মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো - ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো বিস্তারিত জানুন

বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখে বাংলাদেশ থেকে শুরু করে পৃথিবীর অনেক মানুষ নিজের ক্যারিয়ার গড়ে তুলছেন। আপনাদের মধ্যে অনেক মানুষ আছেন যারা ফ্রিল্যান্সিং শিখিয়ে নিজের ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে চান। এই সম্পূর্ণ পোস্টটি জুড়ে আমি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো এবংফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো তা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করার চেষ্টা করব। এই সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়লে আশা করি আপনি ফ্রিল্যান্সিং শিখার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পেয়ে যাবেন।
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো
তাই আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং শিখে নিজের ক্যারিয়ার গড়তে চান তাহলে সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন। সম্পন্ন পোস্টি মনোযোগ দিয়ে পড়লে আশা করি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো  এবং।

ভূমিকা।মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো

বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখে বাংলাদেশ থেকে শুরু করে পৃথিবীর অনেক মানুষ নিজের ক্যারিয়ার গড়ে তুলছেন। আপনাদের মধ্যে অনেক মানুষ আছেন যারা ফ্রিল্যান্সিং শিখিয়ে নিজের ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে চান। এই সম্পূর্ণ পোস্টটিতে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো সেই বিষয়ে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করব। তাই আপনি যদি অযথা নিজের সময় নষ্ট না করে ফ্রিল্যান্সিংয়ে নিজের ক্যারিয়ার গড়তে চান তাহলে অবশ্যই সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।

এই সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়লে আশা করি আপনি আমার দেখানো তথ্যগুলো মেনে কাজ করলে ফ্রিল্যান্সিংয়ে নিজের ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে পারবেন।

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো

বর্তমান প্রেক্ষাপটে দাঁড়িয়ে শুধুমাত্র আমাদের মাথায় একটি প্রশ্ন ঘুরপাক খেতে থাকে। প্রশ্নটি হল, মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো। আদেও কি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখা সম্ভব। যদি আপনাদের মধ্যে এরকম প্রশ্ন ঘুরপাক খায় তাহলে আমি এক কথায় বলবো যে, মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখা সম্ভব। সে ক্ষেত্রে আপনাকে মোবাইলে ফ্রিল্যান্সিং শেখার আগে আপনাকে অবশ্যই ফ্রিল্যান্সিং এর একটি সেক্টর বেছে নিতে হবে এবং তারপরে সে বিষয়ে সম্পর্কে যথেষ্ট পরিমাণে ধারণা নিতে হবে।

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শেখার বেশ কয়েকটি প্লাটফর্ম রয়েছে। আমি আপনাদের সুবিধার খাতিরে নিচে সেই সাইটগুলো বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করার চেষ্টা করছি। আশা করি সম্পূর্ণ বিষয় ভালোভাবে মনোযোগ দিয়ে পড়ার পর আপনি সমস্ত বিষয়ে সম্পর্কে জানতে পারবেন। যেমন,

গুগল থেকে

আপনি প্রথমে বেছে নিন আপনি ফ্রিল্যান্সিংয়ের কোন সেক্টরে কাজ করতে চান অথবা শিখতে চান। এর পরবর্তীতে আপনি যে বিষয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চান সে বিষয় লিখে গুগলে সার্চ করুন। গুগলে সার্চ করার পর গুগল আপনাকে আপনার কাঙ্খিত তথ্য প্রদান করবে। এক কথায় বলতে গেলে আপনি শেখার জন্য গুগলে হাজার হাজার ওয়েবসাইট পেয়ে যাবেন। এর পরবর্তীতে আপনার যেই ওয়েবসাইটের তথ্য ভালো লাগে সেই ওয়েবসাইট দেখে ধীরে ধীরে ধারণা নিতে শুরু কর আপনি যে সেক্টরে কাজ করতে চান।


এর পরবর্তীতে, ধীরে ধীরে সেই কাজগুলো শিখুন এবং খুবই সহজে গুগল থেকে তথ্য নিয়ে শুরু করে দিন আপনার ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার। তবে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে গেলে আপনাকে অবশ্যই ধৈর্য এবং পরিশ্রম দুইটি করতে হবে তাহলে আপনি সফল হতে পারবেন।

ইউটিউব থেকে

আমরা সকলেই জানি যে, ইউটিউব এমন একটি প্ল্যাটফর্ম যেখান থেকে আমরা একদম ফ্রিতে যে কোন তথ্য সম্পর্কে ধারণা পেতে পারি। সে ক্ষেত্রে আপনি গুগলে বিভিন্ন তথ্য পড়ে যদি না শিখতে পারেন তাহলে আপনি ইউটিউব থেকে খুব সহজে শিখতে পারেন। আপনি ফ্রিল্যান্সিং এর যে সেক্টর সম্পর্কে জানতে চান সেই সেক্টরের নাম লিখে ইউটিউবে সার্চ করুন। এর পরবর্তীতে youtube আপনাকে হাজার হাজার তথ্য ভিডিও আকারে উপস্থাপন করবে। আপনি এর পরবর্তীতে সেই তথ্যগুলো দেখে ধীরে ধীরে শুরু করতে পারেন ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার।

UDEMY অনলাইন ওয়েবসাইট থেকে

আপনি যদি গুগল অথবা ইউটিউব থেকে না শিখতে চান। আপনি যদি চান নির্দিষ্ট একটি অনলাইন ওয়েবসাইট থেকে কিছু পরিমাণ অর্থ ব্যয় করে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে তাহলে আপনার জন্য অন্যতম অনলাইন ওয়েবসাইট প্ল্যাটফর্ম হচ্ছে Udemy। আপনি খুব সহজে খুবই অল্প অর্থের মাধ্যমে একদম প্রফেশনাল ফ্রিল্যান্সিং করতে যাবেন Udemy তে। আর ফ্রিল্যান্সিং শেখার জন্য উক্ত ওয়েবসাইটের ভিডিও কোর্স সবার থেকে সেরা বলে আমার মনে হয়। তাই দেরি না করে খুবই অল্প অর্থ ব্যয় করে আপনার হাতে থাকা মোবাইল ফোন দিয়ে শুরু করে দিন ফ্রিল্যান্সিং।

কোর্সের মাধ্যমে

আপনি যদি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করতে ইচ্ছুক হয়ে থাকেন এবং ফ্রি অথবা কিছু টাকা ব্যয় করে শিখতে চান তাহলে অনলাইনে বিভিন্ন ধরনের কোর্স পেয়ে যাবেন। তার মধ্যে এমন কিছু কোর্স রয়েছে যেই কোর্সগুলো আপনি একদম ফ্রিতে পেয়ে যাবেন। আবার এমন কিছু কোর্স রয়েছে যেগুলো আপনি স্বল্প অর্থ ব্যয় করে পেয়ে যাবেন। তাই আপনি যদি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চান তাহলে বিভিন্ন কোর্সের মাধ্যমে শিখতে পারেন।

মোবাইল দিয়ে যেসব ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ করা যায়

  • অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়
  • CPA মার্কেটিং করে আয়
  • আর্টিকেল রাইটিং করে আয়
  • ওয়েব ডিজাইন এর কাজ করে আয়
  • গ্রাফিক ডিজাইন এর কাজ করে আয়
  • ভার্চুয়াল এসিস্ট্যান্ট এর কাজ করে আয়
  • সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার এর কাজ করে আয়
  • কাস্টমার সাপোর্ট করে আয়
  • অনলাইনে ছবি বিক্রি করে আয়
  • ট্রান্সলেশন এর কাজ করে আয়
  • Instagram মার্কেটিং করে আয়
  • লিড জেনারেশন বিজনেস করে আয়
  • অন্যের বিজ্ঞাপন দেখিয়ে আয় ইত্যাদি
আপনি চাইলে আপনার হাতে থাকা মোবাইল ফোন দিয়ে উপরের দেখানো সমস্ত কাজগুলি অনায়াসে করতে পারবেন।

ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো

আগে আমাদের মধ্যে এমন একটি সময় ছিল যে সময়গুলোতে যদি আমরা যে কোন কিছু বিষয়ে জানতে চাইতাম তখন আমাদের বিভিন্ন জায়গায় প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে হতো সে বিষয়গুলো জানার ক্ষেত্রে। কিন্তু বর্তমান প্রেক্ষাপটে দাঁড়িয়ে মানুষ অনলাইনের উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে। তার সাথে সাথে ইন্টারনেটের ব্যবহারও বৃদ্ধি পেয়েছে। যার কারণে এখন মানুষকে যে কোন বিষয় সম্পর্কে জানতে আর কোন প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে হয় না।


শুধুমাত্র ইন্টারনেট ব্যবহার করে মানুষ যে কোন বিষয়ে যাবতীয় তথ্য জানতে পারে। ঠিক তেমনি একটি প্ল্যাটফর্ম হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং। আমাদের মধ্যে অনেকে আছেন যারা খুঁজে পান না যে, ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখব। তবে ফ্রিল্যান্সিং শেখার আগে আপনাকে বেশ কয়েকটি বিষয়ে সম্পর্কে জানতে হবে। অর্থাৎ আপনি যেই বিষয়ে ফ্রিল্যান্সিং করবেন সেই বিষয়ে অভিজ্ঞতা এবং জ্ঞান থাকাটা খুবই জরুরী। তাহলে আপনি খুব তাড়াতাড়ি সফল হতে পারবেন।

তাই আপনি ফ্রিল্যান্সিং এর যেই সেক্টরে বেছে নিন না কেন আপনাকে সেই সেক্টর সম্পর্কে আগে ভালোভাবে জানতে হবে। দ্বিতীয়ত এই বিষয়ে ফ্রিল্যান্সিং করতে চান সে বিষয়ে বেশ কিছু ধারনা নেওয়ার পর অবশ্যই সাধারণভাবে একটি প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে হবে। এক কথায় বলতে গেলে প্রশিক্ষণ নিলে বেশ কয়েকটি জিনিস সম্পর্কে আপনি ধারণা পাবেন। যেমন,
  • আপনি কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং অ্যাকাউন্ট তৈরি করবেন অনলাইনে
  • ফ্রিল্যান্সিংয়ের জন্য কোন ফ্রিল্যান্সিং সাইট গুলো ভালো
  • ফ্রিল্যান্সিং এর বিভিন্ন সাইটে কিভাবে কাজ খুঁজবেন
  • কাজগুলো সম্পন্ন করার বিভিন্ন কৌশল
  • কাজ করার সঠিক নিয়ম
  • কিভাবে একজন দক্ষ ফ্রিলেন্সার হবেন ইত্যাদি।
অর্থাৎ আপনি যদি একটি সঠিক প্রশিক্ষণ সেন্টারে প্রশিক্ষণ নিতে পারেন তাহলে আপনি অনায়াসে উপরের বিষয়গুলো সম্পর্কে এক্সপার্ট হয়ে যাবেন। এতে করে আপনি খুব দ্রুত ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে সফলতা অর্জন করতে পারবেন এবং ভালো পরিমানে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। তাই ফ্রিল্যান্সিং এর সফলতা অর্জন করতে প্রশিক্ষণ নেওয়া খুবই জরুরী।

অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখব

আর আমাদের মধ্যে অনেকে আছে যারা কোন ধরনের অফলাইন প্রশিক্ষণ ছাড়া ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার গড়তে চাই। অর্থাৎ আপনি যদি অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চান তাহলে বিভিন্ন অনলাইন কোর্সে ভর্তি হতে পারেন অথবা নিচের দেখানো প্লাটফর্ম গুলি থেকে ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে সকল তথ্য নিতে পারেন। যেমন,
  • গুগলের মাধ্যমে, এক কথায় আপনি প্রথমে যে বিষয়ে ফ্রিল্যান্সিং করতে ইচ্ছুক সেই বিষয়টি বেছে নিয়ে গুগল থেকে আপনার কাঙ্ক্ষিত তথ্য সংগ্রহ করে ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার শুরু করতে পারে।
  • ইউটিউব থেকে, আপনি চাইলে আপনার ফ্রিল্যান্সিংয়ের পছন্দের সেক্টরটি বেঁচে নিয়ে ইউটিউব থেকে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারেন।
  • এছাড়াও আপনি যদি অনলাইনে বিভিন্ন ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চান তাহলে আপনার জন্য তিনটি ওয়েবসাইট রয়েছে। যেমন, 
  • Udemy, lynda.com এবং khanacademy.org। আপনি চাইলে অনায়াসে এই তিনটি ওয়েবসাইট থেকে অনলাইনে শুরু করতে পারেন আপনার ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার।
তবে, উপরের দেখানো তিনটি ওয়েবসাইটের মধ্যে কোন কোন ওয়েবসাইটে আপনি ফ্রি ক্লাস পেয়ে যাবেন আবার কোন কোন ওয়েবসাইটে খুবই অল্প টাকার বিনিময়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারবেন। যদি আপনি দক্ষ হন এবং যেকোনো জিনিস খুব তাড়াতাড়ি বুঝে যান এবং যে বিষয়ে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে চান সে বিষয়ে আগে থেকে কিছু ধারণা রয়েছে তাহলে অনলাইন থেকে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারেন। তবে আপনার যদি কোন বেসিক ধারণা না থাকে তাহলে আমার মতে একটি অফলাইন আইটি সেন্টারে প্রশিক্ষণ নিয়ে একদম বেসিক থেকে শেখায় ভালো।

ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার কেমন

আপনি ফ্রিল্যান্সিং শিখার আগে আপনাকে জানতে হবে ফ্রিল্যান্সিং এর ক্যারিয়ার কেমন। শুরুতেই বলি ফ্রিল্যান্সিং এমন একটি সেক্টর যার মাধ্যমে আপনি ঘরে বসে বিভিন্ন উপায়ে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। আর এই ফ্রিল্যান্সিং এর সুবিধা হল আপনি আপনার ইচ্ছামত কাজ করতে পারবেন। অর্থাৎ সহজ কথাই বলতে গেলে আপনার যখন ভালো লাগবে তখন কাজ করলেন যখন লাগবে না তখন কাজ করলেন না। যদি বলি ফ্রিল্যান্সিং এর ক্যারিয়ারের কথা তাহলে ফ্রিল্যান্সিং এর ক্যারিয়ার আপনার জন্য পারফেক্ট।


তার কারণ হচ্ছে আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং করেন তাহলে আপনাকে কারো আন্ডারে কাজ করতে হবে না। আপনি নিজেই নিজের কাজ সম্পন্ন করতে পারবেন। বর্তমানে সময়ে দেশ এবং দেশের বাহিরে বিভিন্ন মানুষ ফ্রিল্যান্সিং শিখিয়ে নিজের ক্যারিয়ার গড়ে তুলছেন এবং মোটা অংকের অর্থ উপার্জন করছেন। গবেষণায় দেখা গেছে ২০৩০ সালের মধ্যে ফ্রিল্যান্সিং এর সেক্টর প্রায় 200 গুন বৃদ্ধি পাবে। চলুন এবার দেখে নিই ফ্রিল্যান্সিং এর কিছু সুবিধা,,
  • কাজের স্বাধীনতা।
  • সময়ের স্বাধীনতা।
  • বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সাথে কাজ করার সুযোগ।
  • নিজের বেতন নিজে তৈরি করা।
  • আপনি চাইলে আপনার টিম তৈরি করেও কাজ করতে পারেন।
  • আপনার ইচ্ছা মত কাজ করতে পারবেন।
  • পড়াশোনার পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন।
সর্বশেষ আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং শিখে নিজের ক্যারিয়ার গড়তে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে প্রচুর পরিশ্রম এবং প্রচুর সময় ব্যয় করতে হবে। তার কারণ হচ্ছে আপনি যদি এই সেক্টরে ধৈর্য ধরে না থাকেন তাহলে এই ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে আপনি টিকে থাকতে পারবেন না। যদি এই সেক্টরে ধৈর্য ধরে একবার নিজের পরিচিতি গড়ে তুলতে পারেন তাহলে আপনি অনায়াসে আপনার ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে পারবেন। তাই অযথা সময় ব্যয় না করে ফ্রিল্যান্সিং শিখে নিজের ক্যারিয়ার গড়ে তুলুন।

ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ কি

বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিংয়ের বিভিন্ন কাজ রয়েছে। যে কাজগুলো করে ঘরে বসেই খুব সহজে পৃথিবীর বিভিন্ন মানুষ অর্থ উপার্জন করছেন। মূলত ফ্রিল্যান্সিং একটি মুক্ত পেশা অর্থাৎ আপনার যখন মন চাইবে যখন ভালো লাগবে তখন আপনি ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিং করতে আপনাকে কারো আন্ডারে কাজ করতে হবে না।

অর্থাৎ আপনি নিজেই নিজের কাজ সম্পন্ন করতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিং এর মধ্যে বিভিন্ন সেক্টর আছে যে সেক্টরগুলোতে আপনি আপনার ইচ্ছামত কাজ করতে পারবেন। চলুন এবার দেখে নিই ফ্রিল্যান্সিংয়ের কয়েকটি সেক্টর যেগুলোতে আপনি অনায়াসে কাজ করতে পারবেন,,
  • ডিজিটাল মার্কেটিং।
  • গ্রাফিক্স ডিজাইন।
  • কনটেন্ট রাইটিং।
  • ডাটা এন্ট্রি।
  • প্রোগ্রামিং এন্ড টেক।
  • ভিডিও এডিটিং।
  • ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট।
  • ওয়েব ডিজাইন এবং ডেভেলপমেন্ট।
  • সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার।
  • একাউন্টিং।
উপরে দেখানো সেক্টরগুলোতে কাজ করে আপনার ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার শুরু করতে পারেন। আপনি উপরে লেখাগুলো সেক্টরে কাজ করার জন্য বিভিন্ন প্রকারের আইটি সেন্টারে বিভিন্ন কোর্সে ভর্তি হতে পারেন অথবা আপনি চাইলে ইউটিউব দেখে কাজগুলো শিখে নিতে পারেন।

ফ্রিল্যান্সিং কেন করা উচিত

ফ্রিল্যান্সিং একটি মুক্ত পেশা এবং এই ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে আপনি ঘরে বসে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। এক কথায় বলতে গেলে বেকারত্ব তা দূর করার একটি মাধ্যম ফ্রিল্যান্সিং। আর ফ্রিল্যান্সিং আপনি পড়াশোনার পাশাপাশি অথবা আপনার অন্যান্য চাকরি করার পাশাপাশি করতে পারবেন। আর ফ্রিল্যান্সিং করতে আপনাকে কারো আন্ডারে কাজ করতে হয় না। অর্থাৎ এটি একটি মুক্ত পেশা আপনার যখন মন চাবে আপনি তখন করতে পারবেন।

এই ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে আপনি নিজেই নিজের অর্থ উপার্জন করতে পারবেন এবং বিভিন্ন বড় বড় কোম্পানির সাথে কাজও করতে পারবেন। বর্তমানে পৃথিবীর বিভিন্ন মানুষ তাদের ছোটখাটো ব্যবসা দেখাশোনা করার পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং করে তাদের ক্যারিয়ার গড়ে তুলছেন। যদি আপনি ফ্রিল্যান্সিং এর দক্ষ হন তাহলে ফ্রিল্যান্সিং এর বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে কাজ করে আপনি আপনার ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে পারবেন।

সর্বশেষ, আশা করি বুঝতে পেরেছেন ফ্রিল্যান্সিং কেন করার উচিত। কারণ এই সেক্টরে আপনি অবসর সময়ে বিভিন্ন কাজ করতে পারবেন। তাই অযথা সময় না নষ্ট করে ফ্রিল্যান্সিং শিখে নিজের ক্যারিয়ার গড়ে তুলুন।

ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কত টাকা লাগে

ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কত টাকা লাগে এই কথা বলতে গেলে। যদি আপনি ফ্রিল্যান্সিং ইউটিউব দেখে শিখতে পারেন তাহলে হয়তো আপনার তেমন টাকা ব্যয় হবে না। সে ক্ষেত্রে আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং করে কনটেন্ট রাইটিং করতে চান। তাহলে আপনার একটা ডোমেন এবং একটি হোস্টিং হলেই আপনি কন্টেন্ট রাইটিং করে ইনকাম করতে পারবেন।

সে ক্ষেত্রে আপনি যদি বিভিন্ন আইটি প্রতিষ্ঠান থেকে ফ্রিল্যান্সিং এর বিভিন্ন কোর্স করতে চান তাহলে বাংলাদেশের জনপ্রিয় বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং আইটি সেন্টার রয়েছে। সেই আইটি সেন্টারগুলোতে আপনি ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকার মতো ভর্তি হলে তারা আপনাকে একজন দক্ষ ফিন্যান্সের হিসাবে গড়ে তুলবে। তাহলে আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কত টাকা লাগে।

আপনি যদি কোন ভাল একটা আইটি সেন্টারে ভর্তি হন তাহলে হয়তো একটু বেশি টাকা ভর্তি ফ্রি দিতে হতে পারে। সর্বশেষ আপনি ঘরে বসে না থেকে আপনার পড়াশোনা অথবা অবসরে ফ্রিল্যান্সিং করে আপনার ক্যারিয়ার গড়ে তুলুন।

ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যৎ কি

দেখেন শুরু হতে একটা কথা বলি যে ফ্রিল্যান্সিং হলো একটি মুক্ত পেশা। আপনি আপনার অবসর সময় অথবা লেখাপড়ার পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং করে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। এবার যদি আপনাকে বলি ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যৎ সম্পর্কে তাহলে ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যৎ,, অর্থাৎ আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে টিকে থাকেন এই ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর আপনাকে এত কিছু দিবে যে আপনি বিশ্বাস করতে পারবেন না।

সে ক্ষেত্রে আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিংয়ে দক্ষ হতে পারেন এবং এই সেক্টরে টিকে থাকতে পারেন তাহলে খুব ভালো অংকের অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। দেখেন আপনি যখন ফ্রিল্যান্সিং শুরু করবেন তখন হয়তো আপনার আয় খুব বেশি পরিমাণে হবে না। তখন যদি আপনি এই সেক্টর থেকে আপনার কাজ করা বাদ দিয়ে দেন তাহলে কিন্তু হবে না।

কিন্তু আপনি যদি এই সেক্টরে ধৈর্য ধরে টিকে থাকেন তাহলে যতদিন যাবে তত আপনার আয় বৃদ্ধি হতে থাকবে এবং একটা সময় যে আপনার আয় এত পরিমাণে বেড়ে যাবে যে আপনি নিজেই বিশ্বাস করতে পারবেন না। চলুন এবার জেনে নি ই আপনি একজন দক্ষ ফ্রিল্যান্সার হয়ে নিজের ওয়েবসাইট বাদে কোন মার্কেটপ্লেসগুলোতে কাজ করতে পারবেন। নিজে সেই মার্কেটপ্লেসগুলোর নাম প্রকাশ করা হলো,,
  • আপওয়ার্ক (Upwork)।
  • ফাইভার (Fiverr)।
  • ফ্রিল্যান্সার ডট কম (Freelancer.com)।
সর্বশেষ আপনি যদি আপনার অবসর সময়ে বসে না থেকে অর্থ উপার্জন করতে চান তাহলে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর আপনার জন্য উত্তম। তাই পড়াশোনা অথবা চাকরি পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং করে আপনার ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার গড়ে তুলুন।

ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সমূহ এবং ফ্রিল্যান্সিং এর কোন কাজের চাহিদা বেশি

  • Web design
  • 3D animation
  • Content writing 
  • Virtual assistance
  • Translation
  • Graphic design
  • Search Engine optimization
  • Digital marketing
  • Social media marketing
  • Video editing
  • Mobile app development
  • Web development
আমি উপরে আপনাদের সুবিধার খাতিরে বেশ কয়েকটি ফ্রিল্যান্সিং এর কাজের নাম উল্লেখ করেছি। আর মূলত ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে সবচেয়ে বেশি চাহিদা সম্পন্ন কাজগুলো হচ্ছে ওপরের দেখানো কাজগুলো। তবে আপনার যদি ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার গড়ে তোলার স্বপ্ন থাকে তাহলে আপনি অবশ্যই উপরের দেখানো কাজের মধ্যে থেকে আপনার পছন্দের কাজ অথবা আপনি যেটাতে বেশি আগ্রহী অথবা যেটা আপনার কাছে সহজ মনে হয় সেইটা বাছাই করে শুরু করতে পারেন আপনার ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার।

জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং সাইট 

আপনারা তো ধরেন ফ্রিল্যান্সিং শিখে ফেলছেন কিন্তু আপনি খুঁজে পাচ্ছেন না কোথায় এখন আপনি কাজ শুরু করবেন। আমি নিচে কিছু জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং সাইট তুলে ধরলাম। যেইগুলোতে আপনি অনায়াসে একাউন্ট তৈরি করে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।

গুরুত্বপূর্ণ কথা

আপনি যদি চিন্তাভাবনা করে থাকেন যে, আপনি আপনার নিজের উপার্জন নিজেই করবেন এবং কারো আন্ডারে কাজ করবেন না তাহলে আপনি ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে পারেন। আর আপনাকে ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার শুরু করার আগে অবশ্যই কিছু বিষয় সম্পর্কে ধারণা নিতে হবে। এক কথায় আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে টিকে থাকতে চান তাহলে আপনাকে যথেষ্ট পরিমাণে পরিশ্রম এবং ধৈর্য ধারণ করতে হবে। যদি আপনি ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে টিকে থাকতে চান তাহলে অবশ্যই ধৈর্য ধারণ করতে হবে।

আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিংয়ে সাফল্য অর্জন করতে চান তাহলে পরিশ্রম এবং ধৈর্য দুইটি ধারণ করতে হবে।আপনাকে মনে রাখতে হবে যে, অনলাইনে উপার্জন করতে অবশ্যই ধৈর্য এবং পরিশ্রমের প্রয়োজন। যদি ভেবে থাকেন ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে অল্প কয়েকদিনের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে অর্থ উপার্জন করবেন তাহলে আপনি কখনোই পারবেন না। কারণ একজন সফল ফ্রিল্যান্সার তিনি যিনি প্রচুর পরিমাণে পরিশ্রম এবং তার সাথে সাথে ধৈর্য ধারণ করে থাকে। আর যারা পরিশ্রম করে তারা সফলতা হবে।

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো নিয়ে সচরাচর জিজ্ঞাসা ও প্রশ্ন উত্তর FAQ

প্রশ্নঃফ্রিল্যান্সিং এ টাকা পাওয়ার বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম কোনটি?
উত্তরঃফাইভার।

প্রশ্নঃমোবাইল দিয়ে কি ফ্রিল্যান্সিং শেখা যায়?
উত্তরঃ হ্যাঁ অবশ্যই শেখা যায়।

প্রশ্নঃফ্রিল্যান্সিং এর সবচেয়ে সহজ কাজ কোনটি?
উত্তরঃ কন্টেন্ট রাইটিং।

প্রশ্নঃফ্রিল্যান্সিং এ সফল হতে কত সময় লাগে?
উত্তরঃ মূলত ফ্রিল্যান্সিং এর সফল নির্ভর করে ধৈর্য এবং পরিশ্রম এর ওপর। সে ক্ষেত্রে কারো ছয় মাস লাগতে পারে আবার কারো এক বছরের বেশিও লাগতে পারে।

প্রশ্নঃUpwork করে কি আয় করা যায়?
উত্তরঃ একটি ভালো প্রোফাইল এবং আপনার কাজের অভিজ্ঞতা থাকলে অবশ্যই আয় করতে পারবেন।

প্রশ্নঃআপ ওয়ার্ক এর কি অ্যাপ আছে?
উত্তরঃ হ্যাঁ অবশ্যই। গুগল প্লে স্টোর অথবা অ্যাপেল হলে অ্যাপ স্টোর থেকে অনায়াসে ডাউনলোড করতে পারেন।

প্রশ্নঃএকজন ফ্রিল্যান্সারের কাজ কি?
উত্তরঃএকজন স্বাধীন ঠিকাদার যিনি প্রতি-কাজ বা প্রতি-টাস্ক ভিত্তিতে নির্দিষ্ট অর্থ উপার্জন করায় একজন ফ্রিল্যান্সারের মূল কাজ।

প্রশ্নঃফ্রিল্যান্সিং এর অর্থ কি?
উত্তরঃ মূলত এটি এক ধরনের পেশা, আরো সহজ ভাষায় বলতে গেলে ইন্টারনেট সংযোগ ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরনের কাজ করে অর্থ উপার্জন করায় ফ্রিল্যান্সিং।

প্রশ্নঃUpwork এর অসুবিধা কি কি?
উত্তরঃ প্রচুর পরিমাণে প্রতিযোগিতা করতে হয়।

প্রশ্নঃফ্রিল্যান্সিং ভালো নাকি খারাপ?
উত্তরঃ ফ্রিল্যান্সিং অর্থ উপার্জনের পাশাপাশি আপনাদের আত্মবিশ্বাস দ্বিগুণ পরিমাণে বাড়িয়ে দেয়। তাহলে আপনারা ভেবে নিন ফ্রিল্যান্সিং ভালো না খারাপ।

প্রশ্নঃফ্রিল্যান্সার কি বিশ্বস্ত সাইট?
উত্তরঃFreelancer.com.

প্রশ্নঃবাংলাদেশে কোন ফ্রিল্যান্সিং দক্ষতার চাহিদা বেশি?
উত্তরঃওয়েব ডেভেলপমেন্ট

প্রশ্নঃভবিষ্যতে কোন ফ্রিল্যান্সিং দক্ষতার চাহিদা বেশি?
উত্তরঃওয়েব ডেভেলপমেন্ট দক্ষতা।

প্রশ্নঃফ্রিল্যান্সিং এ বাংলাদেশের অবস্থান কত?
উত্তরঃ অষ্টম।

প্রশ্নঃফ্রিল্যান্স অনলাইন কাজ কি?
উত্তরঃ সহজ ভাষায় বলতে গেলে এটি এক ধরনের আত্মকর্মসংস্থান।

প্রশ্নঃআপওয়ার্কে কপিরাইটার কত টাকা আয় করে?
উত্তরঃ প্রতি ঘন্টায় ১৯ থেকে ৪৫ ডলার পর্যন্ত।

শেষ কথা।মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো

এই সম্পন্ন পোস্টটি জুড়ে আমি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো এবং ফ্রিল্যান্সিং এর সমস্ত বিষয় আপনাদের মাঝে খুব সহজ আকারে উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি। আশা করি এই সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার পর আপনি আপনার কাঙ্ক্ষিত তথ্যটি আমাদের এই পোষ্টের মাধ্যমে পেয়ে গেছেন। এই সম্পূর্ণ পোস্টটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করুন এবং নিত্য প্রয়োজনীয় বিভিন্ন তথ্য পেতে ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করতে থাকুন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
1 জন কমেন্ট করেছেন ইতোমধ্যে
  • Sad-Status-Bangla.com
    Sad-Status-Bangla.com 4 June 2024 at 18:14

    অনেক উপকারী একটা পোস্ট, ধন্যবাদ আপনাকে এই পোস্ট করার জন্য। নতুন বাংলা স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, এসএমএস দেখতে ঘুরে আসুন এই সাইটে Sad-Status-Bangla.com

মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url