সবচেয়ে কম সুদে লোন দেয় কোন ব্যাংক জানুন

সাধারণত সবাই তো কম সুদে লোন নিতে চাই তাইতো সবচেয়ে কম সুদে লোন দেয় কোন ব্যাংক তা জানিয়ে দেওয়া হবে।সবাই সুদের পরিমাণ কম নিয়েই কিন্তু ব্যাংক লোন নিতে চাই তবে তারা সঠিক তথ্য না পাওয়ার কারণে।তেমন ভাবে কোথাও ব্যাংক লোন তুলতে পারে না।তার সাথে জানানো হবে বিনা জামানতে ঋণ দেয় কোন ব্যাংক।

সবচেয়ে-কম-সুদে-লোন-দেয়-কোন-ব্যাংক

সাধারণত ব্যাংক লোন নেওয়া এখনকার যুগে কিন্তু খুবই সহজ বিষয়।তবে বিভিন্ন ব্যাংকে কিন্তু আবার বিভিন্ন রকম সুদের হার হয়ে থাকে।তাই তখন সেই অনুযায়ী দেখে শুনে আপনাদের লোন নিতে হবে।
পোস্টসূচিপত্রঃ

সবচেয়ে কম সুদে লোন দেয় কোন ব্যাংক

সাধারণত লোন পাওয়া কিন্তু এখনকার সময়ে অনেকটাই সহজ হয়ে গেছে।তবে সবচেয়ে কম সুদে লোন দেয় কোন ব্যাংক এটি কিন্তু অনেকেই জানে না।দিয়ে অনেক ব্যাংক আছে যারা প্রচুর পরিমাণে সুদ নেই তখন কিন্তু সেইগুলো টাকার পরিমাণ অনেক হারে বৃদ্ধি হয়ে যায়।তাইতো সবসময় আপনাদের চিন্তা করতে হবে যেন কম সুদের হারে লোন নেওয়ার চেষ্টা করবেন।
যেই ব্যাংক গুলো বা এনজিও গুলো কম সুদের হারে লোন দিয়ে থাকে দীর্ঘ সময়ে সেই লোন গুলো আপনারা নিতে পারেন।তারপরে লোনের টাকা নিয়ে নিজ নিজ কাজে লাগাতে পারেন তাহলে ভালো উপকার পেয়ে যাবেন।তাই অবশ্যই যেখান থেকে লোন নেবেন অবশ্যই যাচাই বাছাই করে দেখে শুনে লোন নিবেন।সবচেয়ে কম সুদে যেই ব্যাংক গুলো লোন দেয় তা নিচে দেওয়া হলো:
  • এবি ব্যাংক (AB Bank)
  • ব্র্যাক ব্যাংক (Brack Bank)
  • বেসিক ব্যাংক (Basic Bank)
এবি ব্যাংক (AB Bank) এর কিছু বৈশিষ্ট্য নিচে উল্লেখ করা হলো:
  • বর্তমান সময়ে এবি ব্যাংক প্রচুর পরিমাণে জনপ্রিয়তা লাভ করেছে।
  • সবচেয়ে কম সুদের হারে এবি ব্যাংক লোন প্রদান করে থাকে।
  • এবি ব্যাংক কয়েক ধরনের লোন প্রদান করে থাকে।
  • ব্যবসা বাড়ি এবং অন্যান্য কাজের জন্য এবি ব্যাংক লোন প্রদান করে থাকে।
  • এবি ব্যাংকের লোনের সুদের হার হলো ৭.৪%।
ব্র্যাক ব্যাংক (Brack Bank) এর কিছু বৈশিষ্ট্য নিচে উল্লেখ করা হলো:
  • ব্রাক ব্যাংক কম সুদের হারে লোন প্রদান করে থাকে।
  • ব্রাক ব্যাংক পার্সোনাল লোন প্রদান করে খুব কম সুদের হারে।
  • তবে অন্যান্য ব্যাংকে লোন নেওয়ার সময় কিন্তু দেরি হতে পারে কিন্তু এই ব্রাক ব্যাংক খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে লোন দিয়ে থাকে।
  • আপনি যে ব্যাংকেই লোন নিবেন সেটাতে কিন্তু ফ্রম পূরণের কিছু ফি নিবে এই ব্রাক ব্যাংকেও তা নিয়ে থাকে।
  • ব্র্যাক ব্যাংকে পার্সোনাল লোনে সুদের হার ৯%।
বেসিক ব্যাংক (Basic Bank) এর কিছু বৈশিষ্ট্য নিচে দেওয়া হলো:
  • বেসিক ব্যাংক খুবই কম সুদের হারে লোন প্রদান করে থাকে।
  • বেসিক ব্যাংক সাধারণত ব্যক্তিগত লোন দিয়ে থাকে।
  • আবার ব্যবসা,বাড়ি এবং বিভিন্ন কাজের জন্য কিন্তু বেসিক ব্যাংক লোন প্রদান করে থাকে।
  • তাছাড়া সব কিছু জানতে হলে অবশ্যই একজন ব্যাংক কর্মকর্তার সাথে ভালোভাবে কথাবার্তা বলে তারপরে লোন নিবেন।
  • বেসিক ব্যাংকের লোনের সুদের হার ৪%।

বিনা জামানতে ঋণ দেয় কোন ব্যাংক

সাধারণত আপনারা যখন লোন নিবেন তখন কিন্তু ব্যাংক প্রথমে কিছু টাকা জামানত হিসেবে নিবে।তারপরে কিন্তু আপনার লোনের জন্য আবেদন করবেন তখন লোন পেয়ে যাবেন।তাই বিনা জামানতে ঋণ দেয় কোন ব্যাংক সেটি আপনাদের জানিয়ে দেওয়া হবে।কারণ যারা ব্যাংক থেকে ঋণ নিবে তাদের কাছে যদি টাকায় থাকতো তাহলে তারা ব্যাংকে লোন নিতো না।
কিন্তু অনেক ব্যাংক আছে যারা জামানত ছাড়া লোন কোন ভাবেই দিবে না।তাইতো আপনাদের সুবিধার্থে এই আর্টিকেলের মধ্যে খুব ভালোভাবেই বলে দেওয়া হয়েছে জামানত ছাড়া যেই ব্যাংক গুলো ঋণ দেয় সেটি সম্পর্কে।তাইতো ব্যাংক বিষয়ক সকল তথ্য জানতে হলে অবশ্যই আপনাদের এই আর্টিকেলের মধ্যে একবার হলেও এসে সবকিছু জেনে রাখাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

তাছাড়া আপনারা যদি একা একাই চেষ্টা করেন তাহলে কিন্তু পারবেন না।তাইতো বিনা জামানতে কোন ব্যাংক গুলো ঋণ দেয় তা নিচে দেওয়া হলো:
  • সোনালী ব্যাংক
  • গ্রামীণ ব্যাংক
  • কৃষি ব্যাংক
  • ইসলামী ব্যাংক
  • কর্মসংস্থান ব্যাংক
  • প্রবাসী ব্যাংক

হোম লোন সুদের হার বাংলাদেশ

সাধারণত হোম লোন হচ্ছে বাড়ি এবং জমির উপরে দেওয়া লোন।তাইতো হোম লোন সুদের হার বাংলাদেশ এই সম্পর্কে আপনাদের জানিয়ে দেওয়া হবে।সাধারণত যাদের জমি বাড়ি জায়গা আছে তারা কিন্তু এই হোম লোন পাওয়ার যোগ্য।যাদের জমি বা বাড়ি আছে তারা কিন্তু হোম লোনের জন্য একাকী বা যৌথ হিসেবে আবেদন করতে পারবে।
সাধারণত যেই ব্যাংকগুলো হোম লোন দিয়ে থাকে সিটি কর্পোরেশন ভিত্তিক আবার জেলা ভিত্তিকও দিয়ে থাকে।তাইতো আপনারা যেখানে স্থায়ীভাবে বসবাস করেন সেটা সিটিতেই হোক আর জেলাভিত্তিকই হোক সেখানকার ব্যাংক শাখায় হোম লোনের জন্য আবেদন করতে পারেন।

তাহলে তখন দেখবেন যে খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে হোম লোন পেয়ে যাবেন কোন আর সমস্যায় হবে না।তবে হোম লোন পাওয়ার জন্য কিছু যৌগিকতা ও যোগ্যতা নিচে দেওয়া হলো:
  • হোম লোন নিতে হলে একজন ব্যক্তির ১৮ থেকে ৬৫ বয়স হতে হবে।
  • হোম লোন ১ কোটি থেকে ২ কোটি পর্যন্ত পাবেন।
  • যেই ব্যক্তি হোম লোন নিবে তাকে অবশ্যই সুস্থ সবল ভাবে থাকতে হবে।
  • হোম লোন নিয়ে মাসে যেই কিস্তি পড়বে এই কিস্তি দেওয়ার যোগ্যতা থাকতে হবে।
  • সিটি কর্পোরেশন থেকে হোম লোন নিলে সুদের হার হবে ৯%।
  • জেলাভিত্তিক এলাকায় হোম লোন নিলে সুদের হার হবে ৭.৫%।

গ্রামে বাড়ি করার জন্য ব্যাংক লোন

সাধারণত এখনকার যুগে সবাই কিন্তু কমবেশি পাকা বাড়ি করে থাকে।তাইতো গ্রামে বাড়ি করার জন্য ব্যাংক লোন সম্পর্কে আপনাদের জানিয়ে দেওয়া হবে।সাধারণত গ্রামে বাড়ি করার জন্য ১৫ থেকে ২০ লাখ টাকার প্রয়োজন হবেই।তখন এত টাকা কিভাবে জোগাড় করবেন তাই এই টাকা জোগাড় করতে হলে অবশ্যই আপনাকে ব্যাংক লোন করার মাধ্যমে যোগাড় করতে হবে।তাই তখন ব্যাংক থেকে বাড়ি করার জন্য লোনগুলো পাবেন তা নিচে দেওয়া হলো:
  • ইস্টার্ন ব্যাংক
  • সিটি ব্যাংক
  • ইসলামী ব্যাংক
  • এবি ব্যাংক
  • ব্রাক ব্যাংক
সাধারণত এই ব্যাংকগুলো বাড়ি করার জন্য হোম লোন প্রদান করে থাকে।তবে বাড়ি করতে হলে অনেকগুলো টাকার প্রয়োজন হয় তাই হোম লোন নিতে হলে কিছু কাগজপত্রের এবং কিছু শর্তাবলির প্রমাণপত্র দরকার হবে।তখন সেইগুলো প্রধান করতে হবে তাই হোম লোন নিতে হলে কি কি দরকার হবে সেগুলো নিচে দেওয়া হলো:
  • হোম লোন নিয়ে যেই মাসিক কিস্তি হবে তা পরিশোধ করার যোগ্যতা থাকতে হবে।
  • ব্যবসা করলে ব্যবসার ট্রেড লাইসেন্স থাকতে হবে।
  • চাকরি করলে চাকরি প্রমাণপত্র থাকতে হবে।
  • বিদেশে থাকলে প্রবাসীর কার্ড থাকতে হবে।
  • যে ব্যাংক থেকে হোম লোন নিবেন সেই ব্যাংকে আপনার একাউন্ট থাকতে হবে।
  • হোম লোন নেওয়ার পূর্বে আপনি কোথাও থেকে লোন নিয়েছেন কিনা তা ব্যাংক বা যেই প্রতিষ্ঠান থেকে লোন নেবেন তারা আগে যাচাই-বাছাই করবে।
  • যে ব্যক্তি হোম লোন নিবে তাকে অবশ্যই প্রাপ্তবয়স্ক হতে হবে এবং তার এনআইডি কার্ড থাকতে হবে।
  • হোম লোন নিতে হলে অবশ্যই আপনার নামে বাড়ি বা জমি থাকতে হবে।কারণ বাড়ি বা জমির দলিলপত্র দরকার হবে।
  • আপনার নামে যে জমিগুলো থাকবে তার খাজনা পরিষদ করতে হবে।কারণ খাজনার কাগজপত্র দরকার হবে।
  • যদি দরকার হয় তাহলে আপনার জমির খতিয়ান লাগতে পারে।
  • গ্রামের বাড়ি করার জন্য উপরের দেওয়া যে কোনো ব্যাংকে যেয়ে কথা বলতে পারেন তাহলে লোন পেয়ে যাবেন তখন আপনি বাড়ি করতে পারেন।
তবে যেই ব্যাংকগুলো হোম লোন দিবে সেই ব্যাংকগুলোর কিছু বৈশিষ্ট্য নিচে উল্লেখ করা হলো:
ইস্টার্ন ব্যাংকের হোম লোনের বৈশিষ্ট্য গুলো নিচে দেওয়া হলো:
  • ইস্টার্ন ব্যাংক ৫ লাখ টাকা থেকে শুরু করে ২ কোটি পর্যন্ত লোন দিয়ে থাকে।
  • আপনি ইস্টার্ন ব্যাংক থেকে যতগুলোই টাকা লোন নেবেন না কেন তা সর্বোচ্চ ৫ বছরের মধ্যে পরিশোধ করতে হবে।
  • ইস্টার্ন ব্যাংক সাধারণত বাড়ি করার বা বাড়ি নির্মাণের ৭০% লোন আগে দিয়ে দেবে।
  • ইস্টার্ন ব্যাংকে লোন নিতে হলে একজন ব্যক্তির ২৫ থেকে ৬৫ পর্যন্ত বয়স হতে হবে।
  • ইস্টার্ন ব্যাংকে লোন নিতে হলে একজন ব্যক্তির মাসে ইনকাম ৩০ থেকে ৫০ হাজার হতে হবে।
  • ইস্টার্ন ব্যাংকে লোন নিতে হলে আপনাদের ব্যবসা বা চাকরি করাটা জরুরী।তবে সেই ব্যবসা বা চাকরির বয়স অন্তত ৩ থেকে ৪ বছর হতে হবে।
  • ইস্টার্ন ব্যাংকে লোন নিলে সুদের হার হবে ১০.৫%।
সিটি ব্যাংকের হোম লোনের বৈশিষ্ট্য গুলো নিচে দেওয়া হলো:
  • সিটি ব্যাংকে হোম লোন নিতে হলে একজন ব্যক্তির মাসিক ইনকাম ৫০ হাজার হতে হবে।
  • সিটি ব্যাংকে হোম লোন দিয়ে থাকে ৫ লাখ থেকে ২ কোটি টাকা পর্যন্ত।
  • সিটি ব্যাংকে হোম লোন নিলে তা পরিশোধ দিতে হবে ২৫ বছরের মধ্যেই।
  • সিটি ব্যাংকে লোন নিতে হলে যদি আপনি চাকরি করেন তাহলে আপনার চাকরির বেতন মিনিমাম ৩০ থেকে ৩৫ হাজার হতে হবে।
  • সিটি ব্যাংকে লোন নিলে নতুন বাড়ি করা বা পুরাতন বাড়ি নির্মাণের জন্য ৭০% টাকা আগেই দিয়ে দেবে।
  • সিটি ব্যাংকের হোম লোন নিতে হলে একজন ব্যক্তির ২২ থেকে ৬৫ বছর বয়স হতে হবে।
  • সিটি ব্যাংকের হোম লোনের সুদের হার হবে ৯%।
ইসলামী ব্যাংকের হোম লোনের বৈশিষ্ট্য গুলো নিচে দেওয়া হলো:
  • ইসলামী ব্যাংকে হোম লোন দিয়ে থাকে সবোর্চ্চ ২ কোটি টাকা পর্যন্ত।
  • ইসলামী ব্যাংক হোম লোন প্রদান করে থাকে ২৫ বছর মেয়াদে।
  • ইসলামী ব্যাংকে লোন নিলে নতুন বাড়ি করা বা পুরাতন বাড়ি নির্মাণের জন্য ৫০% টাকা আগেই দিয়ে দেবে।
  • ইসলামী ব্যাংকে হোম লোন নিতে হলে একজন ব্যক্তির ২১ থেকে ৬৫ বছর বয়স হতে হবে।
  • ইসলামী ব্যাংকের হোম লোনের সুদের হার হবে ৯%।
এবি ব্যাংকের হোম লোনের বৈশিষ্ট্য গুলো নিচে দেওয়া হলো:
  • এবি ব্যাংকের হোম লোন দিয়ে থাকে সবোর্চ্চ ২ কোটি টাকা পর্যন্ত।
  • এবি ব্যাংকে লোন নিলে নতুন বাড়ি করা বা পুরাতন বাড়ি নির্মাণের জন্য ৭০% টাকা আগেই দিয়ে দেবে।
  • এবি ব্যাংকে হোম লোন নিতে হলে একজন ব্যক্তির ২২ থেকে ৬৫ বছর বয়স হতে হবে।
  • এবি ব্যাংকের হোম লোন নেওয়ার জন্য আবেদন ফী ৫০০ টাকা দিতে হবে।
  • এবি ব্যাংকের হোম লোন প্রসেসিং ফি পুরা লোনের টাকার ১% হারে।
  • এবি ব্যাংকের হোম লোনের সুদের হার হবে ৯%।
ব্রাক ব্যাংকের হোম লোনের বৈশিষ্ট্য গুলো নিচে দেওয়া হলো:
  • ব্রাক ব্যাংক কম সুদের হারে লোন প্রদান করে থাকে।
  • ব্রাক ব্যাংক পার্সোনাল লোন প্রদান করে খুব কম সুদের হারে।
  • তবে অন্যান্য ব্যাংকে লোন নেওয়ার সময় কিন্তু দেরি হতে পারে কিন্তু এই ব্রাক ব্যাংক খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে লোন দিয়ে থাকে।
  • আপনি যে ব্যাংকেই লোন নিবেন সেটাতে কিন্তু ফ্রম পূরণের কিছু ফি নিবে এই ব্রাক ব্যাংকেও তা নিয়ে থাকে।
  • ব্র্যাক ব্যাংকে পার্সোনাল লোনে সুদের হার ৯%।

শেষ মন্তব্য | সবচেয়ে কম সুদে লোন দেয় কোন ব্যাংক

সাধারণত ব্যাংক লোন অনেক ধরনের হয়ে থাকে সেগুলো নেওয়ার মাধ্যমে আপনারা বিভিন্ন রকমের কাজকর্ম করতে পারেন বাড়ি নির্মাণ করতে পারেন।তবে আপনারা অবশ্যই এই আর্টিকেলটি একবার হলেও পড়ে নেওয়াটা উত্তম।কারণ ব্যাংক লোনের অনেক রকম প্রসেসিং থাকে অনেক কাগজপত্র প্রমাণপত্র জমা দিতে হয় সেইগুলো না জানার কারণে আপনার লোন নাও পেতে পারেন।

তাই আগে সেগুলো জেনে নেবেন অথবা ব্যাংকে চাকরি করে এমন কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করে কথাবার্তা বলে তারপর লোন নিবেন।আশা করছি, এই আর্টিকেলের মধ্যে উপরের তথ্যগুলো পেয়ে কিছুটা হলেও উপকৃত হবেন।তাই এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি ভালো লাগে অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন।আরো বিভিন্ন রকম টিপস এবং ভালো ভালো তথ্য পেতে এই ওয়েবসাইটটি ফলো করুন এবং নিয়মিত ভিজিট করুন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url