক উপায়ে পরিশ্রম করলে।

প্রশ্নঃসার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের প্রথম ধাপ কোনটি?
উত্তরঃকীওয়ার্ড নির্বাচন।

প্রশ্নঃডিজিটাল মার্কেটিং এ এসসিও কি?
উত্তরঃসোশ্যাল মিডিয়ার জন্য ওয়েবসাইটের বিষয়বস্তু অপ্টিমাইজ করা ও ছড়িয়ে দেওয়ার একটি মাধ্যম।

প্রশ্নঃ২ মাসে কি এসইও শেখা যায়?
উত্তরঃ মূলত মূল বিষয় গুলি শিখতে প্রায় তিন মাস সময় লাগে।

প্রশ্নঃচাকরি পেতে এসইও শিখতে কতদিন লাগে?
উত্তরঃ প্রায় তিন মাস।

শেষ কথা।SEO এর কাজ কি

এই সম্পূর্ণ পোস্টটিতে আমি SEO এর কাজ কি এবং এর সম্পর্কে সমস্ত বিষয় আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি। আশা করি আপনি সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ার পর আপনার কাঙ্ক্ষিত তথ্য সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানতে পেরে গেছেন। এই সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার পর যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করুন। যাতে করে আপনার মত আপনার বন্ধুরাও তাদের কাঙ্ক্ষিত তথ্য সংগ্রহ করতে পারে।

আর এরকমই নিত্য প্রয়োজনীয় বিভিন্ন তথ্য সম্পর্কে জানতে আমাদের ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করতে থাকুন। আর সর্বশেষ সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার পর আপনার মতামত কমেন্টে জানাতে ভুলবেন না ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url