ফুসফুস ক্যান্সার হলে কতদিন বাঁচে এবং ফুসফুস ক্যান্সার রোগীর খাবারের তালিকা
সাধারণত ফুসফুসের ক্যান্সার খুব খারাপ তাইতো ফুসফুস ক্যান্সার হলে কতদিন বাঁচে তা
আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।যদি একটি মানুষের ফুসফুসে ক্যান্সার হয়
তাহলে তার বাঁচার হার প্রায় অনেক বছর কমে যায়।তার সাথে জানিয়ে দেওয়া হবে
ফুসফুস ক্যান্সার রোগীর খাবার তালিকা।
সাধারণত ফুসফুসের ক্যান্সার হলে যেকোনো মানুষের বেঁচে থাকার হার অনেকটাই কমে
যায়।তাইতো যেকোন মূল্যে আপনাদের ফুসফুস ভালো রাখতে হবে।
পোস্টসূচিপত্রঃ
ফুসফুস ক্যান্সার হলে কতদিন বাঁচে
সাধারণত একটি মানুষের যদি ফুসফুসের ভালো থাকার হার কমে যায় তাহলে তখন আপনারা
কোনভাবেই দীর্ঘদিন আর বেঁচে থাকতে পারবেন না।তাইতো ফুসফুসের ক্যান্সার হলে কতদিন
বাঁচে তা আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।সাধারণত মানব দেহের অনেক রকমের
গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ আছে তার মধ্যে এই গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ গুলো হচ্ছে ফুসফুস।
তবে এই ফুসফুসের অনেক মানুষ আছে যারা বিড়ি সিগারেট তামাক জাতীয় দ্রব্য খাওয়ার
কারণে নষ্ট করে ফেলে।তবে একটি মানুষের যদি ফুসফুসে ক্যান্সার হয় বা ফুসফুস নষ্ট
হয়ে যায় তাহলে গড়ে তার ৫ বছর আগে মৃত্যুবরণ করবে।সর্বমোট গড়ে তারা ৫ বছর
বেঁচে থাকার হার কমে যাবে।তাইতো আপনারা সবকিছু দেখে শুনে অবশ্যই ভালোভাবে ফুসফুস
ভালো রাখার চেষ্টা করবেন।
ফুসফুসের ক্ষতি হয় এমন কোন কাজ করবেন না।ফুসফুস ভালো রাখতে হয় এই সকল কাজ এবং
খাবার খাবেন।তবে ফুসফুসে যে সকল ক্যান্সার সৃষ্টি হতে পারে তা নিচে জানিয়ে
দেওয়া হলো:
- স্থায়ী ফুসফুস ক্যান্সার ৫ বছর বেঁচে থাকার হার কমিয়ে দেয় যা প্রায় ৬৩%।
- আঞ্চলিক ফুসফুস ক্যান্সার ৫ বছর বেঁচে থাকার হার কমিয়ে দেয় যা প্রায় ৩৬%।
- দূরবর্তী ফুসফুস ক্যান্সার ৫ বছর বেঁচে থাকার আর কমিয়ে দেয় যা প্রায় ৬%।
তবে আপনাদের যদি ফুসফুসের ক্যান্সার হয় তাহলে অবশ্যই বিভিন্ন রকমের থেরাপি
পাওয়া যায় সেই গুলো দেওয়ার মাধ্যমে ভালো না হলেও কিছুটা আরাম পেতে পারেন।তবে
ফুসফুসে ক্যান্সার বা ফুসফুসের সমস্যা হলে যেসব খাবারের মাধ্যমে সব কাজ করলে
ফুসফুসের সমস্যা হয় সেই সব কাজ সর্বপ্রথম বাদ দেবেন।তারপরে নিচে যেই থেরাপির
নামগুলো দেখিয়ে দেওয়া হবে সেগুলো করিয়ে নিতে পারেন।
- সার্জারি
- কেমোথেরাপি
- রেডিওথেরাপি
- টার্গেগৈযড থেরাপি
ফুসফুস ক্যান্সার রোগীর খাবার তালিকা
সাধারণত যাদের ফুসফুসের সমস্যা আছে বা ফুসফুসে ক্যান্সার সৃষ্টি হয়ে আছে।যাদের
কিন্তু যেন তেন খাবার কোনভাবেই খাওয়া যাবে না স্বাস্থ্য সবল খাবার খেতে হবে।তাইতো ফুসফুস ক্যান্সার রোগীর খাবার তালিকা আপনাদের জানিয়ে দেওয়া হবে।তবে
অনেক মানুষ আছে যারা স্বাস্থ্য সম্পর্কে তেমন সচেতন নয়।দিয়ে তাদের শরীরে
বিভিন্ন রকম রোগ এসে বাসা বাঁধে।আবার তাদের ফুসফুসের অবস্থা ও বিভিন্ন রকম ভাবে
খারাপ হয়ে যায়।
তবে এমন কিছু খাবার আছে যেই খাবারগুলো খাওয়ার মাধ্যমে ফুসফুসে যদি কোন সমস্যা
হয় তাহলে সেই খাবারগুলো খেলে খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে ভালো হয়ে যাবে।ভালো না হয়
তাহলেও কিছুটা হলেও আরামদায়ক কোনভাবেই জীবন যাপন করতে পারবেন।মানবদেহে কয়েকটি
গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ আছে তার মধ্যে একটি হচ্ছে ফুসফুস।
তাইতো এই ফুসফুসটা সব সময় আপনাদের গুরুত্বপূর্ণ দিয়ে ভালো রাখার চেষ্টা করতে
হবে।তবে ফুসফুস ভালো রাখতে হলে আপনারা আজ থেকেই এই সব খাবারগুলো খাবেন তা নিচে
জানিয়ে দেওয়া হলো:
- আপেল
- রসুন
- ব্রকলি
- লাল বেলপেপার
- পালং শাক
- বীট
- মূলা
- বাঁধাকপি
- ফুলকপি
- দই
- দুধ
- ডিম
- মটরশুঁটি
- মাছ
- ওটস
- মিষ্টি আলু
ফুসফুসের ক্যান্সার ছবি
সাধারণত অনেক মানুষ আছে যারা ফুসফুসের ক্যান্সার ছবি সম্পর্কে জানতে চাই।কিন্তু
তারা বিভিন্ন জায়গায় ভুল তথ্য পায় তাই দ্বারা ভালোভাবে সেই রকম তথ্য গুলো
জানতে পারে না।কারণ অনেক মানুষ আছে যারা বিভিন্ন জায়গায় ছবিগুলো খুঁজে পেতে
সুবিধা হয়ে যায়।তাইতো ফুসফুসের ক্যান্সার ভালো করে ভালোভাবে ছবিগুলো দিয়ে
দিয়েছি আপনারা যাতে কিছুটা হলেও উপকৃত হতে পারেন।তাইতো নিচে বিভিন্ন ক্যান্সারের
ছবিগুলো জানিয়ে দেওয়া হলো:
ফুসফুস ক্যান্সার লক্ষণ
সাধারণত যাদের ফুসফুসের ক্যান্সার হয় তাদের সমস্যার মধ্যে থাকতে হয়।তাইতো ফুসফুস
ক্যান্সার লক্ষণ সম্পর্কে আপনাদের খুব ভালো ভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।তবে আপনারা
অবশ্যই সেই ফুসফুস ভালো রাখার চেষ্টা করবেন।তবে ফুসফুসে ক্যান্সার রোগ হলে আপনারা
কিভাবে বুঝবেন তার কিছু লক্ষণ অবশ্যই আপনাদের জানতে হবে।
তবে আপনারা যদি কোনভাবেই সেই লক্ষণগুলো সম্পর্কে কোন ধারণা না থাকে বা কোনভাবেই
না জানেন তাহলে কিন্তু কোনভাবেই বুঝতে পারবেন না বা জানতে পারবেন না।তাইতো আমাদের
এই আর্টিকেলের মধ্যে ফুসফুসের ক্যান্সার সম্পর্কে সব রকমের তথ্য খুব ভালোভাবে
জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।তাইতো নিচে ক্যান্সারের কিছু লক্ষণ দেওয়া হলো:
- কন্ঠের পরিবর্তন হবে।
- প্রচুর পরিমাণে ক্লান্তি ও দুর্বল মনে হবে।
- ঘন ঘন বুকে সংক্রমণ।
- স্থায়ীভাবে কাশি হওয়া।
- কাশির সাথে রক্ত বের হওয়া।
- হাড়ে ব্যাথা হওয়া।
- প্রচুর পরিমাণে শ্বাসকষ্ট হওয়া।
- ওজন কমে যাওয়া।
ফুসফুস ইনফেকশনের লক্ষণ
সাধারণত ফুসফুসের কোন সমস্যা হলে তারও সমাধান করতে হবে।তাইতো ফুসফুস ইনফেকশনের
লক্ষণ আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।কারণ সব থেকে দেহের মধ্যে
গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ ফুসফুস যদি ফুসফুসের কোন সমস্যা হয় তাহলে অবশ্যই আপনাদের তা
ভালো করতে হবে।তবে যদি ফুসফুস নষ্ট হয় বা ফুসফুসের কোন সমস্যা হয় তাহলে অবশ্যই
কিন্তু সেই লক্ষণ গুলো আপনাদের জেনে রাখাটা উচিত।
আপনারা কিন্তু কোনভাবেই বুঝতে পারবেন না যে ফুসফুসের সমস্যা হয়েছে না অন্য কোন
ঝামেলা আছে এই ফুসফুসের।তবে আপনারা যদি সেই সব দিকগুলো জেনে যদি কারো হয় বা
আপনাদের হয় তখন সেটি বুঝতে পেরে ভালোভাবে তা চিকিৎসা করে সমাধান করার ব্যবস্থা
করতে পারেন তাহলে তেমন কোন সমস্যা হবে না।
তাইতো ফুসফুসে কোন ইনফেকশন হলে বা কোন ভাবে ইনফেকশনের লক্ষণ হবে তা জানিয়ে
দেওয়া হবে।তাইতো ফুসফুসে ইনফেকশনের লক্ষণ গুলো নিচে জানিয়ে দেওয়া হলো:
- প্রচন্ড পরিমাণে শুষ্ক কাশি হওয়া।
- একটু ঝাল লবণ দিয়ে খাবার খেলে প্রচুর পরিমাণে ঝাল লাগা এবং শ্লেষ্মা ওঠা।
- প্রচুর পরিমানে হুইজিং হওয়া।এই হুইজিং হলো শ্বাসনালীতে ইনফেকশন হয়ে যায়।
- প্রচুর পরিমানে জ্বর হয়ে থাকা।
- ঠান্ডা ও জ্বর কাপুনি বেড়ে গিয়ে হাত পা দিয়ে ঘাম বের হতে পারে।
- প্রচুর পরিমাণে গলা ব্যথা,নাক ব্যথা ও শ্বসনালি ব্যথা হতে পারে।
ফুসফুসের কোন সমস্যা হলে বা কোন রকম সংক্রামক ফুসফুসে দেখা গেলে মানবদেহে আরো
বিভিন্ন রকমের লক্ষণ দেখা দিতে পারে সেইগুলো নিচে জানিয়ে দেওয়া হলো:
- হাত পায়ের পেশি ব্যথা হতে পারে।
- হাত পায়ের জয়েন্ট ব্যাথা হতে পারে।
- ক্ষুধা মন্দা হতে পারে।
- সব সময় ক্লান্তি ক্লান্তি ভাব হওয়া।
- বমি বমি ভাব হয় এবং বমি হতে পারে।
- ডায়রিয়া হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
প্রচুর পরিমাণে কাশি হওয়া কাশির সাথে রক্ত পড়া এবং কাশতে কাশতে শরীর দুর্বল
হয়ে পড়তে পারে।
তবে ফুসফুসের যদি আপনাদের কোন রকমের ইনফেকশন হয় তাহলে আপনারা কখন ডাক্তারের কাজ
যাবে না তা কিন্তু জানাটা খুবই জরুরী।তাইতো আপনারা কখন কিভাবে ডাক্তারের কাজ
যাবেন তা নিচে জানিয়ে দেওয়া হলো:
- উচ্চ মাত্রায় জ্বর হওয়ার সম্ভাবনা দেখা গেলে।
- ২ সপ্তাহের বেশি হাঁচি কাশি হলে।
- কাশির সঙ্গে রক্ত বা নাক দিয়ে রক্ত পড়লে।
- বিশ্রামের সময় প্রচুর শ্বাসকষ্ট হওয়া।
- প্রচন্ড পরিমানে বুক ব্যাথা হওয়া।
- দ্রুত শ্বাস-প্রশ্বাস নেওয়া।
- ছোট বাচ্চাদের খাবারের প্রতি অনীহা এবং অরুচি দুর্বলতা দেখা দেওয়া।
- শ্বাস প্রশ্বাসের সময় বুক পেট জোরে করে উঠা নামা হওয়া।
ফুসফুসের ক্যান্সার কি ছোঁয়াচে
সাধারণত ফুসফুসের যদি কোন সমস্যা হয় বা ফুসফুসের ক্যান্সার হয় তাহলে আপনাদের তা
জেনে বুঝে নিরাময় করতে হবে।তাইতো ফুসফুসের ক্যান্সার কি ছোঁয়াচে তা আপনাদের
খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।না ফুসফুসের ক্যান্সার কোনভাবেই ছোঁয়াচে রোগ নয়।তবে ফুসফুসের যদি শ্বাসকষ্টের রোগ হয় তাহলে কিন্তু একজন থেকে আরেকজনের শরীরে
পার হতে পারে।
আরো পড়ুনঃ দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের লক্ষণ ৬টি
এই ফুসফুসের ক্যান্সার কিন্তু একজন থেকে আরেক জনকে কোনভাবেই ছড়ায় না।তবে এই
ফুসফুসের ক্যান্সার হলে অবশ্যই আপনাদের তা ভালোভাবে দেখে শুনে চিহ্নিত করতে হবে
তারপরে কিন্তু আপনারা নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন।তাছাড়া কিন্তু কোনোভাবেই আপনারা
নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না বিভিন্ন রকম সমস্যার মধ্যে পড়ে যাবেন।
তবে অবশ্যই ফুসফুসের ক্যান্সার এবং ফুসফুস সম্পর্কে আমাদের এই আর্টিকেলের মধ্যে
খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।আপনারা শুধু ধৈর্য সহকারে সবকিছু পড়ে দেখে
জেনে নেবেন তাহলেই সব কিছু জানতে পারবেন।
ফুসফুস ক্যান্সারের চিকিৎসা খরচ বাংলাদেশ
সাধারণত ফুসফুসে চিকিৎসা হচ্ছে ফুসফুসের সাজারি করে নেওয়া।তাইতো ফুসফুস
ক্যান্সারের চিকিৎসা খরচ বাংলাদেশ সম্পর্কে আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে
দেওয়া হবে।সাধারণত ফুসফুসের ক্যান্সার রোধ বা ফুসফুসের সার্জারি বাংলাদেশের
বাইরে যেতে হবে।তবে বাংলাদেশের বাইরে যেয়ে বাংলাদেশি টাকায় খরচ হতে পারে প্রায়ই ৫ লাখ ৮৫
হাজার টাকা।
তবে এই ফুসফুসের ক্যান্সার সার্জারি করার পরে শুধু টাকা নষ্ট করা হবে।শুধু
কিছুদিনের জন্যই আপনাদের রোগী বা ব্যক্তি বেঁচে থাকতে পারবে।তাইতো এই ফুসফুসের
ক্যান্সার যাতে না হয় সেই কাজগুলো আপনাদের করতে হবে।তাহলে তখন ফুসফুস ভালো রাখলে
পরবর্তীতে আপনাদের আর তেমন টাকা খরচ করতে হবে না ভালো থাকবেন আপনারা সুস্থ সবল
ভাবে বেঁচে থাকতে পারবেন।
তাছাড়া কিন্তু যতই টাকা খরচ করেন না কেন কোনোভাবেই সার্জারি করার ফলে দীর্ঘদিন
বেঁচে থাকতে পারবেন না।তাই ফুসফুস বিষয়ক সব রকমের তথ্য আমাদের এই আর্টিকেলের
মধ্যে খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে আপনার ধৈর্য সহকারে পড়ে দেখে জেনে
নিন।
ফুসফুসে টিউমার কেন হয়
সাধারণত মানব দেহে অনেকগুলো বিশেষ অঙ্গ আছে।তবে বিশেষ অঙ্গ গুলোর মধ্যে একটি
হচ্ছে ফুসফুস।তাইতো ফুসফুসে টিউমার কেন হয় তা আপনাদের খুব ভালোভাবে জানিয়ে
দেওয়া হবে।সাধারণত ফুসফুসে টিউমার ফুসফুস নষ্ট হওয়া কিংবা ফুসফুসে
ক্যান্সার হওয়ার বিভিন্ন রকম কারণগুলো আছে।
তবে সেই কারণ গুলো সম্পর্কে আপনারা যদি ভালোভাবে না জানেন তাহলে পরবর্তীতে
বিভিন্ন রকম সমস্যার মধ্যে পড়ে যাবেন।সাধারণত এই ফুসফুসে যদি কোনভাবেই কোন রোগ
জীবাণু ভাইরাস ধরে তাহলে কিন্তু পরবর্তীতে আপনারা আর কোন কিছুই করে ভালো করতে
পারবেন না।
আরো পড়ুনঃ আপডেট নবজাতকের টিকার তালিকা ২০২৫
তাইতো অবশ্যই যাদের ফুসফুস এখনো ভালো আছে বা দুর্বল হয়ে আছে তারা আমাদের
আর্টিকেলের দেখানো অনুযায়ী খাবারগুলো খাবেন এবং কিছু টিপস দেওয়া আছে সেগুলো
পালন করবেন তাহলে দ্রুত সময়ের মধ্যে আপনার ফুসফুস ভালো করতে পারবেন।তাইতো
ফুসফুসে কেন টিউমার হয় তা জানিয়ে দেওয়া হলো:
- দীর্ঘদিন যাবৎ প্রচুর পরিমাণে ধূমপান করার ফলে।
- প্রচুর পরিমাণে অ্যালকোহল ও মধ্যপন করার কারণে।
- একাধারে নাকের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ধুলা বালু যাওয়ার ফলে।
- নাকে মুখের মধ্যে তেজস্ক্রিয় রাসায়নিক পদার্থ প্রচুর পরিমাণে যাওয়ার ফলে ফুসফুসের অনেক সমস্যা সৃষ্টি হয়।
- আবার বিষাক্ত কোন গন্ধ নাক ও মুখের মধ্যে গেলে ফুসফুসের সমস্যা হতে পারে।
ফুসফুস ক্যান্সার কি ভাল হয়
সাধারণত ফুসফুসের কোন সমস্যা হলে বা ফুসফুসের ক্যান্সার হলে আপনাদের যত দ্রুত
সম্ভব তা নিরাময় করতে হবে।তাইতো ফুসফুস ক্যান্সার কি ভাল হয় তা আপনাদের খুব
ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে।তবে এই ফুসফুসের ক্যান্সার যদি হয় তাহলে এটি
কোনভাবেই ভালো হয় না।
কারণ সময় মতো বা তাড়াতাড়ি যদি আপনারা বুঝতে পারেন ফুসফুসে ক্যান্সার
হয়েছে বা ফুসফুসের কোনরকম সমস্যা হয়েছে।সঠিক সময়ে যত্ন চিকিৎসা করলে ৩
থেকে ৫ বছর পর্যন্ত একটি মানুষের বেঁচে থাকতে পারে।তবে কোনভাবেই আপনারা যদি বুঝতে পারেন তাহলে কিন্তু একজন ব্যক্তি খুব দ্রুত
সময়ের মধ্যে মারা যাবে।
তবে ফুসফুসের ক্যান্সার কোনভাবেই একাধারে ভালো হবে না একটু হলেই তা দ্রুত সময়ের
মধ্যে পুরো ফুসফুস ছড়িয়ে পড়বে এবং দ্রুত সময়ের মধ্যে একটি মানুষ ব্যক্তি মারা
যাবে।তাইতো অবশ্যই ফুসফুসে কোন রকমের সংক্রামক বা ক্যান্সার হতে দেওয়া যাবে
না।একটু কিছু হলেই তা আমাদের আর্টিকেলের মধ্যে দেখে শুনে ভালো করার চেষ্টা করতে
হবে।
ফুসফুসের ক্যান্সার সম্পর্কে সাধারণ জিজ্ঞাসা FAQ
প্রশ্নঃ ফুসফুসের ক্যান্সার কি ভালো হয়?
উত্তরঃ না কোনভাবে ভালো হয় না।
প্রশ্নঃ ফুসফুসে ক্যান্সার হলে একটি মানুষ কত দিন বাঁচতে পারে?
উত্তরঃ সঠিক সময়ে চিকিৎসা এবং যত্ন পেলে ৫ বছর পর্যন্ত বাঁচতে পারে।
প্রশ্নঃ ফুসফুস ক্যান্সারের জন্য দায়ী কে?
উত্তরঃ প্রচুর পরিমাণে ধূমপান করা এবং তামাকদ্রব্য পান।
প্রশ্নঃ ফুসফুসের ক্যান্সার কি ছোঁয়াচে রোগ?
উত্তরঃ না কোনভাবেই ছোঁয়াচে রোগ নয়।
প্রশ্নঃ ফুসফুস পরিক্ষার নাম কি?
উত্তরঃ স্পাইরোমেট্রি।
শেষ মন্তব্য | ফুসফুস ক্যান্সার হলে কতদিন বাঁচে
সাধারণত ফুসফুসের কোন সমস্যা বা ফুসফুসের ক্যান্সার হওয়াটা কিন্তু খুবই খারাপ
একটি বিষয়।মানব দেহের বিশেষ অঙ্গের মধ্যে এই ফুসফুস হচ্ছে একটি বিশেষ অঙ্গ।তাইতো
এই অঙ্গটি যদি কোন ভাবে অক্ষম বা নষ্ট হয়ে যায় তাহলে কিন্তু একটি মানুষ
কোনভাবেই দীর্ঘদিন আর বেঁচে থাকতে পারবে না।তবে অবশ্যই নেশা জাতদ্রব্য অতিরিক্ত
পান করার কারণে দ্রুতভাবে ফুসফুস নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
তাইতো কোনভাবেই ফুসফুসের সংক্রামক বা ফুসফুসের ক্যান্সার হতে দেওয়া যাবে না।তবে
ফুসফুস কিভাবে ভালো রাখবেন বা ফুসফুসের ক্যান্সার হলে কিভাবে প্রতিরোধ করবেন তা
আমাদের এই আর্টিকেলের মধ্যে খুব ভালোভাবে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে আপনারা শুধু
ধৈর্য সহকারে পড়ে দেখে জেনে নেবেন।আশা করছি, উপরের তথ্যগুলো পেয়ে কিছুটা হলেও
উপকৃত হবেন।
তাই আর্টিকেলটি পড়ে ভালো লাগলে অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন।আরো বিভিন্ন
রকম তথ্য এবং ভালো ভালো টিপস পেতে ওয়েবসাইটি ফলো করুন এবং নিয়মিত ভিজিট করুন
ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url