বদহজম দূর করার উপায় ৯টি এবং বদহজমের ঔষধ জানুন

সাধারণত খাবার খাওয়ার মাধ্যমে পেটের সমস্যা হয় তাইতো বদহজম দূর করার উপায় আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।কারণ আপনারা যখন অনেক রকমের খাবার একসঙ্গে খাবেন তখন কিন্তু পেটের মধ্যে যেয়ে বদহজমের সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে।তার সাথে জানানো হবে পেট ফাঁপা দূর করার ঘরোয়া উপায়।

বদহজম-দূর-করার-উপায়

সাধারণত কোন মানুষের যদি পেটের সমস্যা হয় তাহলে কিন্তু অবস্থা খারাপ হয়ে যাবে।এই কারণে সব সমস্যা দূর করতে হলে তখন আপনাদের কিছু নিয়ম-কানুন আছে সেইগুলো মানতে হবে।
পোস্ট সূচিপত্রঃ

বদহজম দূর করার উপায়

সাধারণত বদহজম হচ্ছে খুবই খারাপ একটি বিষয় যে মানুষের একবার বদহজম হয় তার কিন্তু অবস্থা খারাপ হয়ে যায়।তাইতো বদহজম দূর করার উপায় আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।সাধারণত যাদের অতিরিক্ত পরিমাণে বদহজম হয় তারা কিন্তু প্রতিনিয়ত ২টি করে কলা খেতে পারেন তাহলে তখন দেখবেন যে পেট ভালো থাকবে।
সাধারণত অনেক কারণে বদহজমের সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে পেটের।সাধারণত বদ হজমের সমস্যা সৃষ্টি হয় যখন অনেকগুলো খাবার একসঙ্গে খাবেন তখন হতে পারে।আবার আপনার শরীরে যদি প্রচুর পরিমাণে ঠান্ডা গরম লাগে তাহলেও কিন্তু সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে।এসব দেখে খেয়াল রেখেই অবশ্যই আপনাদের বদহজম হলে তা ভালো করার চেষ্টা করতে হবে না হলে সমস্যার মধ্যে পড়বেন।তাই বদহজমের সমস্যা দূর করার কিছু উপায় নিচে দেওয়া হলো:
  • বদহজমে সমস্যা দূর করতে আপনারা প্রতিনিয়ত আপেল খেতে পারেন বা আপেল সিদ্ধ করে সেই রস করে খেতে পারেন।
  • সাধারণত কাঁচা হলুদ হচ্ছে বদহজম সমস্যা দূর করার বড় উপায়।এই কাঁচা হলুদ ঔষধের মত কাজ করে।
  • তাছাড়া খালি পেটে উষ্ণ গরম পানি খেতে পারেন নিয়মিত।
  • যাদের অতিরিক্ত পরিমাণে বদহজম হয় তারা জিরা গুড় পানিতে ভিজে সেই পানি খেতে পারেন খুব দ্রুত ভালো হয়ে যাবে।
  • তাছাড়া নিয়মিত লবঙ্গ চিবিয়ে বা গরম পানিতে দিয়ে ফুটিয়ে খেতে পারেন।
  • খাবারের সময় কম কথা বলে কম বিরতি দিয়ে দ্রুত খাবার খাবেন।
  • বেশিক্ষণ পেট খালি রাখবেন না।
  • পেঁপে পাতা সিদ্ধ করে নিয়মিত খেতে পারেন খুব দ্রুত ভালো হয়ে যাবে গঠন।
  • বদহজমের সমস্যা দূর করতে হলে আঁশ জাতীয় খাবার বেশি পরিমাণে খেতে পারেন।

পেট ফাঁপা দূর করার ঘরোয়া উপায়

সাধারণত পেটের সমস্যা বা পেট কাঁপা নানা রকম কারণে হতে পারে।তাইতো পেট ফাঁপা দূর করার ঘরোয়া উপায় আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।সাধারণত আপনারা যদি নিয়মিত সময় মত খাবার খেতে থাকেন তাহলে তখন দেখবেন যে পরবর্তীতে পেটের যে সমস্যাগুলো সেইগুলো আর হবে না।

সাধারণত কিছু কিছু খাবার আছে যে খাবার গুলোর কারনেও পেট ফাঁপা সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে।এই কারণে সব সময় আপনাদের সাধারণ জীবন যাপন করতে হবে তাছাড়াও যদি কোনভাবে পেট ফাঁপা সমস্যা হয় তাহলে অতি দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নেবেন।সাধারণত খাবারের কারণে গ্যাসের সমস্যা হয় তবে এটি যদি হয় তাহলে অবশ্যই তা দূর করার চেষ্টা করতে হবে।তাইতো পেট ফাঁপা দূর করার কিছু উপায় নিচে দেওয়া হলো:
  • পেট ফাঁপা সমস্যা দূর করতে আঁশ জাতীয় খাবার বেশি পরিমাণে খেতে হবে।
  • কোনভাবেই দুধ জাতীয় দ্রব্য এবং মিষ্টি জাতীয় দ্রব্য খাওয়া যাবে না।
  • অতিরিক্ত মিষ্টি এবং ভাজাপোড়া খাওয়া যাবে না।
  • হজমে সাহায্য করবে এমন পানিও এবং শুধু পানি প্রচুর পরিমাণে খেতে হবে।
  • ধূমপান মদ্যপান তামাক দব্য পান করা থেকে দূরে থাকতে হবে।
  • মটর সুটি ব্রকলি শস্যদানা বিশিষ্ট খাবার গুলো সীমিত পরিমাণে খেতে হবে।
  • বদহজমের সমস্যা দূর করতে এবং গ্যাস কমাতে হলে অবশ্যই আপনাকে আদা চা এবং মৌরি ভেজানো পানি পান করতে হবে।
  • আবার সকালে ঘুম থেকে উঠে হালকা একটু ব্যায়াম ও এক্সারসাইজ করতে হবে।
  • ব্যায়াম করলে হজম শক্তি বৃদ্ধি পায় এবং শরীর ফিট থাকে তাই আপনারা ব্যায়াম নিয়মিত করবেন।

বদহজম হলে কি খাওয়া উচিত

সাধারণত যদি কোনভাবেই কারো বদহজম হয়ে যায় তাহলে অবশ্যই আপনাদের কিছু খাবার আছে সেগুলো খেতে হবে।তাইতো বদহজম হলে কি খাওয়া উচিত তা আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।সাধারণত বদহজম হচ্ছে খুব খারাপ একটি বিষয়যাদের একবার বদহজম হয় তাদের কিন্তু পরবর্তীতে পেটের সমস্যা হতেই থাকে।
সাধারণত অনেক রকমের খাবার একসঙ্গে খাওয়ার ফলে বদহজমের সমস্যা সৃষ্টি হয়।তবে যে খাবারগুলো পেটের খাবার হজম করবে দ্রুত সেই খাবারগুলো আপনারা খাবেন।তাহলে তখন দেখবেন যে পরবর্তীতে আর কোন রকমের সমস্যা হবে না।তবে অনেক মানুষ আছে যারা জানে না যে বদহজম হলে কি খাবার গুলো খেতে হয়।

দিয়ে তারা অন্যরকম খাবার খেয়ে আরো অবস্থা খারাপ হয়ে যায়।তাইতো বদহজম হলে কি কি খাবার খাবেন তা নিচে দেওয়া হলো:
  • যেকোনো কলা সিদ্ধ করে খাবেন।
  • লাউ রান্না করে খাবেন।
  • ভাতের মধ্যে পানি এবং লবণ বেশি করে দিয়ে খেতে পারেন।
  • ফাইবার এবং আঁশ যুক্ত খাবার বেশি করে খাবেন।
  • পেট ঠান্ডা রাখবে শসা পেঁপে এই খাবার গুলো বেশি করে খাবেন।
  • বিভিন্ন শস্যদানা গুলো আছে সেগুলো খেতে হবে।
  • তবে যেগুলো খেলে গ্যাসের সমস্যা হয় বা পেটের সমস্যা হয় সেই খাবারগুলো খাবেন না।
  • তাহলে তখন দেখবেন যে পরবর্তীতে ভালো থাকবেন অন্য রকমের কোন সমস্যা আর হবে না পেটের সমস্যাও থেকে মুক্তি পেয়ে যাবেন।

বদহজম ও পাতলা পায়খানা

সাধারণত আপনাদের যদি কোন ভাবেই বদহজম বা পাতলা পায়খানা হয় তাহলে কিন্তু আপনাদের চিকিৎসা করতে হবে।তাইতো বদহজম ও পাতলা পায়খানা সম্পর্কে আপনাদের কিছু তথ্য জানিয়ে দেওয়া হবে।তবে বদহজম হচ্ছে খুবই খারাপ একটি রোগ মানুষের একবার হয় তার কিন্তু পরবর্তীতে আবার হতেই থাকে।

বদহজম হওয়ার সাথে সাথে আবার কিন্তু কারো কারো পাতলা পায়খানা হয়।কারো পেটের সমস্যা হয়ে থাকে তো আবার কারো অনেক রকমের সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে।এই সব সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে হলে অবশ্যই আপনাদের বদহজম ভালো করতে হবে।তাছাড়া কিন্তু আপনার কোন ভাবেই শান্তি পাবেন না।

কারণ একবার যদি বদহজম হয়ে পাতলা পায়খানা হয় তখন কিন্তু পরবর্তীতে হতে থাকবে।তাই বদহজম এবং পাতলা পায়খানা ভালো করতে আপনারা কি খাবেন তা নিচে দেওয়া হলো:
  • আপনারা যখন ঘুমাতে যাবেন তার ৩ থেকে ৪ ঘন্টা আগে খাবার খেয়ে নেবেন।
  • তেল চর্বি ও অতিরিক্ত মশলা জাতীয় খাবার কোনভাবে খাবেন না।
  • চা-কফি কোমল পানীয় কম পরিমাণে খাবেন।
  • ধূমপান,মদ্যপান ও তামাক দ্রব্য পান করা বাদ দেবেন।

পেটের অস্বস্তি দূর করার উপায়

সাধারণত পেটে যদি অস্বস্তি হয় তাহলে কিন্তু এটি গ্যাসের কারণেই হয়ে থাকে।এই কারণে পেটের অস্বস্তি দূর করার উপায় আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।সাধারণত আপনারা যদি কোন ভাবেই সমস্যা থেকে মুক্তি পেয়ে যান তাহলে তখন দেখবেন যে পরবর্তীতে আর কোন রকমের সমস্যা হবে না।তবে পেটের অস্বস্তি হওয়ার অনেক রকমের কারণ আছে।
এই কারণ গুলোর মধ্যে আপনারা যদি সেই সব কারণগুলোই করে থাকেন তাহলে তখন দেখবেন যে পেটের মধ্যে অস্বস্তি হবে পেট ফাঁপা হয়ে যাবে বদহজম হবে এবং প্রচুর পরিমাণে গ্যাসের সমস্যায় আপনার অবস্থা খারাপ হয়ে যাবে।তবে সেই সব সমস্যা গুলো একবার যদি হয়ে যায় তাহলে অবশ্যই এটি ভালো করার কিছু নিয়ম কানুন আছে সেগুলো মানতে হবে।

তাহলে তখন দেখবেন যে পরবর্তীতে আর কোনোভাবেই হবে না এবং সেটা দ্রুত ভালো হয়ে যাবে।তাইতো নিচে পেটের অস্বস্তি ভাব হওয়ার কিছু উপায় জানিয়ে দেওয়া হলো:
বেশি সময় খালি পেটে থাকবেন না।
  • অতিরিক্ত পরিমাণে ভাজাপোড়া এবং মসলা জাতীয় খাবার খাবেন না।
  • তবে পেটের খাবার হজম হওয়ার উত্তম উপায় হচ্ছে হাঁটাহাঁটি বা ব্যায়াম করা।
  • খাওয়ার পরপরই পানি পান করবেন না খাবার খাওয়ার ৩০ থেকে ৪০ মিনিট পরে পানি পান করবেন।
  • ঘুমাতে যাওয়ার অন্তত ২ থেকে ৩ ঘন্টা আগে খাবার খেয়ে নেবেন।
  • অতিরিক্ত চিনি জাতীয় খাবার এবং চা কফি খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
  • আদা কুচি কুচি করে কেটে নিয়ে এবং কয়েক ফোঁটা লেবুর রস দিয়ে হালকা গরম করে সকালে খালি পেটে খেতে পারেন।
  • পাকা কলা এবং কাঁচা কলা সিদ্ধ করে রান্না করে খাবেন তাহলে তখন দেখবেন যে পেটের সব সমস্যা একেবারেই দূর হয়ে যাবে।
  • তাছাড়া ফাইবার এবং আশঁ যুক্ত খাবার বেশি পরিমাণে খেতে পারেন তাহলে পেটের সমস্যা একেবারে ভালো হয়ে যাবে।

বাচ্চাদের বদহজম দূর করার উপায়

সাধারণত ছোট বাচ্চাদের কিন্তু বেশি পরিমাণে বদহজম হয়ে থাকে।তাইতো বাচ্চাদের বাচ্চাদের বদহজম দূর করার উপায় আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।সাধারণত বাচ্চারা যখন ছোট থাকে মায়ের দুধ পান করে থাকে তখন কিন্তু এই দুধগুলো হজম কম হয়।কারণ যেকোন মানুষের বা বাচ্চাদের পেটের খাবার হজম হওয়ার কারণে হাটা চলা করাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

কিন্তু বাচ্চারা শুধু বাবা মায়ের বা অন্যদের কোলে থাকার কারণে তাদের হাঁটাচলা না হওয়ার কারণে পেটে যে খাবারই খায় সেটি বদহজমের মাধ্যমে বমি হয়ে উঠে যায়।তবে সেই সব সমস্যা দূর করতে হলে তখন বাচ্চাদের কিছু খাবার আছে সেগুলো খাওয়াবেন তাহলে তখন দেখবেন যে পরবর্তীতে আর কোনোভাবেই সমস্যা হবে না।

সাধারণত সব সময় চেষ্টা করতে হবে বাচ্চাদের হজমি জাতীয় খাবার খাওয়ানো।তাহলে তখন দেখবেন যে পরবর্তীতে আর কোন রকমের সমস্যা হবে না বাচ্চাদের পেটে।তাইতো বাচ্চাদের বদহজম দূর করার কিছু উপায় নিচে দেওয়া হলো:
  • বাচ্চাদের ফাইবার এবং আঁশ জাতীয় খাবার খাওয়াবেন।
  • বাচ্চাদের বিভিন্ন রকম ফল খাওয়াতে পারেন যেমন আপেল,নাশপাতি ও মটরশুঁটি।
  • বিভিন্ন রকমের শস্যদানা সিদ্ধ করে খাওয়াতে পারেন।
  • তাছাড়াও বাচ্চাদের জন্য মসুর ডাল খাওয়া কিন্তু খুবই ভালো।
  • আবার পালং শাক গাজর মটরশুটি এগুলো হচ্ছে ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার তাই বাচ্চাদের বেশি পরিমাণে খাওয়ালে সব সমস্যা থেকে মুক্তি পেয়ে যাবেন।
  • যখন ছোট বাচ্চারা মাতৃদুগ্ধ পান করে তখন তাদের হজম জাতীয় খাবার খাওয়াবেন এবং অল্প পরিমাণে মায়ের দুধ খাওয়াবেন।

বদহজমের ঘরোয়া চিকিৎসা

সাধারণত আপনাদের যাদের সমস্যা প্রচুর পরিমাণে হয় তাদের কিন্তু এই ধরনের সমস্যা দূর করতে হবে।তাছাড়া কিন্তু আপনারা কোন খাবার খেযে শান্তি পাবেন না যেটা খাবেন সারাদিন কিন্তু বদহজম সৃষ্টি হয়ে যাবে।তাইতো বদহজমের ঘরোয়া চিকিৎসা কি তা আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।
সাধারণত বদহজমের চিকিৎসা করতে হলে কিছু ঘরোয়া উপায়ে খাবারগুলো আছে সেই খাবারগুলো খেতে হবে তাহলে দ্রুত সেই বদহজম ভালো হয়ে যাবে।তবে এই বদহজম হওয়াটা কিন্তু খুবই খারাপ একটি বিষয় কারণ বিভিন্ন রকম খাবার খাওয়ার কারণে পেটের মধ্যে নানা রকম বদহজমের সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে।

সেই সব সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে হলে তখন আপনাদের সেই নিয়ম-কানুন গুলো জানাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।তাইতো বদ হজমের ঘরোয়া চিকিৎসা গুলো নিচে দেওয়া হলো:
  • দুই চামচ আদার রস এবং লবণ মিশিয়ে নিয়ে পানিকে গরম করে নেবেন।তারপরে চায়ের মত হালকা হালকা করে খেয়ে নেবেন।
  • ১ গ্লাস দুধ যখন গরম করে ঠান্ডা করে খেয়ে নেবেন পেটের সমস্যা ভালো হয়ে যাবে।
  • লবঙ্গ চিবিয়েও খেতে পারেন আবার পানিতে দিয়ে গরম করেও খেতে পারেন বদহজমের সমস্যা দূর হবে।
  • ১ থেকে ২ চামচ মৈারি এক গ্লাস পানির মধ্যে সারারাত ভিজিয়ে রেখে সেই পানি সকালে খেয়ে নেবেন তাহলে বদহজমের সমস্যা একেবারেই ভালো হয়ে যাবে।

বদহজমের লক্ষণ

সাধারণত বদহজমের অনেক রকমের লক্ষণ গুলো আছে।তাইতো বদহজমের লক্ষণ কি তা আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।সাধারণত বদহজমের যেই লক্ষণগুলো আছে সেগুলো আপনারা যদি ভালোভাবে জানতে পারেন তাহলে তখন পরবর্তীতে আপনি বুঝতেই পারবেন যে আপনার পেটের মধ্যে বদহজম হয়েছে।

তবে বদহজম ভালো করার কিছু নিয়ম কানুন আছে কিছু টিপস আছে কিছু ঔষধ আছে কিছু ঘরোয়া চিকিৎসা আছে সেগুলো যদি আপনারা জানতে পারেন তাহলে খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে পেটের সব সমস্যা ভালো করতে পারবেন।তাইতো সে সব সমস্যা গুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে অবশ্যই আপনাদের সবার নিয়ম-কানুন জানতে হবে আমাদের এই আর্টিকেলটি খুব ভালোভাবে পড়ার মাধ্যমে।

তাছাড়া কিন্তু আপনারা কোন ভাবেই জানতে পারবেন না।তাইতো নিচে বদহজমের সব লক্ষণ জানিয়ে দেওয়া হলো:
  • বুক জ্বালাপোড়া করা এবং বুক যন্ত্রণা করা।
  • পেট ভরে আছে আবার ফুলে গেছে এরকম মনে হওয়া।
  • খাবার সময় হয়ে গেল খিদে না লাগা এবং বমি বমি ভাব হওয়া ।
  • প্রচুর পরিমাণে ঢেকুর উঠা এবং বায়ু ত্যাগ হওয়া।
  • ঢেকুরের সঙ্গে খাবার এবং পানি মুখে উঠে আসা।
  • পেটের মধ্যে অস্বস্তি ভাব হওয়া।
  • কোষ্ঠকাঠিন্য হওয়া।
  • মুখের মধ্যে সব সময় অম্বল হওয়া।

বদহজম সম্পর্কে সাধারণ জিজ্ঞাসা FAQ

প্রশ্নঃ বদহজমের ঔষধ কি?
উত্তরঃ ম্যাগালড্রেট (ম্যাগনেসিয়াম অ্যালুমিনিয়াম)।

প্রশ্নঃ বদহজম হলে কি জ্বর হয়?
উত্তরঃ হ্যাঁ, বদহজম হলে ১০২ ডিগ্রি পরিমাণে জ্বর হয়।

প্রশ্নঃ বদহজম হলে কি কাঁপুনি লাগে?
উত্তরঃ বদহজম হলে কাপুনি হওয়ার সম্ভাবনা নেই।

প্রশ্নঃ বদহজম হলে কি বমি হয়?
উত্তরঃ হ্যাঁ, বদহজম হলে বমি হয়।

প্রশ্নঃ বদহজমের জন্য কোন ধরনের ঔষধ খাওয়া যায়?
উত্তরঃ অ্যান্টাসিড।

প্রশ্নঃ বদহজমের চিকিৎসা কোন যৌগ ব্যবহার করা হয়?
উত্তরঃ অ্যান্টাসিড ও অ্যালজিনেটস।

শেষ মন্তব্য | বদহজম দূর করার উপায় 

সাধারণত যাদের বদহজমের সমস্যা সৃষ্টি হয় তারা তখন দেখবেন যে অনেক রকম সমস্যার মধ্যে পড়বেন।তবে সেই সব সমস্যা মোকাবেলা করতে হলে বা সেই সব সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে হলে অবশ্যই আপনাদের এই আর্টিকেলের মধ্যে দেওয়া নিয়ম-কানুন গুলো অবশ্যই জানতে হবে।তবে বদহজম ভালো করার নিয়ম কানুন যদি আপনারা না জানেন তাহলে কিন্তু সেটি কোনভাবেই ভালো করতে পারবেন না।

তাই বদহজম ভালো করার সব রকম নিয়ম-কানুন এবং চিকিৎসা ঘরোয়া উপায় সব দিয়ে দেওয়া আছে আপনারা শুধু ধৈর্য সহকারে ভালোভাবে পড়ে জেনে নেবেন।আশা করছি, উপরের তথ্যগুলো পেয়ে কিছুটা হলেও উপকৃত হবেন।তাই আর্টিকেলটি পড়ে ভালো লাগলে অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন।আরো বিভিন্ন রকম তথ্য এবং ভালো ভালো টিপস পেতে ওয়েবসাইটি ফলো করুন এবং নিয়মিত ভিজিট করুন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url