আপডেট পোলিও টিকা খাওয়ানোর তারিখ ২০২৫ এবং টিকা খাওয়ানোর বয়স জানুন

সাধারণত শিশুদের পোলিও টিকা খাওয়ানো হয় তাইতো পোলিও টিকা খাওয়ানোর তারিখ ২০২৫ আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।কারণ অনেক মানুষ আছে যারা পোলিও টিকা বাচ্চাদের খাওয়ায় কিন্তু সঠিক সময়ে খাওয়ায় না।তার সাথে জানিয়ে দেওয়া হবে পোলিও টিকা খাওয়ানোর বয়স।

পোলিও-টিকা-খাওয়ানোর-তারিখ-২০২৫

পোলিও টিকা যদি আপনারা বাচ্চাদের খাওয়াতে পারেন তাহলে ভালো উপকার পেয়ে যাবেন কারণ এই পোলিও রোগ কিন্তু খুবই খারাপ।এই পোলিও রোগ বাচ্চাদের একবার হলে বাচ্চারা আর কোন ভাবে বাঁচে না।
পোস্টসূচিপত্রঃ

পোলিও টিকা খাওয়ানোর তারিখ ২০২৫

সাধারণত ছোট বাচ্চাদের বড় বাচ্চাদেরও কিন্তু এই পোলিও টিকা খাওয়ানো হয়।তাইতো পোলিও টিকা খাওয়ানোর তারিখ ২০২৫ সম্পর্কে আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।কারণ আপনারা যদি এই টিকার তারিখ সময় ভালোভাবে জানতে পারেন তাহলে তখন পরবর্তীতে তেমন কোনো আর সমস্যার মধ্যে পড়বেন না।
তবে এই ২০২৫ সালে নতুন নিয়ম অনুযায়ী শিশু জন্মের ৬ সপ্তাহ থেকে ১৪ সপ্তাহের মধ্যে পোলিও টিকার ২টি ডোজ দেওয়া হবে।কারণ অনেক মানুষ আছে যারা শিশু জন্মের তারিখ অনেক ভাবে বেশি হয়ে যায় তখন এই পোলিও টিকা খাওয়ায় দিয়ে পোলিও টিকার কাজ করে না।তাইতো তাদের সুবিধার্থের জন্য আমরা এই আর্টিকেলের মধ্যে সব জায়গা থেকে ভালো তথ্য জানিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছি যাতে আপনারা কিছুটা হলেও সুবিধা পেয়ে যান।

তবে অবশ্যই আপনাদের সতর্ক এবং সাবধান ভাবে বাচ্চাদের নিয়ে চলাচল করতে হবে।তার জন্যই পোলিও টিকা খাওয়ানোর কিছু বয়সের তালিকা নিচে জানিয়ে দেওয়া হলো:
  • শিশু জন্মের ১ থেকে ২ মাস পর পোলিও টিকার প্রথম ডোজ দেওয়া হবে।
  • শিশু জন্মের ৪ মাস বয়স হলে দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হবে।
  • তারপরে আবার শিশুর বয়স অনুযায়ী তৃতীয় ডোজ দিতে হবে।
  • শিশু জন্মের ৬ থেকে ১৮ মাসের মধ্যে চতুর্থ ডোজ দেওয়া হবে।
  • তারপরে ৪ থেকে ৬ বছর বয়সে আরেকটি পোলিও টিকার বুস্টার ডোজ দিতে হবে।

পোলিও টিকা খাওয়ানোর বয়স

সাধারণত পোলিও টিকা আপনারা যদি খাওয়াতে পারেন তাহলে ভালো উপকার পেয়ে যাবেন।তবে শিশু জন্মগ্রহণ করার পরেই কিন্তু পোলিও টিকা খাওয়ানো উচিত।তাইতো পোলিও টিকা খাওয়ানোর বয়স আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।সাধারণত আপনারা যদি সেই সম্পর্কে সব কিছু জানতে পারেন তাহলে অবশ্যই আমাদের এই আর্টিকেলটি আপনাদের খুব ভালোভাবে জেনে নেওয়াটা উচিত।

কারণ পোলিও টিকা সম্পর্কে অনেক মানুষ আছে যারা জানতে চায় কিন্তু তারা তেমন ভালো তথ্য না পাওয়ার কারণে বিভিন্ন রকম হয়রানি স্বীকার হয়ে থাকে।তাইতো আমরা নতুন বছরের নতুন ভাবে ২০২৫ সালের সব জায়গা থেকে খুঁটিনাটি তথ্য আপনাদের জন্য দিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছি যদি আপনারা কিছুটা হলেও উপকৃত হতে পারেন।

তাইতো আশা করছি এই আর্টিকেলের সব রকম তথ্য আপনারা কিছুটা হলেও উপকৃত হতে পারবেন।তাই নিচে পোলিও টিকা খাওয়ানো কিছু বয়স জানিয়ে দেওয়া হলো:
  • শিশু জন্মের ১ থেকে ২ মাস পর পোলিও টিকার প্রথম ডোজ দেওয়া হবে।
  • শিশু জন্মের ৪ মাস বয়স হলে দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হবে।
  • তারপরে আবার শিশুর বয়স অনুযায়ী তৃতীয় ডোজ দিতে হবে।
  • শিশু জন্মের ৬ থেকে ১৮ মাসের মধ্যে চতুর্থ ডোজ দেওয়া হবে।
  • তারপরে ৪ থেকে ৬ বছর বয়সে আরেকটি পোলিও টিকার বুস্টার ডোজ দিতে হবে।

পোলিও টিকা ২০২৫

সাধারণত আপনারা যদি বাচ্চাদের পোলিও টিকা না খাইয়ে থাকেন।তাহলে কিন্তু বাচ্চাদের শরীরে বিভিন্ন রকম রোগ এসে বাসা বাঁধবে।তাইতো পোলিও টিকা ২০২৫ সম্পর্কে আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।কারণ শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর কারণে কিন্তু পোলিও টিকা দেওয়া হয়ে থাকে।তার সাথে পোলিও টিকা ২০২৫ সম্পর্কে আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।
তবে বাচ্চা ছোট থেকে ৯ মাসের মধ্যে বাচ্চার পোলিও টিকা কমপ্লিট করতে হবে।তাছাড়া আপনারা যদি বাচ্চার বয়স ৬ বছরও হয়ে যায় তাহলেও কিন্তু পোলিও টিকার ডোজ কমপ্লিট করতে পারবেন।তবে বাচ্চার বয়স ৬ বছরের বেশি হয়ে গেলে এই পোলিও টিকার ডোজ কাজ করবে না তখন আপনার বাচ্চার পোলিও রোগ হয়ে যেতে পারে।

পোলিও রোগ হয়ে গেলে আপনার শিশুটি অনায়াসেই বিভিন্ন রকম রোগ সংক্রমনের কারণে মৃত্যুর কলে ঢলে পড়তে পারে।তাইতো বাচ্চার পোলিও রোগ হলে কি কি লক্ষণ দেখা দিবে তা নিচে জানিয়ে দেওয়া হলো:
  • গলা প্রচন্ড ব্যথা করবে।
  • প্রচুর জ্বর হবে।
  • প্রচন্ড পেট ব্যথা করবে।
  • সব সময় বমি বমি ভাব হতে পারে।
  • খাবার খাওয়াতে অরুচি হবে।
  • মাথা ঘুরবে এবং প্রচন্ড পরিমাণে মাথা ব্যথা করতে পারে।

পোলিও টিকা কার্ড ২০২৫

সাধারণত এই পোলিও টিকা দেওয়ার একটি নির্দিষ্ট কার্ড থাকে।তাইতো পোলিও টিকা কার্ড ২০২৫ সম্পর্কে আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।সাধারণত শিশু জন্মের পর থেকেই কিন্তু পোলিও টিকা দেওয়া হয় তাইতো পোলিও টিকা কার্ড দেওয়া হয়।এই কার্ডটা আপনারা ভালো করে সংরক্ষণ করে রাখবেন কার্ড দেখে দেখে পরবর্তীতে কত দিনে কত তারিখে টিকা দিতে হবে তাহলে তা আপনারা বুঝতে পারবেন।

কারণ অনেক মানুষ আছে শিশু জন্মের পর তারিখ বিলম্ব হয়ে যাওয়ার কারণে ভালোভাবে টিকা না দেওয়ার ফলে শিশুর বিভিন্ন রকম সমস্যা লেগেই থাকে।তাইতো ভালোভাবে টিকা কার্ড দেখে শিশুকে নিয়মিত ভাবে টিকা দিয়ে নিতে হবে।তাইতো নিচে একটি টিকা কার্ডের নমুনা দেওয়া হলো:

পোলিও-টিকা-কার্ড-২০২৫

পোলিও-টিকা-কার্ড-২০২৫

পোলিও টিকা খাওয়ানোর নিয়ম

সাধারণত শিশু জন্মের পর থেকেই কিন্তু এই পোলিও টিকা খাওয়ানো হয়ে থাকে।তাইতো পোলিও টিকা খাওয়ানোর নিয়ম আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।অনেক মানুষ আছে যারা পোলিও টিকা খাওয়ানোর নিয়ম কানুন গুলো না জানার কারণে বিভিন্ন রকম ঝামেলার মধ্যে পড়ে যাই।

এই বাচ্চাদের পোলিও টিকা নিয়ে যদি একবার আপনি ঝামেলার মধ্যে পড়েন তাহলে পরবর্তীতে আপনারা আর শুদ্ধ নিয়মে বাচ্চাদের পোলিও টিকা খাওয়াতে পারবেন না।এই পোলিও রোগ হচ্ছে খুবই খারাপ একটি রোগ এই রোগ যদি একবার আপনাদের শিশুদের হয়ে যায় তাহলে আপনাদের বাচ্চাদের অবস্থা খারাপ হয়ে যাবে তাছাড়া মৃত্যুর কোলেও ঢলে পড়তে পারে।
তাইতো অবশ্যই আপনাদের নিয়ম-কানুন মেনে বাচ্চাদের পোলিও টিকা দিয়ে নেওয়াটা উচিত।তাইতো নিচে পোলিও টিকা খাওয়ানোর কিছু নিয়ম জানিয়ে দেওয়া হলো:
  • শিশু জন্মের ২ মাসের মধ্যেই পোলিও টিকার প্রথম ডোজ দিতে হবে।
  • বাচ্চার বয়স যখন ৪ মাস হবে তখন দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হবে।
  • বাচ্চার বয়স যখন ৬ থেকে ১৮ মাস বয়স হবে তখন তৃতীয় ডোজ দিতে হবে।
  • তাছাড়া শেষ বুস্টার ডোজ বাচ্চার বয়স যখন ৪ থেকে ৬ বছর হবে তখন চতুর্থ ডোজ দিতে হবে।

পোলিও টিকার ডোজ কয়টি

সাধারণত বাচ্চাদের পোলিও টিকা দেওয়াটা কিন্তু খুবই গুরুত্বপূর্ণ।তবে পোলিও টিকার ডোজ কয়টি তা আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।সাধারণত পোলিও টিকার ডোজ হচ্ছে ৪টি যদি কেউ না জানেন তাহলে আমাদের এই আর্টিকেল থেকে জেনে নিতে পারেন।কারণ অনেক মানুষ আছে যারা এই পোলিও টিকার ডোজ নিয়ে বিভিন্ন রকম হয়রানির শিকার হয়ে থাকে তবে তাদের সুবিধার্থের জন্য আমরা এই আর্টিকেলের মধ্যে সবথেকে ভালো তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করেছি।

যাতে আপনারা কিছুটা হলেও উপকার পেয়ে যান।আপনাদের বাচ্চাদের নিয়মিত নিয়ম অনুযায়ী আমাদের আর্টিকেল দেখে পোলিও টিকা দিবেন তাহলে আপনাদের বাচ্চা ভালো থাকবে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেড়ে যাবে অসুস্থ রোগ বালাই কম হবে।আপনাদের শিশু সর্বদা ভালো থাকবে সুস্থ থাকবে।

পোলিও টিকার ক্ষতি

সাধারণত পোলিও টিকা দিলে তেমন কোন ক্ষতি হয় না।তবে পোলিও টিকার ক্ষতি গুলো আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।পোলিও টিকা শিশুদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি টিকা।যদি কোনভাবেই শিশুকে এই টিকা না দেওয়া হয় তাহলে হঠাৎ করে একটি বাচ্চা পোলিও রোগে আক্রান্ত হয়ে কিছুদিনের মধ্যেই মারা যেতে পারে।

তাইতো শিশু জন্মের কয়েক মাসের মধ্যেই কিন্তু বাচ্চাদের পোলিও টিকা দেওয়া হয়ে থাকে।তবে এই পোলিও রোগের লক্ষণও প্রকাশ পেতে পারে তবে এই রোগ কিন্তু ভালো হবে না।তাইতো অবশ্যই আপনাদের বাচ্চাদের পোলিও টিকা দিয়ে নিতে হবে তবে পোলিও টিকা দিলে কোন রকমের তেমন ক্ষতি হবে না।
সাময়িকভাবে পোলিও টিকার কারণে সব বাচ্চাদের শরীরে কিছু রোগের আক্রান্ত হতে পারে যা দ্রুত সময়ের মধ্যে ভালো হয়ে যাবে।কারণ পোলিও টিকা এক প্রকার ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস যা শরীরে বিভিন্ন রকম রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর কারণে শিশুদের শরীরে অসুস্থতা দেখা দিতে পারে তবে তা কিছুদিনের মধ্যেই আবার ভালো হয়ে যাবে।তবে পোলিও টিকা দেওয়ার ফলে বাচ্চাদের শরীরে কি কি হতে পারে তার নিচে জানিয়ে দেওয়া হলো:
  • টিকা দেওয়ার স্থানে প্রচন্ড ব্যথা হতে পারে।
  • টিকা দেওয়ার ফলে বাচ্চাদের শরীরে জ্বর আসতে পারে।
  • অনেক সময় হাতে পায়ে কাঁধ ব্যাথা করতে পারে।
  • আরো বিভিন্ন রকম সমস্যা দেখা দিতে পারে তবে তা দ্রুত সময়ের মধ্যে আবার ভালো হয়ে যাবে।

পোলিও টিকার নাম কি

সাধারণত পোলিও টিকা হচ্ছে একটি ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়ার সমন্বয়ে তৈরি এক প্রকার টিকা।যা শিশুর জন্মের ১ থেকে ২ মাসের মধ্যে শিশুকে দেওয়া হয়।তাইতো পোলিও টিকার নাম কি তা আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।সাধারণত পোলিও টিকার নাম হলো ওরাল পোলিও ভ্যাকসিন (opv) বিশেষ ধরনের টিকা।

এই টিকা যদি বাচ্চাদের শরীরে দেওয়া হয় তাহলে ভালো উপকার পেয়ে যাবে বাচ্চারা।বাচ্চাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেড়ে যাবে কোন ভাবেই তারা অসুস্থ হবে না।সব সময়ের জন্য সুস্থ হয়ে থাকবে তাদের কোন রোগবালাই হবে না।তবে নিয়ম-কানুন অনুযায়ী আপনারা যদি টিকা দিতে পারেন তাহলে বাচ্চাদের তেমন কোনো আর সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে না।

তবে এই পোলিও টিকা খাওয়ারও হয় আবার শরীরে ইনজেকশনের মাধ্যমে দেওয়ারও হয়।আপনারা যেভাবেই বাচ্চাদের শরীরে খাওয়াবেন বা দিবেন তাতেই ভালো উপকার পেয়ে যাবেন।

পোলিও টিকা সম্পর্কে সাধারণ জিজ্ঞাসা FAQ

প্রশ্নঃ পোলিও খাওয়ানোর বয়স কত?
উত্তরঃ ০ থেকে ৫ বছর বয়সী শিশুদের ২ফোটা খাওয়ানো হয়।

প্রশ্নঃ পোলিও টিকার নাম কি?
উত্তরঃ ওরাল পোলিও ভ্যাকসিন।

প্রশ্নঃ পোলিও ভ্যাকসনের কত মাত্রায় দিতে হয়?
উত্তরঃ শিশুর বয়স অনুযায়ী মাত্রা দিতে হয়।

প্রশ্নঃ পোলিও টিকা কয়টি দিতে হয়?
উত্তরঃ ৪টি ডোজে।

প্রশ্নঃ কত বছর বয়সের মধ্যে পোলিও টিকা দেওয়া যায়?
উত্তরঃ ২ মাস থেকে ৬ বছর বয়স পর্যন্ত ৪টি ডোজে পোলিও টিকা দেওয়া যায়।

শেষ মন্তব্য | পোলিও টিকা খাওয়ানোর তারিখ ২০২৫

সাধারণত আপনারা যদি বাচ্চাদের পোলিও টিকা দিয়ে থাকেন তাহলে ভালো উপকার পেয়ে যাবেন।কারণে শিশু জন্মের পরেই কিন্তু বাচ্চাদের পোলিও টিকা দেওয়া হয়।কারণ বাচ্চারা যখন মাতৃগর্ভ থেকে বাইরে বের হয়ে আসে তখন কিন্তু তাদের শরীরে নানান রকম ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া এসে আক্রমণ করে।তার ফলে বাচ্চারা কিন্তু অনেক পরিমাণ অসুস্থ হয়ে মারা যেতে পারে।

এই কারণে বিভিন্ন রকম শিশু জন্মের ২ মাস বয়স থেকে এই পোলিও টিকার ৪টি ডোজে দেওয়া হয় এই ৬ বছর বয়স পর্যন্ত।তার কারণে বাচ্চার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেড়ে যায় বাচ্চা সব সময় সুন্দর ও ভালো থাকে।বাচ্চাকে সবসময় সুন্দর ভালো স্বাস্থ্যবান রাখার জন্য এই পোলিও টিকা দেওয়াটা উত্তম।
টিকা সম্পর্কে সব রকম তথ্য আমরা এই আর্টিকেলের মধ্যে খুঁটিনাটি সব জানিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছি যাতে আপনারা কিছুটা হলেও উপকৃত হতে পারেন।

আশা করছি, উপরের তথ্যগুলোকে পেয়ে কিছুটা হলেও উপকৃত হবেন।তাই আর্টিকেলটি পড়ে ভালো লাগলে অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন।আরো বিভিন্ন রকম তথ্য এবং ভালো ভালো টিপস পেতে ওয়েবসাইটি ফলো করুন এবং নিয়মিত ভিজিট করুন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url